
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পাশাপাশি তাকে হত্যায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে ন্যায়বিচারের দাবিও জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এক পোস্টে এ শোক ও দাবি জানান তিনি। এ দিন বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় হাদির।
শরিফ ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত হয়েছেন জানিয়ে পোস্টে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আল্লাহ যেন তার রুহের মাগফিরাত করে তাকে বেহেশত নসিব করেন। তার এই অকাল শহিদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিলো— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি তার শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
ওসমান হাদিকে ‘এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী’ ও ‘নির্ভীক কণ্ঠস্বর’ অভিহিত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লিখেছেন, তিনি সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা ও জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে তারেক রহমান আরও লিখেছেন, আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যেন আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। এ জন্য জনসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তেমনই এক জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
মাথায় গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য স্থানান্তর করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছিল।
গত রোববার সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। পরদিন সোমবার বিকেলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওসমান হাদিকে। বিশেষ মেডিকেল বোর্ডের অধীনে চিকিৎসা চলছিল তার। তবে শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। সিঙ্গাপুরে নেওয়ার চার দিনের মাথায়ই না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ওসমান হাদি।

সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। পাশাপাশি তাকে হত্যায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে ন্যায়বিচারের দাবিও জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এক পোস্টে এ শোক ও দাবি জানান তিনি। এ দিন বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় হাদির।
শরিফ ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত হয়েছেন জানিয়ে পোস্টে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আল্লাহ যেন তার রুহের মাগফিরাত করে তাকে বেহেশত নসিব করেন। তার এই অকাল শহিদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিলো— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি তার শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’
ওসমান হাদিকে ‘এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী’ ও ‘নির্ভীক কণ্ঠস্বর’ অভিহিত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লিখেছেন, তিনি সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা ও জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে তারেক রহমান আরও লিখেছেন, আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যেন আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন ওসমান হাদি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। এ জন্য জনসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তেমনই এক জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
মাথায় গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদিকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য স্থানান্তর করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছিল।
গত রোববার সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। পরদিন সোমবার বিকেলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওসমান হাদিকে। বিশেষ মেডিকেল বোর্ডের অধীনে চিকিৎসা চলছিল তার। তবে শারীরিক অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। সিঙ্গাপুরে নেওয়ার চার দিনের মাথায়ই না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ওসমান হাদি।

জুলাই ঐক্যের পোস্টে আরও বলা হয়েছে, শহিদ ওসমান বিন হাদি আমাদের জুলাইয়ের অস্তিত্ব। তার প্রতি ফোঁটা রক্তের বদলা বাংলাদেশের মাটিতে নেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। আমরা দেশের বিপ্লবী সকল জনগণকে ধৈর্য ধারণ করার অহ্বান জানাচ্ছি।
১৫ ঘণ্টা আগে
‘আমাদের এই সহযোদ্ধার অকালপ্রয়াণে এনসিপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি,’— শোকবার্তায় লিখেছে এনসিপি।
১৫ ঘণ্টা আগে
ফেসবুক পোস্টে বিএনপি লিখেছে, ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত।’
১৫ ঘণ্টা আগে
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা প্রতিযোগিতা করব, কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করব না। আমাদের মাঝে ভালো কাজের প্রতিযোগিতা থাকবে। আপনারা যার ভোট সে দেবেন, যাকে খুশি তাকে দেবেন। মারামারি করবেন না। যারা মারামারি করে, তাদের কাজই হলো মারামারি করে তাদের দলকে উপস্থাপন করা।
১৬ ঘণ্টা আগে