
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করছে না বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১২ দলীয় জোট। জোটের এক বৈঠকের পর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১২ দলীয় জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সঙ্গেও বৈঠক করে বিএনপি।
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জোরালো করতে করণীয় নির্ধারণ করতে শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে বিএনপি এসব বৈঠক শুরু করেছে। শনিবারের প্রায় পৌনে দুই ঘণ্টার বৈঠকে নজরুল ইসলাম খান ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সেলিমা রহমান উপস্থিত ছিলেন।
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বৈঠকের পর নজরুল ইসলাম খান বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যারা রাজপথে ছিলেন, তাদের সবার সঙ্গে আমরা আলোচনা শুরু করেছি। কীভাবে কী করা যায়, এসব নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছি। আলোচনা শেষে আমরা বলব, কী করা যায় বা কী করা যায় না।
সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, আমরা মনে করি না যে তেমন কিছু দরকার হবে। কারণ আমরাই এই সরকারকে বসিয়েছি এই প্রত্যাশায় যে দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তারা ভূমিকা পালন করবেন। তারা জনআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী কাজ করবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, কাজেই এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। আমরা মনে করি, সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী কাজ করবে। সরকার যেন সেরকম কাজ করেন, সেজন্য আমরা আপনাদের মাধ্যমে আমাদের মতামত তুলে ধরছি। সরকার সেটা শুনে কাজ করবে, এটাই আমরা প্রত্যাশা করি।
১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক মোস্তফা জামালের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিএলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম, জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাগপার রাশেদ প্রধান, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবদুল করিম খানসহ অন্যরা।
পরে এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন।

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার কোনো প্রয়োজন আছে বলে মনে করছে না বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১২ দলীয় জোট। জোটের এক বৈঠকের পর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
শনিবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১২ দলীয় জোটের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সঙ্গেও বৈঠক করে বিএনপি।
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জোরালো করতে করণীয় নির্ধারণ করতে শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে বিএনপি এসব বৈঠক শুরু করেছে। শনিবারের প্রায় পৌনে দুই ঘণ্টার বৈঠকে নজরুল ইসলাম খান ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সেলিমা রহমান উপস্থিত ছিলেন।
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বৈঠকের পর নজরুল ইসলাম খান বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যারা রাজপথে ছিলেন, তাদের সবার সঙ্গে আমরা আলোচনা শুরু করেছি। কীভাবে কী করা যায়, এসব নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছি। আলোচনা শেষে আমরা বলব, কী করা যায় বা কী করা যায় না।
সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, আমরা মনে করি না যে তেমন কিছু দরকার হবে। কারণ আমরাই এই সরকারকে বসিয়েছি এই প্রত্যাশায় যে দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় তারা ভূমিকা পালন করবেন। তারা জনআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী কাজ করবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
নজরুল ইসলাম খান আরও বলেন, কাজেই এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। আমরা মনে করি, সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী কাজ করবে। সরকার যেন সেরকম কাজ করেন, সেজন্য আমরা আপনাদের মাধ্যমে আমাদের মতামত তুলে ধরছি। সরকার সেটা শুনে কাজ করবে, এটাই আমরা প্রত্যাশা করি।
১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক মোস্তফা জামালের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিএলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম, জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাগপার রাশেদ প্রধান, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবদুল করিম খানসহ অন্যরা।
পরে এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন।

রিজভী বলেন, আমাদেরকে গহীন অন্ধকারের মধ্যে পথ দেখিয়েছেন, আলোর পথ দেখিয়েছেন। সংকটের মধ্যেও কীভাবে মাথা উঁচু করে থাকতে হয়, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কীভাবে সংযমী হয়ে কথা বলতে হয়, ঝঞ্ঝাট বিক্ষুদ্ধ সময়েও কীভাবে ঐক্য রেখে এগিয়ে যেতে হয়। তিনি আমাদের সেই শিক্ষা দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত থেমে নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ মঙ্গলবার শহীদ ডা. মিলন দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পল্টনে ভাসানী ভবনে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে জিয়া মঞ্চ আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও কোরআন খতম অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
১ দিন আগে
তিনি বলেন, বিগত বিএনপি সরকারের (২০০১-২০০৬) আমলে তার আবেদনের ভিত্তিতেই হালুয়াঘাটে পৌরসভা গঠনের উদ্যোগ নেয় তৎকালীন বিএনপি সরকার। পরবর্তীকালে আওয়ামী লীগ আমলে পৌরসভা গঠিত হলেও পৌর এলাকার দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়নি, নাগরিকরা মৌলিক সেবা থেকে বঞ্চিতই রয়ে গেছেন। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ড্রেনেজ সংকট, রাস্তাঘাটের
১ দিন আগে