মঞ্চে পড়ে গেলেন জামায়াত আমির, বসে শেষ করলেন বক্তব্য

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২৫, ১৮: ১২
বক্তৃতা দিতে গিয়ে মঞ্চে পড়ে যান জামায়াতের আমির। পরে বসে বক্তৃতা শেষ করেন। ছবি: ভিডিও থেকে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশে বক্তৃতা করতে করতেই মঞ্চে ঢলে পড়েন জামায়াতে ইসালামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। পরে একাধিকবার দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত বসেই বক্তৃতা শেষ করেন তিনি।

শনিবার (১৯ জুলাই) দুপুরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুরু হয়েছে জামায়াতের এই মহাসমাবেশ। দলটির আমির বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বক্তৃতা শুরু করেন।

শফিকুর রহমান বলেন, ‘একটি লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটি হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে।’

এ কথা বলতে বলতেই মঞ্চে বসে পড়েন জামায়াতের আমির। কিছুক্ষণ পর একবার দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করার চেষ্টা করে আবারও বসে পড়েন। শেষ পর্যন্ত মঞ্চে বসেই তিনি বক্তৃতা শেষ করেন।

এ সময় মঞ্চে থাকা নেতাদের শফিকুর রহমানকে বাতাস করতে দেখা যায়। একজন ডাক্তারকে তার রক্তচাপ পরিমাপ করতে দেখা যায়। এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জামায়াত নেতাদের মন্তব্য পায়নি রাজনীতি ডটকম। তবে শেষ পর্যন্ত উঠতে না পারলেও বসে বক্তৃতা শেষ করেন তিনি।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুপুর ২টায় কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশের মূল কার্যক্রম শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান।

এর আগে সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু হয়। সাইফুল্লাহ মানসুরের উপস্থাপনায় সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করে।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জিএম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১ দিন আগে

এবার ডাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আরেক প্রার্থীর রিট

২ দিন আগে

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

তিনি বলেন, দেশে নতুন কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না, কারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থার অভাবে ভুগছেন। সম্প্রতি একটি বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও তাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ আসেনি; বরং বর্তমান বিনিয়োগকারীরাই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তবে, নির্বাচনের ঘোষণা আসার পর থেকে জাপানিজ ডেলিগেশনসহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা নড়াচড়া শুরু

২ দিন আগে

তিয়াত্তরের মতো ডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: ভিপি প্রার্থী কাদের

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ৫৭টি বিভাগে পরীক্ষা চলমান থাকার পরও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করছে। দূরবর্তী স্থানে ভোটকেন্দ্র স্থাপন, সেনা মোতায়নের গুজব, একটানা ৬-৭ দিনের ছুটি তৈরি করা এসবই শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করার প্রয়াস। কমিশন শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে

২ দিন আগে