
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিনের আহমেদের আশ্বাসে অনশন ভেঙেছেন আমজমতার দলের সদস্য সচিব তারেক রহমান। রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নির্বাচন ভবনের মূল ফটকে এসে তিনি এ অনশন ভাঙান। এরপর তারেককে হাসপাতালে পাঠান সালাহ উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় তিনি তারেককে বলেন, ‘আগামীকাল আপিল আবেদন করবে। আর কয়েকটি অফিসের মধ্যে সংস্কার করবে। এখন তোমার অনশন ভাঙা উচিত।’ এরপর তাকে বুঝিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে দেন।
এর আগে দুপুরে নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে তারেককে অনশন ভেঙে আপিল করার আহ্বান জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আপিল, সংশোধনী, পরিমার্জন বা সময় বর্ধন—এসব তো প্রচলিত প্রক্রিয়া। নিশ্চয়ই তারা বিষয়টি বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আইনগত প্রক্রিয়ায় বিষয়টি সমাধানের পথে নিয়ে যাওয়া হয়।’
তিনি বলেন, ‘আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যতটুকু বলা প্রয়োজন, আমরা তা চিঠির মাধ্যমে জানিয়েছি। এখন তারা চাইলে আপিল করতে পারেন এবং যেসব ঘাটতি আছে, তা পূরণ করতে পারেন।’
ইসি সিনিয়র সচিব আরও বলেন, ‘একটি নিবন্ধন না মঞ্জুর করা হয়েছে কিছু শর্তের আওতায়, আর দলটি কিছু জায়গায় বলছে তারা তাতে একমত নয়। সেটি স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে তারা পুনর্বিবেচনা বা সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারে। আবেদন করলে কমিশন তা বিবেচনা করবে কি না—সেটি পরবর্তী বিষয়।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) চূড়ান্ত পর্যালোচনা শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এখন দাবি-আপত্তি চেয়ে পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। এরপর দাবি-আপত্তি আসলে তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেওয়া হবে। সেদিন দল নিবন্ধনের তালিকা থেকে ছিটকে পড়ে তারেক রহমানের ‘আম জনতার দল’। এরপর বিকেল থেকেই আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূলক ফটকে অনশনে বসে যান তারেক।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিনের আহমেদের আশ্বাসে অনশন ভেঙেছেন আমজমতার দলের সদস্য সচিব তারেক রহমান। রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নির্বাচন ভবনের মূল ফটকে এসে তিনি এ অনশন ভাঙান। এরপর তারেককে হাসপাতালে পাঠান সালাহ উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় তিনি তারেককে বলেন, ‘আগামীকাল আপিল আবেদন করবে। আর কয়েকটি অফিসের মধ্যে সংস্কার করবে। এখন তোমার অনশন ভাঙা উচিত।’ এরপর তাকে বুঝিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে তুলে দেন।
এর আগে দুপুরে নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে তারেককে অনশন ভেঙে আপিল করার আহ্বান জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আপিল, সংশোধনী, পরিমার্জন বা সময় বর্ধন—এসব তো প্রচলিত প্রক্রিয়া। নিশ্চয়ই তারা বিষয়টি বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আইনগত প্রক্রিয়ায় বিষয়টি সমাধানের পথে নিয়ে যাওয়া হয়।’
তিনি বলেন, ‘আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যতটুকু বলা প্রয়োজন, আমরা তা চিঠির মাধ্যমে জানিয়েছি। এখন তারা চাইলে আপিল করতে পারেন এবং যেসব ঘাটতি আছে, তা পূরণ করতে পারেন।’
ইসি সিনিয়র সচিব আরও বলেন, ‘একটি নিবন্ধন না মঞ্জুর করা হয়েছে কিছু শর্তের আওতায়, আর দলটি কিছু জায়গায় বলছে তারা তাতে একমত নয়। সেটি স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে তারা পুনর্বিবেচনা বা সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারে। আবেদন করলে কমিশন তা বিবেচনা করবে কি না—সেটি পরবর্তী বিষয়।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) চূড়ান্ত পর্যালোচনা শেষে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্ক্সবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এখন দাবি-আপত্তি চেয়ে পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। এরপর দাবি-আপত্তি আসলে তা নিষ্পত্তি করে চূড়ান্ত নিবন্ধন দেওয়া হবে। সেদিন দল নিবন্ধনের তালিকা থেকে ছিটকে পড়ে তারেক রহমানের ‘আম জনতার দল’। এরপর বিকেল থেকেই আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মূলক ফটকে অনশনে বসে যান তারেক।

এদিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা এবং তারেক রহমানের সপরিবারে দেশে ফেরা উপলক্ষ্যে বিএনপির উদ্যোগে ঢাকাসহ দেশের মসজিদে মসজিদে আজ জুমার নামাজ শেষে দোয়া হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
এতে আরো বলা হয়েছে, অভ্যর্থনা জানাতে আসা দেশবাসীকে তারেক রহমান আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এ ছাড়া অভ্যর্থনা জানাতে আসা ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতা ও কর্মীদের তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
২১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, তারেক রহমান এবং তার পরিবার রাজনৈতিক ভিন্ন মতের কারণে রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং তাকে দীর্ঘ সময় নির্বাসিত থাকতে হয়েছে। হাজারো শহীদের রক্ত দানের মধ্য দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ফলে এমন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে যেখানে তিনি ও তার পরিবার দেশে ফিরে আসতে পেরেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে