
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে দুই দিনের মধ্যে নিজ আসনের ১ শতাংশ ভোটারের সইসহ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে সদ্য পদত্যাগ করা তাসনিম জারা। শেষ পর্যন্ত সে লক্ষ্য পূরণে সক্ষম হয়েছেন তিনি। চার হাজার ৬৯৩ জন ভোটারের সই সংগ্রহ করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে প্রায় শেষ সময়ে রাজধানীর সবুজবাগ থানা নির্বাচন কার্যালয়ে ঢাকা-৯ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন তাসনিম জারা।
নিজেই ফেসবুকে এ তথ্য জানিয়েছেন তাসনিম জারা। ভোটারদের সইয়ের নথিপত্রসহ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়ের একটি ছবি সোমবার রাতে পোস্ট করেছেন তিনি। বিস্তারিত কিছু না লিখে চার শব্দের একটি স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার লড়াই উৎরে যাওয়ার কথা। লিখেছেন, ‘উই হ্যাভ মেড ইট!!!’
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপি প্রার্থী হিসেবে তাসনিম জারার নাম ঘোষণা করেছিল শুরুতেই। তখন থেকেই এ আসনে নির্বাচনি জনসংযোগ চালিয়ে আসছিলেন তিনি। তবে শেষ মুহূর্তে এসে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে এনসিপি নির্বাচনি জোট করলে সে সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি তাসনিম।
পরে জামায়াত-এনসিপি জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগের দিন গত শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দল থেকে পদত্যাগের খবর জানান তিনি। এ দিনই তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।
নির্বাচনি আইন অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে তার আসনের ভোটারের ন্যূনতম ১ শতাংশ ভোটারের সই জমা দিতে হয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহের জন্য। আগে দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি থাকায় তাকে দুই দিনের মধ্যে এ আসনের মোট ভোটার চার লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ জনের ১ শতাংশ তথা চার হাজার ৬৯৩ জন ভোটারের সই সংগ্রহের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়।
এর আগে এনসিপির প্রার্থী হিসেবেই নিজের নির্বাচনি খরচ প্রতি ভোটারের বিপরীতে নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেওয়া ১০ টাকা হিসাবে প্রায় ৪৭ লাখ টাকা দুই দিনের মধ্যে ক্রাউডফান্ডিং তথা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে সংগ্রক করেছিলেন তাসনিম জারা। দুই দিনের মধ্যে তিনি ১ শতাংশ ভোটারের সইও সংগ্রহ করতে সমর্থ হলেন।
তাসনিম জারা যে ঢাকা-৯ আসনে নির্বাচন করবেন, এটি রাজধানীর খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা থানা ও মান্ডা এলাকা নিয়ে গঠিত। এ আসনের মোট ভোটার চার লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ জন। এ আসনে বিএনপি প্রার্থী করেছে হাবিবুর রশিদ হাবিবকে। ছাত্রদলের সাবেক এই সাধারণ সম্পাদক এবারই প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।

স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে দুই দিনের মধ্যে নিজ আসনের ১ শতাংশ ভোটারের সইসহ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে সদ্য পদত্যাগ করা তাসনিম জারা। শেষ পর্যন্ত সে লক্ষ্য পূরণে সক্ষম হয়েছেন তিনি। চার হাজার ৬৯৩ জন ভোটারের সই সংগ্রহ করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে প্রায় শেষ সময়ে রাজধানীর সবুজবাগ থানা নির্বাচন কার্যালয়ে ঢাকা-৯ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন তাসনিম জারা।
নিজেই ফেসবুকে এ তথ্য জানিয়েছেন তাসনিম জারা। ভোটারদের সইয়ের নথিপত্রসহ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময়ের একটি ছবি সোমবার রাতে পোস্ট করেছেন তিনি। বিস্তারিত কিছু না লিখে চার শব্দের একটি স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার লড়াই উৎরে যাওয়ার কথা। লিখেছেন, ‘উই হ্যাভ মেড ইট!!!’
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপি প্রার্থী হিসেবে তাসনিম জারার নাম ঘোষণা করেছিল শুরুতেই। তখন থেকেই এ আসনে নির্বাচনি জনসংযোগ চালিয়ে আসছিলেন তিনি। তবে শেষ মুহূর্তে এসে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে এনসিপি নির্বাচনি জোট করলে সে সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি তাসনিম।
পরে জামায়াত-এনসিপি জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগের দিন গত শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দল থেকে পদত্যাগের খবর জানান তিনি। এ দিনই তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।
নির্বাচনি আইন অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে তার আসনের ভোটারের ন্যূনতম ১ শতাংশ ভোটারের সই জমা দিতে হয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহের জন্য। আগে দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি থাকায় তাকে দুই দিনের মধ্যে এ আসনের মোট ভোটার চার লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ জনের ১ শতাংশ তথা চার হাজার ৬৯৩ জন ভোটারের সই সংগ্রহের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়।
এর আগে এনসিপির প্রার্থী হিসেবেই নিজের নির্বাচনি খরচ প্রতি ভোটারের বিপরীতে নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেওয়া ১০ টাকা হিসাবে প্রায় ৪৭ লাখ টাকা দুই দিনের মধ্যে ক্রাউডফান্ডিং তথা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে সংগ্রক করেছিলেন তাসনিম জারা। দুই দিনের মধ্যে তিনি ১ শতাংশ ভোটারের সইও সংগ্রহ করতে সমর্থ হলেন।
তাসনিম জারা যে ঢাকা-৯ আসনে নির্বাচন করবেন, এটি রাজধানীর খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা থানা ও মান্ডা এলাকা নিয়ে গঠিত। এ আসনের মোট ভোটার চার লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ জন। এ আসনে বিএনপি প্রার্থী করেছে হাবিবুর রশিদ হাবিবকে। ছাত্রদলের সাবেক এই সাধারণ সম্পাদক এবারই প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।

তিনি বলেন, একটি ফ্যাসিবাদী সরকার বাংলাদেশের কাঁধে চেপে বসেছিল। যার মাধ্যমে তারা এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে নিয়েছিল। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি সুষ্ঠু ভোটে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তখনই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ এ সিদ্দিক সাজু দারুস সালাম থানা বিএনপির আহ্বায়ক ও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে ঢাকা-১৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রায় লক্ষাধিক ভোট পেয়েছিলেন। তবে এবার তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন।
৭ ঘণ্টা আগে
নাহিদ বলেন, উনি পদত্যাগ করেছেন সরকার থেকে। আজ আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আনুষ্ঠানিকভাবে এনসিপিতে যোগদান করলেন। আমরা তাকে স্বাগত জানাই, অভিনন্দন জানাই। আমরা আশা করব, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে আমাদের পথচলা সামনের দিনগুলোতেও পুরনো দিনগুলোর মতো আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন,বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকারের মাধ্যমে নির্বাচিত সংসদ ও নির্বাচিত সরকারের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। মানুষ তার মালিকানা ফিরে পেয়েছে, তাই আজ আনন্দের দিন। আমরা গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাওয়ার পথে হাঁটছি। এই আনন্দ সবার।
৭ ঘণ্টা আগে