
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কার্যালয়ের সামনে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তার রক্তাক্ত অবস্থার বেশকিছু ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
নুরুল হক নুরের ফেসবুক পেজ থেকে অ্যাডমিনের দেওয়া স্ট্যাটাসে দাবি করা হয়েছে, জাতীয় পার্টিকে নিরাপত্তা দিয়ে নুরুল হক নুরকে পুলিশ ও সেনাবাহিনী রক্তাক্ত করেছে। তাৎক্ষণিকভাবে এ অভিযোগ নিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে আহত হন নুরুল হক নুর। তাকে কাকরাইল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের একজন নেতা বলেন, জরুরি সংবাদ সম্মেলন করার জন্য নুরুল হক নুর তাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় জাতীয় পার্টিসহ আওয়ামী লীগের দোসর এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নুরুল হক নুরসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেন। এতে গণঅধিকার পরিষদের শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া ও সংঘর্ষ চলছে। এ দিন সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে বিজয়নগরে মুখোমুখি হয় দল দুটি। এ সময় সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন।
এ সংঘর্ষের পর রাজধানীর বিজয়নগর থেকে শুরু করে কাকরাইল পর্যন্ত এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাড়তি সদস্য পাঠানো হয়। পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয় সেনাবাহিনীও।

সংঘর্ষের পর কাকরাইলে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। ছবি: রাজনীতি ডটকম
পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফের সংঘর্ষ হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের সেনাবাহিনী ও পুলিশ জাপা কার্যালয়ের সামনে থেকে ধাওয়া দিয়ে পল্টনের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। জাপা কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেছিলেন নুর।
এ সময় গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের ধাওয়া দিলে তারা জাতীয় পার্টি অফিসের দিকে ছুটে যান। সেনাবাহিনী ও পুলিশের ধাওয়া খেয়ে কর্মীরা কার্যালয়ে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করেন। তখনই পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা মিলে সবাইকে বেধড়ক লাঠিচার্জ করেন। তাদের ফাঁকে পড়ে নুর আহত হন।
এর আগে সন্ধ্যার সংঘর্ষ নিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানের অভিযোগ, জাতীয় পার্টির ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গণঅধিকার পরিষদের মিছিলে অতর্কিত হামলা করেন। এতে দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তিনি নিজেও আহত হয়েছেন।

কাকরাইল ও বিজয়নগর এলাকায় জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ছবি: রাজনীতি ডটকম
গণঅধিকার পরিষদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পেছন থেকে জাতীয় পার্টি ও লীগের ‘সন্ত্রাসী’দের হামলার অভিযোগ করেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরও। ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, জাপার বিষয়ে নিরব, সামনে পরিস্থিতি টের পাবেন, অপেক্ষা করুন।
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে অবশ্য পালটা অভিযোগ করা হয়েছে গণঅধিকার পরিষদের বিরুদ্ধে। দলটির চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী বলেন, কাকরাইলে জাপা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। সন্ত্রাসীদের হামলায় পার্টির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) কার্যালয়ের সামনে সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তার রক্তাক্ত অবস্থার বেশকিছু ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
নুরুল হক নুরের ফেসবুক পেজ থেকে অ্যাডমিনের দেওয়া স্ট্যাটাসে দাবি করা হয়েছে, জাতীয় পার্টিকে নিরাপত্তা দিয়ে নুরুল হক নুরকে পুলিশ ও সেনাবাহিনী রক্তাক্ত করেছে। তাৎক্ষণিকভাবে এ অভিযোগ নিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে আহত হন নুরুল হক নুর। তাকে কাকরাইল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছে।
গণঅধিকার পরিষদের একজন নেতা বলেন, জরুরি সংবাদ সম্মেলন করার জন্য নুরুল হক নুর তাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় জাতীয় পার্টিসহ আওয়ামী লীগের দোসর এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নুরুল হক নুরসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেন। এতে গণঅধিকার পরিষদের শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া ও সংঘর্ষ চলছে। এ দিন সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে বিজয়নগরে মুখোমুখি হয় দল দুটি। এ সময় সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন।
এ সংঘর্ষের পর রাজধানীর বিজয়নগর থেকে শুরু করে কাকরাইল পর্যন্ত এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাড়তি সদস্য পাঠানো হয়। পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয় সেনাবাহিনীও।

সংঘর্ষের পর কাকরাইলে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। ছবি: রাজনীতি ডটকম
পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ফের সংঘর্ষ হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের সেনাবাহিনী ও পুলিশ জাপা কার্যালয়ের সামনে থেকে ধাওয়া দিয়ে পল্টনের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। জাপা কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেছিলেন নুর।
এ সময় গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের ধাওয়া দিলে তারা জাতীয় পার্টি অফিসের দিকে ছুটে যান। সেনাবাহিনী ও পুলিশের ধাওয়া খেয়ে কর্মীরা কার্যালয়ে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করেন। তখনই পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা মিলে সবাইকে বেধড়ক লাঠিচার্জ করেন। তাদের ফাঁকে পড়ে নুর আহত হন।
এর আগে সন্ধ্যার সংঘর্ষ নিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানের অভিযোগ, জাতীয় পার্টির ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গণঅধিকার পরিষদের মিছিলে অতর্কিত হামলা করেন। এতে দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তিনি নিজেও আহত হয়েছেন।

কাকরাইল ও বিজয়নগর এলাকায় জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ছবি: রাজনীতি ডটকম
গণঅধিকার পরিষদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পেছন থেকে জাতীয় পার্টি ও লীগের ‘সন্ত্রাসী’দের হামলার অভিযোগ করেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরও। ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, জাপার বিষয়ে নিরব, সামনে পরিস্থিতি টের পাবেন, অপেক্ষা করুন।
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে অবশ্য পালটা অভিযোগ করা হয়েছে গণঅধিকার পরিষদের বিরুদ্ধে। দলটির চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী বলেন, কাকরাইলে জাপা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। সন্ত্রাসীদের হামলায় পার্টির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘তৎকালীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটির পরামর্শে এই পাঁচজন উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদের সিলেকশন করা হয়। হয়তো এই পাঁচ উপদেষ্টাকে এনসিপির আজ্ঞাবহ বানাতে না পেরে ট্যাগিং করা হচ্ছে।’
১৯ ঘণ্টা আগে
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে ইনশাআল্লাহ তাদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেবো, মা হিসেবে সন্তানের হক আদায় করার জন্য এবং মা হিসেবে তাকে সম্মান করার জন্য। আমরা যদি আট ঘণ্টার জায়গায় পাঁচ ঘণ্টা করি, তাহলে মায়েরা এতই কমিটেড যে তারা চিন্তা করবে সরকার যে সম্মান আমাদের দিয়েছে, আমাদের উচিত আট ঘণ্টার কাজ পা
২১ ঘণ্টা আগে
এই বিভাগ তৈরি করা হয়েছে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে। এর উদ্দেশ্য ছিল এমডি নিয়োগ ও পর্ষদে পছন্দের লোক বসিয়ে লুটপাট করা। বিএনপি আগের বার ক্ষমতায় এসে এটি তুলে দিয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা এটি আবার ফিরিয়ে এনেছিলেন। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আবার এটি বিলুপ্ত করবে।
২১ ঘণ্টা আগে
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, সারা দেশে আসনভিত্তিক সব যোগ্য প্রার্থীদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। আমরা একটাই বার্তা দিতে চাই, যেন দলের ভেতরে ঐক্য থাকে, জাতির মধ্যে ঐক্য থাকে। যাদের সঙ্গে আমরা যুগপৎ আন্দেোলন করেছি তাদেরসহ সবাইকে নিয়ে একটি বৃহৎ জোটের জন্য আমরা চিন্তা করছি, সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে যেন আমরা এই নি
১ দিন আগে