
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধনের দাবিতে অনশন করছেন আমজনতার দলের সদস্য সচিব মো. তারেক রহমান। আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তার অনশন পেরিয়ে গেছে ১২৫ ঘণ্টা, তথা টানা পাঁচ দিন। তার শারীরিক অবস্থারও অবনতি ঘটেছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন বলছে, ৫০০ ঘণ্টা অনশন করলেও তাদের কিছু করার নেই।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর গত এক বছরে আটটি রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সবশেষ গত ৪ নভেম্বর ইসি তিনটি নতুন রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানায় ইসি। দলগুলো হলো— বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
এর আগেই ইসির নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল আমজনতার দল। কিন্তু একাধিক দফায় একাধিক দল নিবন্ধন পেলেও তাদের নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। এর প্রতিবাদে তারেক ৪ নভেম্বর বিকেল ৪টা থেকে ইসির ফটকের সামনে অনশন শুরু করেন।
তারেকের এ অনশনে এরই মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ সংহতি জানিয়েছেন। বেশকিছু রাজনৈতিক দলের নেতারাও সেখানে উপস্থিত হয়ে সমর্থন জানিয়েছেন তাকে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী পর্যন্ত আগারগাঁওয়ে গিয়ে তারেকের অনশন ও দাবিতে সংহতি জানিয়েছেন। কিন্তু ইসির কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।
রোববার দুপুরে নির্বাচন ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায়, ফটকের সামনেই শুয়ে আছেন তারেক রহমান। তার হাতে ক্যানুলা পরানো, তাতে স্যালাইন চলছে। বিভিন্ন ধরনের মানুষ সেখানে হাজির হচ্ছেন, তারেকের সঙ্গে কথা বলছেন। সেখানে একটি কাগজে লেখা রয়েছে, অনশনের ১২৫ ঘণ্টা।
তারেকের দাবি, নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করা সত্ত্বেও ইসি তাদের নিবন্ধন দিচ্ছে না। ইসির দুয়েকজন কর্মকর্তা দেখা করে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেছেন বলে জানালেন তিনি। তবে তারেক তাদের স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত অনশন ভাঙবেন না, ইসির সামনে থেকেও সরবেন না।
নির্বাচন ভবনে এ দিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। সাংবাদিকরা এ সময় তার কাছে আমজনতার দলের নিবন্ধন প্রসঙ্গে জানতে চান। জবাবে তিনি বলেন, অনশন ৫০০ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই। নির্বাচন কমিশন তো বিধিমালার বাইরে যেতে পারে না।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধনের দাবিতে অনশন করছেন আমজনতার দলের সদস্য সচিব মো. তারেক রহমান। আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তার অনশন পেরিয়ে গেছে ১২৫ ঘণ্টা, তথা টানা পাঁচ দিন। তার শারীরিক অবস্থারও অবনতি ঘটেছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন বলছে, ৫০০ ঘণ্টা অনশন করলেও তাদের কিছু করার নেই।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর গত এক বছরে আটটি রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সবশেষ গত ৪ নভেম্বর ইসি তিনটি নতুন রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানায় ইসি। দলগুলো হলো— বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী), বাংলাদেশ আম জনগণ পার্টি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
এর আগেই ইসির নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল আমজনতার দল। কিন্তু একাধিক দফায় একাধিক দল নিবন্ধন পেলেও তাদের নিবন্ধন দেওয়া হয়নি। এর প্রতিবাদে তারেক ৪ নভেম্বর বিকেল ৪টা থেকে ইসির ফটকের সামনে অনশন শুরু করেন।
তারেকের এ অনশনে এরই মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ সংহতি জানিয়েছেন। বেশকিছু রাজনৈতিক দলের নেতারাও সেখানে উপস্থিত হয়ে সমর্থন জানিয়েছেন তাকে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী পর্যন্ত আগারগাঁওয়ে গিয়ে তারেকের অনশন ও দাবিতে সংহতি জানিয়েছেন। কিন্তু ইসির কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।
রোববার দুপুরে নির্বাচন ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায়, ফটকের সামনেই শুয়ে আছেন তারেক রহমান। তার হাতে ক্যানুলা পরানো, তাতে স্যালাইন চলছে। বিভিন্ন ধরনের মানুষ সেখানে হাজির হচ্ছেন, তারেকের সঙ্গে কথা বলছেন। সেখানে একটি কাগজে লেখা রয়েছে, অনশনের ১২৫ ঘণ্টা।
তারেকের দাবি, নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করা সত্ত্বেও ইসি তাদের নিবন্ধন দিচ্ছে না। ইসির দুয়েকজন কর্মকর্তা দেখা করে অনশন ভাঙতে অনুরোধ করেছেন বলে জানালেন তিনি। তবে তারেক তাদের স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, নিবন্ধন না পাওয়া পর্যন্ত অনশন ভাঙবেন না, ইসির সামনে থেকেও সরবেন না।
নির্বাচন ভবনে এ দিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। সাংবাদিকরা এ সময় তার কাছে আমজনতার দলের নিবন্ধন প্রসঙ্গে জানতে চান। জবাবে তিনি বলেন, অনশন ৫০০ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই। নির্বাচন কমিশন তো বিধিমালার বাইরে যেতে পারে না।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এখন নিশ্চিতভাবেই বলছি, আমি নির্বাচন করব।’ পদত্যাগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কবে নাগাদ পদত্যাগ করব, এটা এখনো ঠিক হয়নি। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।’
১২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি গুঞ্জন উঠছে, বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা হলে সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে নির্বাচন করতে পারেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। এখন আসিফ মাহমুদের এই আসনের ভোটার হতে যাওয়ার মধ্য দিয়ে গুঞ্জনটি আরও পাকাপোক্ত হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামো এখনো পুরনো ক্ষমতাকেন্দ্রিক গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়িত না হলে তরুণদের ‘ক্রিমিনালাইজেশন’ কেবল বক্তব্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না, তা আদালত পর্যন্ত গড়াব
১ দিন আগে
তিনি বলেন, ‘সেটা এনসিপি হোক, জামায়াত হোক বা অন্যান্য পার্টি হোক। সবার সাথে আমরা গণতান্ত্রিক কালচার (সংস্কৃতি) হিসেবে রাজনৈতিক যোগাযোগ এবং আলাপ–আলোচনা, সম্পর্ক রাখব। কিন্তু কোনো বিষয়ে আলোচনা করার জন্য কোনো রেফারির ভূমিকায় কোনো দলকে দিয়ে আপনারা আহ্বান জানাবেন ইনডাইরেক্টলি, সেটা বোধ হয় সঠিক হচ্ছে না।
১ দিন আগে