
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দেশে ফিরেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস; শেখ হাসিনার পতনের পর দেশ পরিচালনার জন্য গঠিত হতে যাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে যিনি দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন।
আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুর ২টা ১০ মিনিটে তাকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
আজ রাত ৮টার দিকে বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সে মোতাবেক রাতেই তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানের দায়িত্ব নিতে পারেন।
তবে সরকারের অন্য উপদেষ্টারাও একই সঙ্গে দায়িত্ব নেবেন, নাকি তারা পরে দায়িত্ব নেবেন, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হচ্ছে বলে মঙ্গলবারই নিশ্চিত হওয়া যায়। তার আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৩ জন সমন্বয়কের চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে একটিন বৈঠক হয়। ওই বৈঠকেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে মনোনীত করা হয়।
ছাত্র-জনতার অভুত্থ্যানে গেল ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন— এখন জনগণ স্বাধীন, এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, আমরা অধিকৃত দেশের মতো ছিলাম। তাদের (আওয়ামী লীগ সরকার) মনোভাব ছিল একনায়কতন্ত্রের মতো। তারা সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করত। এখন বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীন। এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এখন আনন্দে মেতে উঠেছে সারা বাংলাদেশের জনগণ। সব জায়গায় আনন্দ মিছিল হচ্ছে। আন্দোলনরত সবাইকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি।
তবে তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হবেন না বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। ড. ইউনূস বলেছিলেন— রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার মতো মানুষ আমি না।
পরে অবশ্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে তার নাম প্রস্তাব করলে তিনি রাজি হন।

দেশে ফিরেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস; শেখ হাসিনার পতনের পর দেশ পরিচালনার জন্য গঠিত হতে যাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে যিনি দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন।
আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুর ২টা ১০ মিনিটে তাকে বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
আজ রাত ৮টার দিকে বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সে মোতাবেক রাতেই তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানের দায়িত্ব নিতে পারেন।
তবে সরকারের অন্য উপদেষ্টারাও একই সঙ্গে দায়িত্ব নেবেন, নাকি তারা পরে দায়িত্ব নেবেন, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হচ্ছে বলে মঙ্গলবারই নিশ্চিত হওয়া যায়। তার আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৩ জন সমন্বয়কের চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে একটিন বৈঠক হয়। ওই বৈঠকেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে মনোনীত করা হয়।
ছাত্র-জনতার অভুত্থ্যানে গেল ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন— এখন জনগণ স্বাধীন, এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা।
ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, আমরা অধিকৃত দেশের মতো ছিলাম। তাদের (আওয়ামী লীগ সরকার) মনোভাব ছিল একনায়কতন্ত্রের মতো। তারা সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করত। এখন বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীন। এটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এখন আনন্দে মেতে উঠেছে সারা বাংলাদেশের জনগণ। সব জায়গায় আনন্দ মিছিল হচ্ছে। আন্দোলনরত সবাইকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি।
তবে তিনি সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত হবেন না বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। ড. ইউনূস বলেছিলেন— রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার মতো মানুষ আমি না।
পরে অবশ্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে তার নাম প্রস্তাব করলে তিনি রাজি হন।

বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা হবে। এ জানাজায় অংশ নিতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এরই মধ্যে পরিণত হয়েছে জনসমুদ্রে।
৪ ঘণ্টা আগে
১৯৮১ সালের সেই সময় খালেদা জিয়া ছিলেন একজন গৃহবধু। দুই সন্তানকে নিয়ে তখন ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থান করছিলেন। কে ধরবে বিএনপির হাল এমন প্রশ্নে খোদ দলের মধ্যে দুইটি ভাগ তৈরি হয়। সেই সময় খালেদা জিয়া রাজনীতিতে যোগ দেন নেতাকর্মীদের আগ্রহে।
৮ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলছে, নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া শেষে এখনো চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে কাউকে ঘোষণা করা হয়নি বলে এসব আসনে স্বাভাবিকভাবেই নির্বাচন প্রক্রিয়া চলবে। নতুন করে তফসিল ঘোষণার প্রয়োজন হবে না।
১৭ ঘণ্টা আগে