
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেশবাসীসহ সারা বিশ্বের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পাশাপাশি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম-আন্দোলনে সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১ জানুয়ারি) খ্রিষ্টীয় নববর্ষ সামনে রেখে বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) তারা এই শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন। তারা নতুন বছরের সূচনায় দেশ-বিদেশের সবার অনাবিল আনন্দ, শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন।
তারেক রহমান বলেন, ১ জানুয়ারি নববর্ষ একটি আন্তর্জাতিক উৎসবে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর নিজ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অক্ষুণ্ন রেখে উৎসবের পরিসর বিস্তৃত হয়েছে খ্রিষ্টীয় নববর্ষের মাধ্যমে। নববর্ষ শুধু একটি উৎসব নয়, এটি সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও চেতনার প্রতিচ্ছবি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, নতুন বছরে আমরা নতুন করে স্বপ্ন দেখি একটি সুন্দর, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে। আমরা এমন একটি জাতি নির্মাণের প্রত্যাশা করছি, যেখানে প্রত্যেকটি নাগরিকই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রত্যেকের কণ্ঠ স্বাধীন থাকবে।
বিগত বছরের কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, গত বছরটি এখনো আমাদের মনে জাগ্রত। অর্জন-সাফল্য একদিকে যেমন আমাদের উচ্ছ্বসিত করবে, পাশাপাশি বেশকিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা ও প্রিয়জন হারানোর যন্ত্রণা আবার বেদনার্ত করবে।
গণতন্ত্রের পথে যাত্রার অঙ্গীকার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার হবে— একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন, জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করাসহ সার্বিকভাবে গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবনে একযোগে কাজ করা। গণবিরোধী পরাজিত শক্তি এতদিন জনগণের সব অধিকার বন্দি করে রেখেছিল। এখন আবারও সব গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করতে হবে।
“নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক— ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়; আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি। নির্মাণ করতে হবে মানবাধিকার, সামাজিক ন্যায়বিচারের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ,”— নববর্ষের শুভেচ্ছাবাণীতে বলেন তারেক রহমান।
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেওয়া বাণীতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নববর্ষে মানুষ পুরোনো ভুল পরিহার করে নতুন সংকল্প নেয় সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য। এটি অতীতকে বিদায় জানিয়ে নতুন করে শুরু করার এবং আশা ও উদ্দীপনার সঙ্গে ভবিষত্যের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেয়। এটি বিশ্ব জুড়ে মানুষের মধ্যে নতুন আশা, আনন্দ এবং ঐক্যের বার্তা নিয়ে আসে। অতীতের সফলতা ও ব্যর্থতার অভিজ্ঞতায় নতুন করে দৃপ্ত পায়ে এগিয়ে যেতে শুরু করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের প্রত্যয় একটি আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণ করা, যেখানে মানুষের বাক-ব্যক্তি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত থাকবে। ব্যক্তিস্বাধীনতার গ্যারান্টি থাকবে। মানবিক সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্রসমাজ নির্মাণই হবে আমাদের নববর্ষের অঙ্গীকার।
গণতন্ত্রের পথে যাত্রার কথা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের এখনো হয়তো আরও কষ্টকর পথ অতিক্রম করতে হবে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য। রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্রের চর্চা এবং বিকাশ সাধনে আমাদের আরও বেশি তৎপর হতে হবে। আর কোনোভাবেই যেন নিষ্ঠুর ফ্যাসিবাদের উত্থান না হয়, সেজন্য আমাদের মজবুত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে।
‘আমাদের প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ ও সার্বিক কল্যাণ সাধন করা। নতুন বছরে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার। নতুন বছরটি হয়ে উঠুক আনন্দময়, আমি এই কামনা করি,’— বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেশবাসীসহ সারা বিশ্বের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পাশাপাশি গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম-আন্দোলনে সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১ জানুয়ারি) খ্রিষ্টীয় নববর্ষ সামনে রেখে বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) তারা এই শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন। তারা নতুন বছরের সূচনায় দেশ-বিদেশের সবার অনাবিল আনন্দ, শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করেছেন।
তারেক রহমান বলেন, ১ জানুয়ারি নববর্ষ একটি আন্তর্জাতিক উৎসবে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর নিজ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য অক্ষুণ্ন রেখে উৎসবের পরিসর বিস্তৃত হয়েছে খ্রিষ্টীয় নববর্ষের মাধ্যমে। নববর্ষ শুধু একটি উৎসব নয়, এটি সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও চেতনার প্রতিচ্ছবি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, নতুন বছরে আমরা নতুন করে স্বপ্ন দেখি একটি সুন্দর, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে। আমরা এমন একটি জাতি নির্মাণের প্রত্যাশা করছি, যেখানে প্রত্যেকটি নাগরিকই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রত্যেকের কণ্ঠ স্বাধীন থাকবে।
বিগত বছরের কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, গত বছরটি এখনো আমাদের মনে জাগ্রত। অর্জন-সাফল্য একদিকে যেমন আমাদের উচ্ছ্বসিত করবে, পাশাপাশি বেশকিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা ও প্রিয়জন হারানোর যন্ত্রণা আবার বেদনার্ত করবে।
গণতন্ত্রের পথে যাত্রার অঙ্গীকার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার হবে— একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন, জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করাসহ সার্বিকভাবে গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবনে একযোগে কাজ করা। গণবিরোধী পরাজিত শক্তি এতদিন জনগণের সব অধিকার বন্দি করে রেখেছিল। এখন আবারও সব গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করতে হবে।
“নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক— ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়; আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি। নির্মাণ করতে হবে মানবাধিকার, সামাজিক ন্যায়বিচারের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ,”— নববর্ষের শুভেচ্ছাবাণীতে বলেন তারেক রহমান।
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেওয়া বাণীতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নববর্ষে মানুষ পুরোনো ভুল পরিহার করে নতুন সংকল্প নেয় সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য। এটি অতীতকে বিদায় জানিয়ে নতুন করে শুরু করার এবং আশা ও উদ্দীপনার সঙ্গে ভবিষত্যের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেয়। এটি বিশ্ব জুড়ে মানুষের মধ্যে নতুন আশা, আনন্দ এবং ঐক্যের বার্তা নিয়ে আসে। অতীতের সফলতা ও ব্যর্থতার অভিজ্ঞতায় নতুন করে দৃপ্ত পায়ে এগিয়ে যেতে শুরু করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের প্রত্যয় একটি আধুনিক বাংলাদেশ নির্মাণ করা, যেখানে মানুষের বাক-ব্যক্তি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত থাকবে। ব্যক্তিস্বাধীনতার গ্যারান্টি থাকবে। মানবিক সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্রসমাজ নির্মাণই হবে আমাদের নববর্ষের অঙ্গীকার।
গণতন্ত্রের পথে যাত্রার কথা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমাদের এখনো হয়তো আরও কষ্টকর পথ অতিক্রম করতে হবে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য। রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্রের চর্চা এবং বিকাশ সাধনে আমাদের আরও বেশি তৎপর হতে হবে। আর কোনোভাবেই যেন নিষ্ঠুর ফ্যাসিবাদের উত্থান না হয়, সেজন্য আমাদের মজবুত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে।
‘আমাদের প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ ও সার্বিক কল্যাণ সাধন করা। নতুন বছরে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার। নতুন বছরটি হয়ে উঠুক আনন্দময়, আমি এই কামনা করি,’— বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজাস্থলে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি প্রয়াত এই নেত্রীর রাজনৈতিক জীবনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরেন।
১১ ঘণ্টা আগে
একই সঙ্গে মায়ের যেকোনো আচরণে কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে তার জন্যও ক্ষমা চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে শোকবার্তা হস্তান্তর করেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক।
১৩ ঘণ্টা আগে
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় খালেদা জিয়ার জানাজা হবে। এ জানাজায় অংশ নিতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এরই মধ্যে পরিণত হয়েছে জনসমুদ্রে।
১৩ ঘণ্টা আগে