
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, দীর্ঘ ১৭ বছর লড়াই সংগ্রামের শেষ ইনিংস ছিল একমাসের চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলন হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে। আওয়ামী লীগ চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়ে পালিয়ে গেছে। এই পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তাই গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি।
তিনি বলেন, দেশে পরিকল্পনাভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। যদি বিশৃঙ্খলা হয় নির্বাচন হবে না। নির্বাচন না হলে ফ্যাসিবাদের উল্লাস আবারও দেখা দেবে। তাই বিশৃঙ্খলা বাদ দিয়ে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে। বিশৃঙ্খলা যদি বাদ দিতে না পারি তাহলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত শক্তিশালী হবে। সেজন্য ছোটখাটো বিষয়গুলোকে পরিত্যাগ করতে হবে।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণনির্বাচিত যে ব্যক্তিগুলো আসবে, তারা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে। ভাত-ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। যাদের প্রত্যাশায় মানুষ এখন বসে আছে তারা হচ্ছেন- বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান। আগামীর সরকার বেগম জিয়া, তারেক রহমান এবং জনগণের সরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশকে যারা একেবারেই ধ্বংস করে দিয়েছে, তাদের ব্যাপারে ঢিলা হওয়া যাবে না। এই খুনি পার্শ্ববর্তী একটা দেশে অপেক্ষা করছে। সেই দেশ সারা বিশ্বে তার (শেখ হাসিনা) পক্ষে কাজ করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। সর্বশেষ আমেরিকা গিয়েছে কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যে-সব কথা বলেছে তাতে খুনি এবং খুনির অভিভাবক হতাশ হয়েছে। সামনে আরও হতাশ হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপনের সভাপতিত্বে ও দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, মুক্তিযুদ্ধ দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলাম প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, দীর্ঘ ১৭ বছর লড়াই সংগ্রামের শেষ ইনিংস ছিল একমাসের চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলন হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে। আওয়ামী লীগ চূড়ান্তভাবে পরাজিত হয়ে পালিয়ে গেছে। এই পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তাই গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি।
তিনি বলেন, দেশে পরিকল্পনাভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। যদি বিশৃঙ্খলা হয় নির্বাচন হবে না। নির্বাচন না হলে ফ্যাসিবাদের উল্লাস আবারও দেখা দেবে। তাই বিশৃঙ্খলা বাদ দিয়ে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে। বিশৃঙ্খলা যদি বাদ দিতে না পারি তাহলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত শক্তিশালী হবে। সেজন্য ছোটখাটো বিষয়গুলোকে পরিত্যাগ করতে হবে।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণনির্বাচিত যে ব্যক্তিগুলো আসবে, তারা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে। ভাত-ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। যাদের প্রত্যাশায় মানুষ এখন বসে আছে তারা হচ্ছেন- বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান। আগামীর সরকার বেগম জিয়া, তারেক রহমান এবং জনগণের সরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশকে যারা একেবারেই ধ্বংস করে দিয়েছে, তাদের ব্যাপারে ঢিলা হওয়া যাবে না। এই খুনি পার্শ্ববর্তী একটা দেশে অপেক্ষা করছে। সেই দেশ সারা বিশ্বে তার (শেখ হাসিনা) পক্ষে কাজ করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। সর্বশেষ আমেরিকা গিয়েছে কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যে-সব কথা বলেছে তাতে খুনি এবং খুনির অভিভাবক হতাশ হয়েছে। সামনে আরও হতাশ হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপনের সভাপতিত্বে ও দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, মুক্তিযুদ্ধ দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলাম প্রমুখ।

হাসনাত বলেন, ‘টকশোতে এতদিন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বৈধতা উৎপাদন করেছে। গত দুই দিনে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম আবারও স্পষ্ট হয়েছে তাদের বৈধতা দেওয়া সম্ভব না।’
৮ ঘণ্টা আগে
খন্দকার মোশাররফ বলেন, প্রায় এক বছরব্যাপী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার ভিত্তিতে 'নোট অব ডিসেন্টসহ ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত জুলাই জাতীয় সনদ গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হয়। দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী সেই সনদ বাস্তবায়নে সব পক্ষ অঙ্গীকারবদ্ধ থাকে।
৯ ঘণ্টা আগে
দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। পোস্টে তিনি লিখেন, ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, মুগদা, সবুজবাগ, মান্ডা)।
৯ ঘণ্টা আগে
ফখরুল বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস সংস্কারের নামে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ আলোচনার পরও অমীমাংসিত বিষয়গুলো চাপিয়ে দিতে চাইলে এর দায় অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগে