
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদলসমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ভোটের দিন ভোরে দেওয়া এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে জুলাই আন্দোলনের বিজয়ের দিন ৫ আগস্টের কথা স্মরণ করেছেন।
আবিদ লিখেছেন, ‘জীবনের সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জিং মুহূর্তে দাঁড়িয়ে বলছি— আমাদের ছেড়ে যাবেন না, যেভাবে ছেড়ে যাইনি ৫ আগস্টে। প্রিয় বাংলাদেশ! আমাদের দু’আতে রাখুন।’
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট। ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আটটি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে একযোগে চলছে ভোট গ্রহণ।
এর আগে গত বছর জুলাই আন্দোলনের সময়ে ৫ আগস্টের এক বক্তৃতায় ব্যাপক সাড়া পান ছাত্রদল নেতা আবিদুল ইসলাম খান। সে বছরের জুলাই মাসে সরকারের দমন-পীড়নের পর ওই দিন মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই পুলিশ গুলি চালাতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জড়ো হতে থাকে ছাত্রজনতা।
ওই সময় সবাই বুঝতে পারছিলেন— যেকোনো মুহূর্তে গুলি এসে প্রাণ কেড়ে নিতে পারে যে কারও।
এমন পরিস্থিতিতে দরদভরা কণ্ঠে এক তরুণ ছাত্রনেতা বলেন, ‘শুধু একটাই কথা, প্লিজ কেউ কাউকে ছেড়ে যান না। আমার মা-বাবা, ভাই-বোন যারা আছেন, এই যুদ্ধের ময়দানেও আমাদের সঙ্গেই থাকেন। আমরা এই লড়াইয়ে জিতব, কোনো সন্দেহ নাই। আজকেই আমরা জিতব। তবে কেউ ভয় পাবেন না।’
তিনি ছিলেন আবিদুল ইসলাম খান। সেই মুহূর্তে তার এই আবেগঘন আহ্বান শিক্ষার্থীদের মনে গভীর ছাপ ফেলে। নির্বাচনের দিন ভোরে আবারও সেই স্মৃতি টেনে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার অনুরোধ করলেন আবিদুল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদলসমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ভোটের দিন ভোরে দেওয়া এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে জুলাই আন্দোলনের বিজয়ের দিন ৫ আগস্টের কথা স্মরণ করেছেন।
আবিদ লিখেছেন, ‘জীবনের সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জিং মুহূর্তে দাঁড়িয়ে বলছি— আমাদের ছেড়ে যাবেন না, যেভাবে ছেড়ে যাইনি ৫ আগস্টে। প্রিয় বাংলাদেশ! আমাদের দু’আতে রাখুন।’
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট। ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। আটটি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে একযোগে চলছে ভোট গ্রহণ।
এর আগে গত বছর জুলাই আন্দোলনের সময়ে ৫ আগস্টের এক বক্তৃতায় ব্যাপক সাড়া পান ছাত্রদল নেতা আবিদুল ইসলাম খান। সে বছরের জুলাই মাসে সরকারের দমন-পীড়নের পর ওই দিন মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই পুলিশ গুলি চালাতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে জড়ো হতে থাকে ছাত্রজনতা।
ওই সময় সবাই বুঝতে পারছিলেন— যেকোনো মুহূর্তে গুলি এসে প্রাণ কেড়ে নিতে পারে যে কারও।
এমন পরিস্থিতিতে দরদভরা কণ্ঠে এক তরুণ ছাত্রনেতা বলেন, ‘শুধু একটাই কথা, প্লিজ কেউ কাউকে ছেড়ে যান না। আমার মা-বাবা, ভাই-বোন যারা আছেন, এই যুদ্ধের ময়দানেও আমাদের সঙ্গেই থাকেন। আমরা এই লড়াইয়ে জিতব, কোনো সন্দেহ নাই। আজকেই আমরা জিতব। তবে কেউ ভয় পাবেন না।’
তিনি ছিলেন আবিদুল ইসলাম খান। সেই মুহূর্তে তার এই আবেগঘন আহ্বান শিক্ষার্থীদের মনে গভীর ছাপ ফেলে। নির্বাচনের দিন ভোরে আবারও সেই স্মৃতি টেনে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার অনুরোধ করলেন আবিদুল।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
৫ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৫ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগে