প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই নির্বাচন হতে হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, 'দেশে কেউ বিনিয়োগ করতে আসলে তারা জিজ্ঞেস করে নির্বাচন কবে। আমি একটা নির্বাচিত সরকার দেখতে চাই। নির্বাচিত বিরোধী দল, নির্বাচিত সংসদ দেখতে চাই।'
শনিবার (৩১ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের মিলনায়তনে জিয়া পরিষদ আয়োজিত বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির খসরু বলেন, 'যদি কেউ বলে শুধুমাত্র একটি দল নির্বাচন চায়, এটা কী সত্য? ইতোমধ্যে আমাদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে যারা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে এমন ৫২টা রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। এরকম একটা বক্তব্য আমাদের জন্য বিব্রতকর, জাতি বিভ্রান্ত হচ্ছে।'
হাতেগোনা কয়েকটি দল নির্বাচন চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, '৪/৫ টি দল এরা কোনো নিবন্ধিত দলও না, বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পৃক্ততা নাই তারা নির্বাচন চায় না। ওয়ান ইলেভেনের সময়ও এমন কিংস পার্টি হয়েছিল। কথাগুলো বলতে চাই না এ কারণে, এসব বললে জাতির মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি হয়। জিয়াউর রহমান বিভক্তির রাজনীতি চাননি, তারেক রহমানও ঐক্যবদ্ধ রাজনীতি চান।'
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, 'নির্বাচন কমিশন বলেছে তারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত তাহলে কেন বিলম্ব হচ্ছে। আমরা ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন চাই। ১৯৭১ সালে একটা ভোটাধিকারের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। তাহলে এখন কেন নির্বাচন নিয়ে সময় নষ্ট করা হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ নির্বাচন চায়। নির্বাচন কমিশন বলেছে নির্বাচনের জন্য তারা প্রস্তুত। তাহলে সেই
প্রস্তুতিটা কাজে লাগানো হচ্ছে না কেন? এখানে তাদের (সরকারের) মধ্যে কোন মানসিকতা কাজ করছে সেগুলো ঝেড়ে ফেলে দিন। মানুষের অধিকারের দিকে গুরুত্ব দিন। দেশের নাগরিকদের যে অপমান করা হচ্ছে। এর প্রতিফল কি হতে পারে বর্তমান উপদেষ্টাদের আরও গভীর ভাবে চিন্তা ভাবনা করার জন্য অনুরোধ জানান।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জিয়া পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মো. শফিকুল ইসলাম, মহাসচিব ড. মো. এমতাজ হোসেন, মাহফুজুল রহমান ফরহাদ, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আব্দুল লতিফ প্রমুখ।
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই নির্বাচন হতে হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, 'দেশে কেউ বিনিয়োগ করতে আসলে তারা জিজ্ঞেস করে নির্বাচন কবে। আমি একটা নির্বাচিত সরকার দেখতে চাই। নির্বাচিত বিরোধী দল, নির্বাচিত সংসদ দেখতে চাই।'
শনিবার (৩১ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের মিলনায়তনে জিয়া পরিষদ আয়োজিত বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির খসরু বলেন, 'যদি কেউ বলে শুধুমাত্র একটি দল নির্বাচন চায়, এটা কী সত্য? ইতোমধ্যে আমাদের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে যারা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে এমন ৫২টা রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। এরকম একটা বক্তব্য আমাদের জন্য বিব্রতকর, জাতি বিভ্রান্ত হচ্ছে।'
হাতেগোনা কয়েকটি দল নির্বাচন চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, '৪/৫ টি দল এরা কোনো নিবন্ধিত দলও না, বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে যাদের কোনো সম্পৃক্ততা নাই তারা নির্বাচন চায় না। ওয়ান ইলেভেনের সময়ও এমন কিংস পার্টি হয়েছিল। কথাগুলো বলতে চাই না এ কারণে, এসব বললে জাতির মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি হয়। জিয়াউর রহমান বিভক্তির রাজনীতি চাননি, তারেক রহমানও ঐক্যবদ্ধ রাজনীতি চান।'
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, 'নির্বাচন কমিশন বলেছে তারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত তাহলে কেন বিলম্ব হচ্ছে। আমরা ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন চাই। ১৯৭১ সালে একটা ভোটাধিকারের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। তাহলে এখন কেন নির্বাচন নিয়ে সময় নষ্ট করা হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ নির্বাচন চায়। নির্বাচন কমিশন বলেছে নির্বাচনের জন্য তারা প্রস্তুত। তাহলে সেই
প্রস্তুতিটা কাজে লাগানো হচ্ছে না কেন? এখানে তাদের (সরকারের) মধ্যে কোন মানসিকতা কাজ করছে সেগুলো ঝেড়ে ফেলে দিন। মানুষের অধিকারের দিকে গুরুত্ব দিন। দেশের নাগরিকদের যে অপমান করা হচ্ছে। এর প্রতিফল কি হতে পারে বর্তমান উপদেষ্টাদের আরও গভীর ভাবে চিন্তা ভাবনা করার জন্য অনুরোধ জানান।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জিয়া পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মো. শফিকুল ইসলাম, মহাসচিব ড. মো. এমতাজ হোসেন, মাহফুজুল রহমান ফরহাদ, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আব্দুল লতিফ প্রমুখ।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে