প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনে থাকা মিত্র দলগুলোর জন্য অর্ধশত আসন ছাড়তে প্রস্তুত উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এবারের নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে জোটের কোনো সম্ভাবনা নেই।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের উদ্যোগে আয়োজিত ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিকল্প নেই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হাফিজ উদ্দিন এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অর্ধেক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। খুব শিগগিরই তালিকা প্রকাশ করে দলটি প্রচারণায় নামবে।
মেজর হাফিজ অভিযোগ করেন, জনগণের রায়কে ভয় পায় জামায়াত। ইউরোপ-আমেরিকা থেকে আসা কিছু বুদ্ধিজীবীর পরামর্শে দুই-একটি রাজনৈতিক দল কোনো নির্বাচনী ব্যবস্থা চাপিয়ে দিতে পারে না। ভোটে জিততে পারবে না জেনেই উদ্ভট চিন্তা সামনে এনেছে জামায়াত। জনগণের ওপর কিছু চাপিয়ে দিলে তা বিএনপি মেনে নেবে না।
বিএনপির এ নেতা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ যদি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তার জবাব রাজপথেই দেবে বিএনপি। একইসঙ্গে ১০৪ সদস্যের বিশাল প্রতিনিধিদল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার জাতিসংঘ সফর নিয়েও তিনি তীব্র সমালোচনা করেন।
সম্প্রতি বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য আরও জানিয়েছেন, আগামী নির্বাচনে ৭০ শতাংশ আসনে একক প্রার্থী দিতে চায় বিএনপি। এরইমধ্যে অর্ধেক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রার্থী বাছাইয়ে ত্যাগ, অভিজ্ঞতা, জনপ্রিয়তা ও ক্লিন ইমেজকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচনী মাঠে নামবে দলটি।
জনপ্রিয়তা বিবেচনায় মিত্র দলগুলোর জন্য ৪০ থেকে ৫০টি আসন ছাড়তে প্রস্তুত বিএনপি। তবে জামায়াতের সঙ্গে জোটের কোনো প্রশ্নই নেই বলে আবারও স্পষ্ট করেন হাফিজ উদ্দিন। তিনি বলেন, আমাদের নিজস্ব তালিকা মোটামুটি প্রস্তুত। এলাকাভিত্তিক জনপ্রিয়, ত্যাগী, সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
জামায়াত প্রসঙ্গে হাফিজ উদ্দিন বলেন, তাদের এখনও শত্রু না ভাবলেও কিছু নেতার বক্তব্য বিব্রতকর। তারা মনে করছে ইতিহাসের কাছাকাছি চলে এসেছে। একজন নেতা বলেছেন, তারা সরকার গঠন করবে আর বিএনপি থাকবে বিরোধী দলে। স্বপ্ন দেখা ভালো, তবে সবকিছুরই একটা সীমা থাকা দরকার।
এছাড়া এনসিপি ও গণ অধিকার পরিষদের একীভূত হওয়ার আলোচনাকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনী মাঠে তারা বিএনপির ভাবনায় নেই। তবে তিনি শুভ কামনা জানিয়ে বলেন, যদি কোনোভাবে সংসদে প্রবেশাধিকার লাভ করতে পারে, তবে তা তাদের জন্য সোনায় সোহাগা হবে।
বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনে থাকা মিত্র দলগুলোর জন্য অর্ধশত আসন ছাড়তে প্রস্তুত উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এবারের নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে জোটের কোনো সম্ভাবনা নেই।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের উদ্যোগে আয়োজিত ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিকল্প নেই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হাফিজ উদ্দিন এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অর্ধেক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। খুব শিগগিরই তালিকা প্রকাশ করে দলটি প্রচারণায় নামবে।
মেজর হাফিজ অভিযোগ করেন, জনগণের রায়কে ভয় পায় জামায়াত। ইউরোপ-আমেরিকা থেকে আসা কিছু বুদ্ধিজীবীর পরামর্শে দুই-একটি রাজনৈতিক দল কোনো নির্বাচনী ব্যবস্থা চাপিয়ে দিতে পারে না। ভোটে জিততে পারবে না জেনেই উদ্ভট চিন্তা সামনে এনেছে জামায়াত। জনগণের ওপর কিছু চাপিয়ে দিলে তা বিএনপি মেনে নেবে না।
বিএনপির এ নেতা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ যদি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তার জবাব রাজপথেই দেবে বিএনপি। একইসঙ্গে ১০৪ সদস্যের বিশাল প্রতিনিধিদল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার জাতিসংঘ সফর নিয়েও তিনি তীব্র সমালোচনা করেন।
সম্প্রতি বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য আরও জানিয়েছেন, আগামী নির্বাচনে ৭০ শতাংশ আসনে একক প্রার্থী দিতে চায় বিএনপি। এরইমধ্যে অর্ধেক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রার্থী বাছাইয়ে ত্যাগ, অভিজ্ঞতা, জনপ্রিয়তা ও ক্লিন ইমেজকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচনী মাঠে নামবে দলটি।
জনপ্রিয়তা বিবেচনায় মিত্র দলগুলোর জন্য ৪০ থেকে ৫০টি আসন ছাড়তে প্রস্তুত বিএনপি। তবে জামায়াতের সঙ্গে জোটের কোনো প্রশ্নই নেই বলে আবারও স্পষ্ট করেন হাফিজ উদ্দিন। তিনি বলেন, আমাদের নিজস্ব তালিকা মোটামুটি প্রস্তুত। এলাকাভিত্তিক জনপ্রিয়, ত্যাগী, সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
জামায়াত প্রসঙ্গে হাফিজ উদ্দিন বলেন, তাদের এখনও শত্রু না ভাবলেও কিছু নেতার বক্তব্য বিব্রতকর। তারা মনে করছে ইতিহাসের কাছাকাছি চলে এসেছে। একজন নেতা বলেছেন, তারা সরকার গঠন করবে আর বিএনপি থাকবে বিরোধী দলে। স্বপ্ন দেখা ভালো, তবে সবকিছুরই একটা সীমা থাকা দরকার।
এছাড়া এনসিপি ও গণ অধিকার পরিষদের একীভূত হওয়ার আলোচনাকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনী মাঠে তারা বিএনপির ভাবনায় নেই। তবে তিনি শুভ কামনা জানিয়ে বলেন, যদি কোনোভাবে সংসদে প্রবেশাধিকার লাভ করতে পারে, তবে তা তাদের জন্য সোনায় সোহাগা হবে।
তিনি বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আমরা সম্প্রীতি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গঠন করতে চেয়েছিলাম। সেই বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সামনে রেখে সব ধর্ম-বর্ণ ও মতের মানুষের ঐক্যের ভিত্তিতে সামনের দিনে এগোতে চাই। সেই লক্ষ্যে এনসিপির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছে।’
২০ ঘণ্টা আগেরিজভী বলেন, বিএনপির তরফ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় শুভেচ্ছা। কোনো সম্প্রদায় যখন অন্যান্য সম্প্রদায়ের সঙ্গে বসবাস করে, তখন ওই সম্প্রদায়ের বড় উৎসব সবার উৎসবে পরিণত হয়। উৎসব কখনও বিভাজন করে না। উৎসব মানুষে মানুষে সৌহার্দের বার্তা দেয়। এসব উৎসবের দিনে আমরা একে অপরকে শুভেচ্ছা জানাই। বিএনপির এই নেতা
২১ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘মহল বিশেষ মনে করছে, নির্বাচন হলে তাদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। এ জন্য তারা মুখরোচক কথাবার্তা বলে, নতুন নতুন দাবি তুলে নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চাইছে। কিন্তু যারা এসব করছে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে।’
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেছেন, দ্রুত ব্যালট ছাপানোর জন্য নিয়ম মেনে মূল ভেন্ডরের সঙ্গে সহযোগী ভেন্ডর নিযুক্ত করা হয়। ওই সহযোগী ভেন্ডর নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপালেও সে তথ্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেনি। তবে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো হলে বা ব্যালট পেপারে সংখ্যায় গড়মিল পাওয়
১ দিন আগে