প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আমাদের হুমকি ও মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে লাভ নাই জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘দেশে ঐক্যমতের মূল কাঠামোতে ও জুলাই সনদের বিরোধিতা করে একটি পক্ষ আমাদের বলে ৩০ মিনিটে নাকি রাজপথ থেকে আমাদের ফাঁকা করে দেবে। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলতে চাই, ১৬ বছরে যাদের কিছু করতে পারেন নাই আমরা ৭ মিনিটে তা করে দেখিয়েছি।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরের ফুলবাড়ী নিমতলা মোড়ে শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘পক্ষটি আরও বলে, আমরা নাকি আবেগে জুলাই বিপ্লব সংঘটিত করেছি। মনে রাখবেন, আবেগ ছিল বলেই দেশ প্রেম ছিল। আমরা রক্ত ও জীবন দিতে জানি, লাগলে রক্ত আরও দেব, তবু পুরনো ধাঁচে দেশকে ফেরাতে দেব না।’
পথসভায় এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রায় দেড় হাজার ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন। প্রায় ৩৩ হাজার আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণসহ চোখ হারিয়ছেন। শহীদদের আত্মা ও স্বজনদের আহাজারি বাতাসে ভাসছে, এখনো থামেনি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যারা ফের ওই পতিত শক্তিকে এক্সিট দিতে চায়, তারা এ দেশের মানুষের রাজনীতি করে না। তাদের সংযোগ অন্য কোথাও।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ দেশ ও দেশের মানুষের জীবন মান এবং সার্বিক পরিবর্তন করতে হলে কার্যত সংস্কার ও সংবিধান পরিবর্তনের বিকল্প নেই।’
পথসভায় এনসিপির মূখ্য সংগঠক নাসির পাটোয়ারী বলেন, ‘জানি আপনারা এখন অনেক ভালো আছেন। কারণ এদেশের মানুষ এখন স্বাধীনভাবে বসবাস করছে। হাজারো শহীদ ও হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে পঙ্গু করে হাসিনা ভারতে পালিয়ে দাদার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। তাকে ধরে এনে বিচারের কাঠ গড়ায় দাঁড় করাতে হবে। জুলাই রেজিম সংবিধানে সংযোজন ছাড়া আমরা সংকটে পড়ব। শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করা হবে।’
আমাদের হুমকি ও মৃত্যুর ভয় দেখিয়ে লাভ নাই জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘দেশে ঐক্যমতের মূল কাঠামোতে ও জুলাই সনদের বিরোধিতা করে একটি পক্ষ আমাদের বলে ৩০ মিনিটে নাকি রাজপথ থেকে আমাদের ফাঁকা করে দেবে। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলতে চাই, ১৬ বছরে যাদের কিছু করতে পারেন নাই আমরা ৭ মিনিটে তা করে দেখিয়েছি।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরের ফুলবাড়ী নিমতলা মোড়ে শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এক পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘পক্ষটি আরও বলে, আমরা নাকি আবেগে জুলাই বিপ্লব সংঘটিত করেছি। মনে রাখবেন, আবেগ ছিল বলেই দেশ প্রেম ছিল। আমরা রক্ত ও জীবন দিতে জানি, লাগলে রক্ত আরও দেব, তবু পুরনো ধাঁচে দেশকে ফেরাতে দেব না।’
পথসভায় এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রায় দেড় হাজার ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন। প্রায় ৩৩ হাজার আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণসহ চোখ হারিয়ছেন। শহীদদের আত্মা ও স্বজনদের আহাজারি বাতাসে ভাসছে, এখনো থামেনি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যারা ফের ওই পতিত শক্তিকে এক্সিট দিতে চায়, তারা এ দেশের মানুষের রাজনীতি করে না। তাদের সংযোগ অন্য কোথাও।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ দেশ ও দেশের মানুষের জীবন মান এবং সার্বিক পরিবর্তন করতে হলে কার্যত সংস্কার ও সংবিধান পরিবর্তনের বিকল্প নেই।’
পথসভায় এনসিপির মূখ্য সংগঠক নাসির পাটোয়ারী বলেন, ‘জানি আপনারা এখন অনেক ভালো আছেন। কারণ এদেশের মানুষ এখন স্বাধীনভাবে বসবাস করছে। হাজারো শহীদ ও হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে পঙ্গু করে হাসিনা ভারতে পালিয়ে দাদার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। তাকে ধরে এনে বিচারের কাঠ গড়ায় দাঁড় করাতে হবে। জুলাই রেজিম সংবিধানে সংযোজন ছাড়া আমরা সংকটে পড়ব। শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করা হবে।’
আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘মানুষ প্রাইমারি স্কুল থেকে হাইস্কুলে উঠে, হাইস্কুল থেকে কলেজে যায়, কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়, আস্তে আস্তে মানুষ উন্নত হয়। আস্তে আস্তে মানুষের পরিবর্তন হয়, ইতিবাচক পরিবর্তন। আর আমরা বারবার যেন সাপলুডুর মতো অনেকদূর আগে যাই আবার সাপে কেটে নিচে চলে আসি। আবার আগানোর চেষ্টা
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। আমরা ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ মার্কা নির্বাচন চাই না। এ ধরনের কিছু আলামত লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যারা এ ধরনের অপকর্মের চিন্তা করছেন তাদের জন্য আমাদের স্পষ্ট বার্তা, মানুষ রক্ত দিয়ে পরিবর্তন এনেছে, আবার প্রয়োজনে রক্তের বিনিময়ে পরিবর্তনকে সফ
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা আব্দুস সালাম বলেন, ‘ভারতের আধিপত্য রুখে দিতে হলে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে। এই সরকারের প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলার ক্ষমতা নেই। ভারতকে ধমক দেওয়ার জন্য ও তাদের ঠেকাতে হলে বিএনপিকে আগামীতে রাষ্ট্রের দায়িত্ব দিতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে যারা গুলি ও হামলা করেছিল, আগে তাদের বিচার নিশ্চিত করব। এই বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, পুলিশ যারা আমাদের ভাই-বোনদের গুলি করে মেরেছে, আমরা তাদের বিচার নিশ্চিত করব। আগে বিচার, সংস্কার, তারপর নির্
১০ ঘণ্টা আগে