প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, রাজনীতির দুর্নীতি, দৃবৃর্ত্তায়ন কমাতে না পারলে দেশের অর্থনীতির এই সংকট কখনই কমানো যাবে না। ডলার সংকটের মূল্য দিচ্ছে এদেশের জনগণ। যার ফলে মুদ্রাস্ফীতি হচ্ছে। জনগণকে দিতে হচ্ছে বাড়তি কর। আর এদিকে সংসার চলে না জনগণের।
শনিবার (১ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি আয়োজিত ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতা: সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক দুরাবস্থা তার বিরুদ্ধে ওয়ার্কার্স পার্টিকেই লড়াই করতে হবে। এছাড়াও আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন দলের পলিটব্যুরো সদস্য কমরেড অধ্যাপক ড. সুশান্ত দাস।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধে একুশে পদকপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, শাসকদের ভুলে ও খাম খেয়ালিপনার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিপদের সম্মুখীন।
তিনি বলেন, গত দু’বছর ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতি যে কয়টি বড় সংকটে রয়েছে সেগুলো হল : বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বিপজ্জনক পতনের ধারা, অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে বেলাগাম মূল্যস্ফীতির প্রকোপ, প্রবাসী বাংলাদেশীদের রেমিট্যান্স প্রেরণে গেড়ে বসা হুন্ডি ব্যবসার ক্রমবর্ধমান প্রভাবে ফর্মাল চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহে স্থবিরতা, ডলার সংকটের কারণে আমদানি এলসি খুলতে জটিলতা।
এছাড়াও বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে হু হু করে ডলারের দাম বেড়ে ২০২১ সালের ৮৭ টাকা থেকে ২০২৪ সালের মে মাসে ১২৭ টাকায় উলম্ফন, বাংলাদেশি টাকার বৈদেশিক মানের প্রায় ৪৬ শতাংশ অবচয়ন, আমদানিতে ওভারইনভয়েসিং ও রফতানিতে আন্ডারইনভয়েসিং পদ্ধতিতে দেশ থেকে বিদেশে ব্যাপক পুঁজি পাচার, হুন্ডি পদ্ধতিতে দেশ থেকে বিদেশে ক্রমবর্ধমান ব্যাংকঋণ পাচার, খেলাপি ব্যাংকঋণ সমস্যার বিপজ্জনক অবনতি, রফতানি আয় দেশে ফেরত না এনে সেগুলো দিয়ে বিদেশে ঘরবাড়ি-ব্যবসাপাতি ক্রয়, দুর্নীতি, পুঁজি লুণ্ঠন ও পুঁজি পাচার সম্পর্কে সরকারের অব্যাহত নিষ্ক্রিয়তা, দেশের ব্যালেন্স অব পেমেন্টসের কারেন্ট অ্যাকাউন্টে ঘাটতি পরিস্থিতি, ব্যালেন্স অব পেমেন্টসের ফাইনেন্সিয়াল অ্যাকাউন্টে ঘাটতি পরিস্থিতি এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়া।
আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তরা বলেন, মূল্যস্ফিতী, দুর্নীতি, বৈষম্য, অর্থপাচার ও ব্যাংকিং খাতের নৈরাজ্যের বাস্তবতা অর্থনীতি কেবল নয়, রাষ্ট্র ও সমাজকেও অস্থিতিশীল করে তুলেছে। অর্থনীতি ক্ষেত্রে গত সময়কালে যে অর্জনসমূহ হয়েছিল তা এখন বিপন্ন। এই বাস্তবতাকে পরিবর্তন করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, রাজনীতির দুর্নীতি, দৃবৃর্ত্তায়ন কমাতে না পারলে দেশের অর্থনীতির এই সংকট কখনই কমানো যাবে না। ডলার সংকটের মূল্য দিচ্ছে এদেশের জনগণ। যার ফলে মুদ্রাস্ফীতি হচ্ছে। জনগণকে দিতে হচ্ছে বাড়তি কর। আর এদিকে সংসার চলে না জনগণের।
শনিবার (১ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি আয়োজিত ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতা: সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক দুরাবস্থা তার বিরুদ্ধে ওয়ার্কার্স পার্টিকেই লড়াই করতে হবে। এছাড়াও আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন দলের পলিটব্যুরো সদস্য কমরেড অধ্যাপক ড. সুশান্ত দাস।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধে একুশে পদকপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, শাসকদের ভুলে ও খাম খেয়ালিপনার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিপদের সম্মুখীন।
তিনি বলেন, গত দু’বছর ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতি যে কয়টি বড় সংকটে রয়েছে সেগুলো হল : বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বিপজ্জনক পতনের ধারা, অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে বেলাগাম মূল্যস্ফীতির প্রকোপ, প্রবাসী বাংলাদেশীদের রেমিট্যান্স প্রেরণে গেড়ে বসা হুন্ডি ব্যবসার ক্রমবর্ধমান প্রভাবে ফর্মাল চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহে স্থবিরতা, ডলার সংকটের কারণে আমদানি এলসি খুলতে জটিলতা।
এছাড়াও বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে হু হু করে ডলারের দাম বেড়ে ২০২১ সালের ৮৭ টাকা থেকে ২০২৪ সালের মে মাসে ১২৭ টাকায় উলম্ফন, বাংলাদেশি টাকার বৈদেশিক মানের প্রায় ৪৬ শতাংশ অবচয়ন, আমদানিতে ওভারইনভয়েসিং ও রফতানিতে আন্ডারইনভয়েসিং পদ্ধতিতে দেশ থেকে বিদেশে ব্যাপক পুঁজি পাচার, হুন্ডি পদ্ধতিতে দেশ থেকে বিদেশে ক্রমবর্ধমান ব্যাংকঋণ পাচার, খেলাপি ব্যাংকঋণ সমস্যার বিপজ্জনক অবনতি, রফতানি আয় দেশে ফেরত না এনে সেগুলো দিয়ে বিদেশে ঘরবাড়ি-ব্যবসাপাতি ক্রয়, দুর্নীতি, পুঁজি লুণ্ঠন ও পুঁজি পাচার সম্পর্কে সরকারের অব্যাহত নিষ্ক্রিয়তা, দেশের ব্যালেন্স অব পেমেন্টসের কারেন্ট অ্যাকাউন্টে ঘাটতি পরিস্থিতি, ব্যালেন্স অব পেমেন্টসের ফাইনেন্সিয়াল অ্যাকাউন্টে ঘাটতি পরিস্থিতি এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়া।
আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তরা বলেন, মূল্যস্ফিতী, দুর্নীতি, বৈষম্য, অর্থপাচার ও ব্যাংকিং খাতের নৈরাজ্যের বাস্তবতা অর্থনীতি কেবল নয়, রাষ্ট্র ও সমাজকেও অস্থিতিশীল করে তুলেছে। অর্থনীতি ক্ষেত্রে গত সময়কালে যে অর্জনসমূহ হয়েছিল তা এখন বিপন্ন। এই বাস্তবতাকে পরিবর্তন করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে