
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

শেষ পর্যন্ত দলের নির্বাচনি প্রতীক নিয়ে অবস্থান বদলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ‘শাপলা কলি’কে দলটি মেনে নিয়েছে প্রতীক হিসেবে। দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এই প্রতীকের পক্ষে এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্টও করেছেন।
রোববার (২ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে করা পোস্টে সারজিস লিখেছেন, ‘গ্রাম শহর অলিগলি, জিতবে এবার শাপলা কলি।’
‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ মেনে নিয়ে সারজিসের করা এই পোস্ট এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
এর আগে রোববার এনসিপি মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘শাপলা কলি’কে প্রতীক হিসেবে মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেন গণমাধ্যমে। তিনি বলেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘আমরা আজ (রোববার) ইসিতে দরখাস্ত দিয়েছি। এখানে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি অপশন রাখা হয়েছে।’
নির্বাচনি প্রতীকের সবশেষ সংশোধিত তালিকাতেও শাপলা না থাকায় স্পষ্টতই এই তিনটি অপশন থেকে এনসিপির জন্য ‘শাপলা কলি’ই বরাদ্দ করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এনসিপির এ ঘোষণা মধ্য দিয়ে প্রতীক নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে দলটির চার মাসের ‘দ্বন্দ্ব’ ও ‘উত্তেজনা’রও অবসান ঘটছে। দলটি গত ২২ জুন ইসিতে নিবন্ধনের আবেদনের সময় নিজেদের নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে চেয়েছিল ‘শাপলা’।
জাতীয় প্রতীক বিবেচনায় ইসি দলটিকে এ প্রতীক বরাদ্দ দেয়নি। একই বিবেচনায় এনসিপির পাঁচ দিন আগে ‘শাপলা’ প্রতীকের জন্য আবেদন করা নাগরিক ঐক্যকেও না করে দেয় ইসি। তবে এনসিপি তখন থেকেই বলে আসছে, জাতীয় প্রতীক হিসেবে ইসি এই প্রতীক বরাদ্দ না দেওয়ার যে কারণ দেখাচ্ছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীকই দিতে হবে।
এর মধ্যে ইসি একাধিকবার তাদের নির্বাচনি প্রতীকের তফসিল পরিবর্তন করে বেশকিছু প্রতীক নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করেছে। তবে সে তালিকায় স্থান হয়নি শাপলার। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) সি ‘শাপলা কলি’কে প্রতীকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
সে দিন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এনসিপি এ প্রতীককে মেনে নেয়নি। দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের বড় অংশই অনলাইন-অফলাইনে এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। তারা এ-ও বলেন, ‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করার মাধ্যমে ইসি প্রকারান্তরে এনসিপিকে ছোট দল হিসেবে ইঙ্গিত করেছে।
তিন দিনের মাথায় এনসিপি সে অবস্থান থেকে সরে এলো। এখন এনসিপির নেতাদের আরও অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘শাপলা কলি’র পক্ষে সরব হয়েছেন।

শেষ পর্যন্ত দলের নির্বাচনি প্রতীক নিয়ে অবস্থান বদলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ‘শাপলা কলি’কে দলটি মেনে নিয়েছে প্রতীক হিসেবে। দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এই প্রতীকের পক্ষে এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্টও করেছেন।
রোববার (২ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে করা পোস্টে সারজিস লিখেছেন, ‘গ্রাম শহর অলিগলি, জিতবে এবার শাপলা কলি।’
‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ মেনে নিয়ে সারজিসের করা এই পোস্ট এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
এর আগে রোববার এনসিপি মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী দলের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘শাপলা কলি’কে প্রতীক হিসেবে মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেন গণমাধ্যমে। তিনি বলেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘আমরা আজ (রোববার) ইসিতে দরখাস্ত দিয়েছি। এখানে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি অপশন রাখা হয়েছে।’
নির্বাচনি প্রতীকের সবশেষ সংশোধিত তালিকাতেও শাপলা না থাকায় স্পষ্টতই এই তিনটি অপশন থেকে এনসিপির জন্য ‘শাপলা কলি’ই বরাদ্দ করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এনসিপির এ ঘোষণা মধ্য দিয়ে প্রতীক নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে দলটির চার মাসের ‘দ্বন্দ্ব’ ও ‘উত্তেজনা’রও অবসান ঘটছে। দলটি গত ২২ জুন ইসিতে নিবন্ধনের আবেদনের সময় নিজেদের নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে চেয়েছিল ‘শাপলা’।
জাতীয় প্রতীক বিবেচনায় ইসি দলটিকে এ প্রতীক বরাদ্দ দেয়নি। একই বিবেচনায় এনসিপির পাঁচ দিন আগে ‘শাপলা’ প্রতীকের জন্য আবেদন করা নাগরিক ঐক্যকেও না করে দেয় ইসি। তবে এনসিপি তখন থেকেই বলে আসছে, জাতীয় প্রতীক হিসেবে ইসি এই প্রতীক বরাদ্দ না দেওয়ার যে কারণ দেখাচ্ছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীকই দিতে হবে।
এর মধ্যে ইসি একাধিকবার তাদের নির্বাচনি প্রতীকের তফসিল পরিবর্তন করে বেশকিছু প্রতীক নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করেছে। তবে সে তালিকায় স্থান হয়নি শাপলার। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) সি ‘শাপলা কলি’কে প্রতীকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।
সে দিন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এনসিপি এ প্রতীককে মেনে নেয়নি। দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের বড় অংশই অনলাইন-অফলাইনে এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। তারা এ-ও বলেন, ‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করার মাধ্যমে ইসি প্রকারান্তরে এনসিপিকে ছোট দল হিসেবে ইঙ্গিত করেছে।
তিন দিনের মাথায় এনসিপি সে অবস্থান থেকে সরে এলো। এখন এনসিপির নেতাদের আরও অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘শাপলা কলি’র পক্ষে সরব হয়েছেন।

রোববার (২ নভেম্বর) দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেনের সই করা ওই চিঠি পাঠানো হয় আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দপ্তরে। চিঠিতে উপদেষ্টার অবস্থানকে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থি’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলার ঐক্য না হওয়ার একটা প্রধান কারণ হচ্ছে চেয়ারে কে আগে বসবে কে পেছনে বসবে। সংস্কারটা কত কঠিন বুঝতে পারছেন? অনেকে বলেন লৌকিক সংস্কারের লাভ কী? সংস্কার তো এভাবে একটা দুইটা করেই করতে হবে। দল যদি সংস্কার না হয়, রাজনীতি কীভাবে সংস্কার হবে?
৭ ঘণ্টা আগে
এতে আরো উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনও প্রত্যক্ষ করিনি।
৮ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বিএনপির সঙ্গে কোনো ঝগড়ায় লিপ্ত হতে চায় না। যা-ই করতেছেন এবার বন্ধ করুন। আসুন আমরা একসঙ্গে বসি। দেশের এই পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করি। বিএনপিকে আহ্বান করবো একসঙ্গে বসার। আমরা আলোচনা করবো কীভাবে সত্যিকার অর্থে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ তৈরি হবে।’
৮ ঘণ্টা আগে