
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী লাল–সবুজের বাস ধীরগতিতে কুড়িল ফ্লাইওভার পেরিয়ে পূর্বাচলের ‘৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে’ পৌঁছেছে। এখানে বিএনপি আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর তারেক রহমান বাসে উঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মঞ্চের দিকে রওয়ানা হন।
পথে পথে তখন দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের ঢল অভিবাদন-স্বাগত জানায় তারেক রহমানকে।
উৎসাহ-উচ্ছ্বাসে সব মিলিয়ে যেন জনসমুদ্রে পরিণত হয় পুরোটা পথ। বাসে দাঁড়িয়ে দুই হাত নেড়ে তারেক রহমানও শুভেচ্ছা জানান অপেক্ষমান লাখো নেতা-কর্মীকে।
তখন কেউ কেউ মোবাইল ফোন উঁচিয়ে ধরছিলেন, কেউ চোখের জল মুছছিলেন, কেউ আবার সন্তাকে কাঁধে চড়িয়ে দেখানোর চেষ্টা করছিলেন প্রিয় নেতাকে।
কুড়িল ফ্লাইওভার এলাকা অতিক্রম করে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে জনস্রোত আরও ঘন হয়ে ওঠে।
স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। দীর্ঘদিন পর প্রিয় নেতাকে সামনে পেয়ে অনেকের কণ্ঠই ভারী হয়ে ওঠে আবেগে। কেউ কেউ বলছিলেন, ‘এটা শুধু দেখা নয়, ফিরে পাওয়ার আনন্দ’।
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের সংবর্ধনা মঞ্চে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রেখে তারেক রহমান তার মা খালেদা জিয়াকে দেখতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন।
পরে গুলশান-২ এর ১৯৬ নম্বর বাড়িতে যাওয়ার কথা রয়েছে তার।
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে। আলাদা ব্যবস্থা নিয়েছেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবীরাও।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী লাল–সবুজের বাস ধীরগতিতে কুড়িল ফ্লাইওভার পেরিয়ে পূর্বাচলের ‘৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে’ পৌঁছেছে। এখানে বিএনপি আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর তারেক রহমান বাসে উঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মঞ্চের দিকে রওয়ানা হন।
পথে পথে তখন দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের ঢল অভিবাদন-স্বাগত জানায় তারেক রহমানকে।
উৎসাহ-উচ্ছ্বাসে সব মিলিয়ে যেন জনসমুদ্রে পরিণত হয় পুরোটা পথ। বাসে দাঁড়িয়ে দুই হাত নেড়ে তারেক রহমানও শুভেচ্ছা জানান অপেক্ষমান লাখো নেতা-কর্মীকে।
তখন কেউ কেউ মোবাইল ফোন উঁচিয়ে ধরছিলেন, কেউ চোখের জল মুছছিলেন, কেউ আবার সন্তাকে কাঁধে চড়িয়ে দেখানোর চেষ্টা করছিলেন প্রিয় নেতাকে।
কুড়িল ফ্লাইওভার এলাকা অতিক্রম করে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে জনস্রোত আরও ঘন হয়ে ওঠে।
স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। দীর্ঘদিন পর প্রিয় নেতাকে সামনে পেয়ে অনেকের কণ্ঠই ভারী হয়ে ওঠে আবেগে। কেউ কেউ বলছিলেন, ‘এটা শুধু দেখা নয়, ফিরে পাওয়ার আনন্দ’।
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের সংবর্ধনা মঞ্চে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রেখে তারেক রহমান তার মা খালেদা জিয়াকে দেখতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন।
পরে গুলশান-২ এর ১৯৬ নম্বর বাড়িতে যাওয়ার কথা রয়েছে তার।
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের আনুষ্ঠানিকতা ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী, র্যাব, পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে। আলাদা ব্যবস্থা নিয়েছেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবীরাও।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ঢাকা-১৫ আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি রক্ষায় ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ছেড়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব মীর আরশাদুল হক। একই সঙ্গে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি সমর্থন ঘোষণা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় একটি ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় মুহূর্ত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
২ ঘণ্টা আগে
অত্যন্ত ধীরগতিতে এগিয়ে চলেছে তারেক রহমানের গাড়িবহর। বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত মাত্র দুই কিলোমিটারের মতো সড়ক অতিক্রম করতেই সময় লেগেছে এক ঘণ্টার বেশি।
৩ ঘণ্টা আগে