
ঢাবি প্রতিনিধি

বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে ভোট গ্রহণ। এরপর পেরিয়ে গেছে পাঁচ ঘণ্টা। কিন্তু ডাকসু নির্বাচনে ফলাফলের কোনো আভাস এখনো পাওয়া যায়নি। কেন্দ্রে কেন্দ্রে এখনো চলছে ভোট গণনা। ফল ঘোষণা করতে আরও কত সময় লাগতে পারে, সে বিষয়ে তথ্য মেলেনি দায়িত্বশীল কারও কাছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণের সময় আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। ওই সময় পর্যন্ত যারা ভোটের লাইনে ছিলেন, তারা আরও কিছু সময় পর পর্যন্ত ভোট দিতে পেরেছেন। সে হিসাবেও বিকেল সাড়ে ৪টার আগেই শেষ হয়েছে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া।
বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছু কেন্দ্রে ভোট গণনার যন্ত্র কাজ করতে সময় নিয়েছে। ফলে ভোট গণনা শুরু করতেই দেরি হয়েছে।
এদিকে ডাকসু নির্বাচনের স্বচ্ছতা ধরে রাখতে ভোট গণনা এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি প্রচারের ঘোষণা দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তবে ভোট গণনা শুরু হলেও বেশ কিছু এলইডি স্ক্রিন কাজ করেনি। সেগুলো বন্ধ হয়ে ছিল। ভোট গণনা শুরুর অনেকক্ষণ পর সেগুলো কাজ করতে শুরু করে।
এখনো কিছু এলইডি স্ক্রিনের ডিসপ্লেতে যা দেখা যাচ্ছে তা একেবারেই স্পষ্ট নয় বলে অভিযোগ এসেছে ভোটার, প্রার্থী ও গণমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে।
এদিকে বহুল প্রতীক্ষিত এ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর পাঁচ ঘণ্টাতেও ফলাফল না আসায় নানা ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। শিক্ষার্থী-ভোটারদের মধ্যে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এরই মধ্যে ছাত্রদল ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) পক্ষ থেকে ভোট গণনায় কারচুপির শঙ্কার কথা স্পষ্ট ভাষায় জানানো হয়েছে।
ছাত্রদল ও বাগছাস বলছে, ভোট গণনার শুরু থেকেই মেশিন নষ্ট, এলইডি স্ক্রিন বিকলসহ যেসব ত্রুটির কথা উঠে এসেছে সেগুলো সন্দেজনক। এর মাধ্যমে ভোট গণনায় কারচুপি করা হতে পারে।
তবে ভোটের সময়ের নানা অনিয়মের পর এবার ভোট গণনাতেও কোনো ধরনের কারচুপি করা হলে তা শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রতিরোধ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি এসেছে দুটি দলের পক্ষ থেকেই।
বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে অবস্থানরত গণমাধ্যম কর্মীরা বলছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তারা তাদের জানিয়েছেন, ভোটের ফল ঘোষণার সুনির্দিষ্ট সময় বলা সম্ভব না। তবে অন্তত আরও এক থেকে দেড় ঘণ্টার আগে এ নির্বাচনের ফল মিলবে না, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই কারও।

বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে ভোট গ্রহণ। এরপর পেরিয়ে গেছে পাঁচ ঘণ্টা। কিন্তু ডাকসু নির্বাচনে ফলাফলের কোনো আভাস এখনো পাওয়া যায়নি। কেন্দ্রে কেন্দ্রে এখনো চলছে ভোট গণনা। ফল ঘোষণা করতে আরও কত সময় লাগতে পারে, সে বিষয়ে তথ্য মেলেনি দায়িত্বশীল কারও কাছে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণের সময় আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। ওই সময় পর্যন্ত যারা ভোটের লাইনে ছিলেন, তারা আরও কিছু সময় পর পর্যন্ত ভোট দিতে পেরেছেন। সে হিসাবেও বিকেল সাড়ে ৪টার আগেই শেষ হয়েছে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া।
বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছু কেন্দ্রে ভোট গণনার যন্ত্র কাজ করতে সময় নিয়েছে। ফলে ভোট গণনা শুরু করতেই দেরি হয়েছে।
এদিকে ডাকসু নির্বাচনের স্বচ্ছতা ধরে রাখতে ভোট গণনা এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি প্রচারের ঘোষণা দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তবে ভোট গণনা শুরু হলেও বেশ কিছু এলইডি স্ক্রিন কাজ করেনি। সেগুলো বন্ধ হয়ে ছিল। ভোট গণনা শুরুর অনেকক্ষণ পর সেগুলো কাজ করতে শুরু করে।
এখনো কিছু এলইডি স্ক্রিনের ডিসপ্লেতে যা দেখা যাচ্ছে তা একেবারেই স্পষ্ট নয় বলে অভিযোগ এসেছে ভোটার, প্রার্থী ও গণমাধ্যম কর্মীদের কাছ থেকে।
এদিকে বহুল প্রতীক্ষিত এ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর পাঁচ ঘণ্টাতেও ফলাফল না আসায় নানা ধরনের প্রশ্ন উঠেছে। শিক্ষার্থী-ভোটারদের মধ্যে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এরই মধ্যে ছাত্রদল ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) পক্ষ থেকে ভোট গণনায় কারচুপির শঙ্কার কথা স্পষ্ট ভাষায় জানানো হয়েছে।
ছাত্রদল ও বাগছাস বলছে, ভোট গণনার শুরু থেকেই মেশিন নষ্ট, এলইডি স্ক্রিন বিকলসহ যেসব ত্রুটির কথা উঠে এসেছে সেগুলো সন্দেজনক। এর মাধ্যমে ভোট গণনায় কারচুপি করা হতে পারে।
তবে ভোটের সময়ের নানা অনিয়মের পর এবার ভোট গণনাতেও কোনো ধরনের কারচুপি করা হলে তা শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রতিরোধ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি এসেছে দুটি দলের পক্ষ থেকেই।
বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে অবস্থানরত গণমাধ্যম কর্মীরা বলছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তারা তাদের জানিয়েছেন, ভোটের ফল ঘোষণার সুনির্দিষ্ট সময় বলা সম্ভব না। তবে অন্তত আরও এক থেকে দেড় ঘণ্টার আগে এ নির্বাচনের ফল মিলবে না, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই কারও।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
২ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
২ ঘণ্টা আগে