
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সবাই মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যা একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই। যে বাংলাদেশে একজন মানুষ নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারে ও ঘরে ফিরে আসতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা মঞ্চে এ কথা বলেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, প্রথমেই আমি রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাজারো লক্ষ-কোটি শুকরিয়া আদায় করছি, অশেষ রহমতে প্রিয় মাতৃভূতিমেক ফিরে আসতে পেরেছি আপনাদের মাঝে।
প্রথমে তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা স্মরণ করেন। এরপর ১৯৭৫ সালের সিপাহী–জনতার বিপ্লবের কথা উল্লেখ করেন।
তারেক রহমান নব্বইয়ের গণআন্দোলনের কথাও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট একাত্তরের মতো এ দেশের ছাত্র–জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ—কৃষক, শ্রমিক, নারী–পুরুষ, মাদ্রাসার ছাত্রসহ পেশা ও শ্রেণিনির্বিশেষে সবাই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ভূমিকা রেখেছিল।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। দেশের মানুষ চায় তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার পাবে। আজ আমাদের সময় এসেছে সবাই মিলে দেশ গড়ার।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে লাল-সবুজ রঙের বিশেষ গাড়িতে করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তারেক রহমান তার জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত করা একটি লাল রঙের সুরক্ষিত বাসে চড়েন। বাসের দুই পাশে দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের বিশালাকার প্রতিকৃতি অঙ্কিত রয়েছে। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বাসের জানালাগুলো বিশেষ বুলেটপ্রুফ বা গুলিনিরোধক কাচ দিয়ে আবৃত করা হয়েছে।

সবাই মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যা একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই। যে বাংলাদেশে একজন মানুষ নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারে ও ঘরে ফিরে আসতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা মঞ্চে এ কথা বলেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, প্রথমেই আমি রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাজারো লক্ষ-কোটি শুকরিয়া আদায় করছি, অশেষ রহমতে প্রিয় মাতৃভূতিমেক ফিরে আসতে পেরেছি আপনাদের মাঝে।
প্রথমে তিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কথা স্মরণ করেন। এরপর ১৯৭৫ সালের সিপাহী–জনতার বিপ্লবের কথা উল্লেখ করেন।
তারেক রহমান নব্বইয়ের গণআন্দোলনের কথাও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট একাত্তরের মতো এ দেশের ছাত্র–জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ—কৃষক, শ্রমিক, নারী–পুরুষ, মাদ্রাসার ছাত্রসহ পেশা ও শ্রেণিনির্বিশেষে সবাই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ভূমিকা রেখেছিল।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। দেশের মানুষ চায় তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার পাবে। আজ আমাদের সময় এসেছে সবাই মিলে দেশ গড়ার।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে লাল-সবুজ রঙের বিশেষ গাড়িতে করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তারেক রহমান তার জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত করা একটি লাল রঙের সুরক্ষিত বাসে চড়েন। বাসের দুই পাশে দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের বিশালাকার প্রতিকৃতি অঙ্কিত রয়েছে। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বাসের জানালাগুলো বিশেষ বুলেটপ্রুফ বা গুলিনিরোধক কাচ দিয়ে আবৃত করা হয়েছে।

তারেক রহমান বলেন, ‘একাত্তরে দেশের মানুষ যেমন স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, ২০২৪ সালে তেমন সর্বস্তরের মানুষ, সবাই মিলে এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল। আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতন্ত্রের অধিকার ফিরে পেতে চায়।’
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে শফিকুর রহমান লিখেন, ‘জনাব তারেক রহমান, সপরিবারে সুস্বাগতম!’
২ ঘণ্টা আগে
আব্দুল কাদের এনসিপি-জামায়াতের জোটবদ্ধ হওয়াকে ‘তারুণ্যের রাজনীতির কবর’ বলে অভিহিত করেছেন। দাবি করেছেন, সারা দেশে সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে জলাঞ্জলি দিয়ে গুটিকয়েক নেতার ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যেই এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে গণসংবর্ধনা মঞ্চে এলেন নেতা। নেতাকর্মী আর উৎসুক জনতার স্লোগানে স্লোগানে মুখর ৩০০ ফিট ও আশপাশের এলাকা। চারদিকে তুমুল উচ্ছ্বাস। মঞ্চে উঠেই হাত নেড়ে ভালোবাসা ও শুভেচ্ছার জবাব দিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে