
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট জাতীয় নির্বাচনের দিনেই আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী। এদিকে জামায়াতে ইসলামী এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে গিয়ে নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজনে অনড় অবস্থান নিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে জামায়াতে ইসলামীকে বাদ দিয়েই সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের এই নেতা।
শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও রাজনৈতিক সমসাময়িক বিষয়ের ওপর গণফোরামের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন বিকেলে পল্টনে গণফোরামের প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সুব্রত চৌধুরী বলেন, নির্ধারিত সময়েই জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট এক সঙ্গে করতে হবে। দেশ ও জনগণের স্বার্থে প্রয়োজনে জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশ নেবে। কারণ জামায়াত বারবার তাদের খোলস বদলে জনগণকে বোকা বানাতে চায়।
অ্যাডভোকেট সুব্রত আরও বলেন, ঐকমত্য কমিশন ও ইউনূস সরকার দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে প্রতারণা করেছে। গণফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ও বাহাত্তরের সংবিধানকে সমুন্নত রেখে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. মিজানুর রহমান বলেন, আমরা একটি বছর ঐকমত্য কমিশনকে জুলাই সনদ তৈরিতে সময় দিয়েছি। শর্তসাপেক্ষে সনদে সইও করেছি। কিন্তু দেশবাসীকে হতাশ করে তারা চূড়ান্ত প্রস্তাবিত জুলাই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতকে প্রাধান্য দেয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে গণফোরামের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, মোশতাক আহমদ, অ্যাডভোকেট সেলিম আকবর, অ্যাডভোকেট সুরাইয়া বেগম ও শাহ মফিজুর রহমান; কোষাধ্যক্ষ শাহ নুরুজ্জামান এবং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী ও লতিফুল বারী হামিমসহ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এবং মহিলা গণফোরামের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাগরিকা ইসলাম ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট জাতীয় নির্বাচনের দিনেই আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী। এদিকে জামায়াতে ইসলামী এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে গিয়ে নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজনে অনড় অবস্থান নিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে জামায়াতে ইসলামীকে বাদ দিয়েই সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের এই নেতা।
শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও রাজনৈতিক সমসাময়িক বিষয়ের ওপর গণফোরামের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন বিকেলে পল্টনে গণফোরামের প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সুব্রত চৌধুরী বলেন, নির্ধারিত সময়েই জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট এক সঙ্গে করতে হবে। দেশ ও জনগণের স্বার্থে প্রয়োজনে জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশ নেবে। কারণ জামায়াত বারবার তাদের খোলস বদলে জনগণকে বোকা বানাতে চায়।
অ্যাডভোকেট সুব্রত আরও বলেন, ঐকমত্য কমিশন ও ইউনূস সরকার দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে প্রতারণা করেছে। গণফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ও বাহাত্তরের সংবিধানকে সমুন্নত রেখে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. মিজানুর রহমান বলেন, আমরা একটি বছর ঐকমত্য কমিশনকে জুলাই সনদ তৈরিতে সময় দিয়েছি। শর্তসাপেক্ষে সনদে সইও করেছি। কিন্তু দেশবাসীকে হতাশ করে তারা চূড়ান্ত প্রস্তাবিত জুলাই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতকে প্রাধান্য দেয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে গণফোরামের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, মোশতাক আহমদ, অ্যাডভোকেট সেলিম আকবর, অ্যাডভোকেট সুরাইয়া বেগম ও শাহ মফিজুর রহমান; কোষাধ্যক্ষ শাহ নুরুজ্জামান এবং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী ও লতিফুল বারী হামিমসহ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এবং মহিলা গণফোরামের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাগরিকা ইসলাম ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই সনদকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব তৈরি এবং ইসলামিক দলগুলো ছাড়া অন্য দলগুলোর মধ্যে সমন্বয় নেই; এই দূরত্ব পতিত সরকারকে সুযোগ তৈরি করে দেবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, জামায়াত ইসলামি দল নাকি- আমি জানি না। ইসলামিক দল-অ ইসলামিক দল ক্যাটাগরি করা হয় তার পক্ষে আমি না।
১৪ ঘণ্টা আগে
তৎকালীন সরকারের কাছ থেকেও জামায়াত সুবিধা পেয়েছিল অভিযোগ করে আলাল বলেন, জামায়াতের অনেক শীর্ষ নেতা একসময় জাসদের সঙ্গে যুক্ত ছিল, গলাকাটা পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। ৫ আগস্টের পর থেকে শিবিরের অনেক সদস্য ছাত্রলীগের ভেতর থেকে বের হয়েছে, আর এখন তারা বলছে- তারা প্রকাশ্যেই ছিল।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি ‘জুলাই সনদ’কে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছে। তবে যেসব বিষয়ে আগে আলোচনা হয়নি, সেগুলো যেন চূড়ান্ত খসড়ায় না আসে। আমাদের প্রয়োজন সনদ নয়, প্রয়োজন একটি জনপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদ, যেখান থেকে দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।
১৪ ঘণ্টা আগে
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতি ইসলামবিদ্বেষী, আলেমবিদ্বেষী ও মুসলিমবিদ্বেষী। বাংলাদেশের মানুষ ইতিমধ্যেই তাদের সেই নীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের উচিত সৎ রাজনীতি করা—যে রাজনীতি মানুষের পাশে দাঁড়ায়, ইসলামের পক্ষে কথা বলে।’
১৫ ঘণ্টা আগে