
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, পিআর কী খায়, না মাথায় দেয়? এত বছর রাজনীতি করি আমরা পিআর বুঝি না, সাধারণ জনগণ কি বুঝবে। নির্বাচন না হলে তাদের লাভ। যেমনে সবাই মিলে হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি, তেমনি সবাই মিলে নির্বাচন করব।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কুমিল্লা নগরীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের আন্তরিকতা রয়েছে। কিন্তু এই আন্তরিকতা যথেষ্ট নয়। ফ্যাসিবাদ বিতাড়িত হওয়ার পরও নির্বাচন নিয়ে যে আশঙ্কা রয়েছে, তা একাত্তর ও ৭ নভেম্বরের পরাজিত শক্তি দেশে বিদেশে বসেই ষড়যন্ত্র করছে।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বিএনপির সরকারে থাকার অভিজ্ঞতা রয়েছে আবার বিরোধী দলে থাকার অভিজ্ঞতাও রয়েছে। দলের দুঃসময়ে বড় বড় অনেক নেতা দল ছেড়ে গিয়েছে, কিন্তু তৃণমূলের কোনো নেতাকর্মী বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ছেড়ে যায় নাই। বিএনপি হলো তৃণমূল মানুষের দল। বিএনপিকে নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে আনন্দ র্যালির আয়োজন করা হয়। এ র্যালিটি কুমিল্লা নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শেষ হয় দক্ষিণ জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপুর সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন উর রশিদ ইয়াছিন।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম, বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য খন্দকার মারুফ ভুঁইয়া, বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সীসহ অন্যান্যরা।
এদিকে নগরীতে সকালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য মনিরুল হক সাক্কুর উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন ও আনন্দ র্যালি বের করা হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, পিআর কী খায়, না মাথায় দেয়? এত বছর রাজনীতি করি আমরা পিআর বুঝি না, সাধারণ জনগণ কি বুঝবে। নির্বাচন না হলে তাদের লাভ। যেমনে সবাই মিলে হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি, তেমনি সবাই মিলে নির্বাচন করব।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কুমিল্লা নগরীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের আন্তরিকতা রয়েছে। কিন্তু এই আন্তরিকতা যথেষ্ট নয়। ফ্যাসিবাদ বিতাড়িত হওয়ার পরও নির্বাচন নিয়ে যে আশঙ্কা রয়েছে, তা একাত্তর ও ৭ নভেম্বরের পরাজিত শক্তি দেশে বিদেশে বসেই ষড়যন্ত্র করছে।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বিএনপির সরকারে থাকার অভিজ্ঞতা রয়েছে আবার বিরোধী দলে থাকার অভিজ্ঞতাও রয়েছে। দলের দুঃসময়ে বড় বড় অনেক নেতা দল ছেড়ে গিয়েছে, কিন্তু তৃণমূলের কোনো নেতাকর্মী বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ছেড়ে যায় নাই। বিএনপি হলো তৃণমূল মানুষের দল। বিএনপিকে নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে আনন্দ র্যালির আয়োজন করা হয়। এ র্যালিটি কুমিল্লা নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শেষ হয় দক্ষিণ জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এসে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপুর সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন উর রশিদ ইয়াছিন।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম, বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য খন্দকার মারুফ ভুঁইয়া, বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ এফ এম তারেক মুন্সীসহ অন্যান্যরা।
এদিকে নগরীতে সকালে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য মনিরুল হক সাক্কুর উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন ও আনন্দ র্যালি বের করা হয়।

নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
১৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৮ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৮ ঘণ্টা আগে