বিবিসি বাংলা
লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। দলীয় সূত্রে বলা হচ্ছে, তিনি ২০২৫ সালের মধ্যেই দেশে ফিরবেন এবং নির্বাচনকালীন সময়ে দলের নেতৃত্ব দেবেন।
সরকারি পর্যায় থেকেও বলা হয়েছে, তার দেশে ফেরার পথে এখন আর আইনি কোনো বাধা নেই। ২০০৭ সালে গ্রেপ্তার হয়ে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যাওয়া তারেক রহমান এখন সব মামলায় খালাসপ্রাপ্ত। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলাসহ অধিকাংশ সাজাপ্রাপ্ত মামলায় তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন।
নির্বাচনের আগেই প্রত্যাবর্তনের ইঙ্গিত
তারেক রহমানের উপদেষ্টারা বলছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে পারে এবং তার আগেই তিনি দেশে ফিরবেন। তবে এখনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি। তারেক রহমানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির বিবিসি বাংলাকে বলেন, “২০২৫ সালের মধ্যেই তিনি দেশে ফিরবেন। মানুষ তাকে এই বছরেই বাংলাদেশে দেখবে ইনশাআল্লাহ।”
নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
আইনি বাধা দূর হলেও এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে তারেক রহমানের নিরাপত্তা। হুমায়ুন কবির বলেন, “সিনিয়র রাজনীতিবিদের নিরাপত্তা ইস্যু সবসময়ই গুরুত্ব পায়। দেশে রাজনৈতিক পরিবেশ স্বাভাবিক করতে হবে, যাতে নিরাপদে নেতৃত্ব দেওয়া যায়।”
তিনি আরও বলেন, “গত ১৫ বছরে নিরাপত্তা বাহিনী দলীয়করণের শিকার হয়েছে। সেগুলো ঠিক করতেও সময় দরকার।”
নির্বাচনের শোডাউনের অংশ হতে পারে
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, নির্বাচনের তারিখ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারেক রহমানের ফেরার সম্ভাবনা কম। “ওনার ফেরাটা হতে পারে নির্বাচনী শোডাউনের অংশ। হয়তো লাখো লোকের জমায়েতের মধ্যে ফিরে আসার পরিকল্পনা আছে।”
তিনি আরও বলেন, “যদি নিশ্চিত না থাকেন যে তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তাহলে হয়তো এই নির্বাসিত জীবনের আরাম ছেড়ে আসার প্রয়োজনীয়তা তিনি দেখবেন না।”
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারেকের
বিএনপির নেতারা বলছেন, কবে ফিরবেন, সেই সিদ্ধান্ত একান্তভাবেই তারেক রহমানের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “দেশ, দল এবং জনগণ—তিনটিই তার প্রয়োজন অনুভব করে। তবে কিছু টেকনিক্যাল বিষয় আছে, যেগুলো প্রকাশযোগ্য নয়। সবদিক বিবেচনায় নিয়ে তিনি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।”
এদিকে তার ঢাকায় অবস্থানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে একটি বাড়িও, যেটি ঘিরে দেখা গেছে বাড়তি নিরাপত্তা।
লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। দলীয় সূত্রে বলা হচ্ছে, তিনি ২০২৫ সালের মধ্যেই দেশে ফিরবেন এবং নির্বাচনকালীন সময়ে দলের নেতৃত্ব দেবেন।
সরকারি পর্যায় থেকেও বলা হয়েছে, তার দেশে ফেরার পথে এখন আর আইনি কোনো বাধা নেই। ২০০৭ সালে গ্রেপ্তার হয়ে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যাওয়া তারেক রহমান এখন সব মামলায় খালাসপ্রাপ্ত। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলাসহ অধিকাংশ সাজাপ্রাপ্ত মামলায় তিনি অব্যাহতি পেয়েছেন।
নির্বাচনের আগেই প্রত্যাবর্তনের ইঙ্গিত
তারেক রহমানের উপদেষ্টারা বলছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতে পারে এবং তার আগেই তিনি দেশে ফিরবেন। তবে এখনও নির্দিষ্ট দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি। তারেক রহমানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির বিবিসি বাংলাকে বলেন, “২০২৫ সালের মধ্যেই তিনি দেশে ফিরবেন। মানুষ তাকে এই বছরেই বাংলাদেশে দেখবে ইনশাআল্লাহ।”
নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
আইনি বাধা দূর হলেও এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে তারেক রহমানের নিরাপত্তা। হুমায়ুন কবির বলেন, “সিনিয়র রাজনীতিবিদের নিরাপত্তা ইস্যু সবসময়ই গুরুত্ব পায়। দেশে রাজনৈতিক পরিবেশ স্বাভাবিক করতে হবে, যাতে নিরাপদে নেতৃত্ব দেওয়া যায়।”
তিনি আরও বলেন, “গত ১৫ বছরে নিরাপত্তা বাহিনী দলীয়করণের শিকার হয়েছে। সেগুলো ঠিক করতেও সময় দরকার।”
নির্বাচনের শোডাউনের অংশ হতে পারে
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, নির্বাচনের তারিখ নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারেক রহমানের ফেরার সম্ভাবনা কম। “ওনার ফেরাটা হতে পারে নির্বাচনী শোডাউনের অংশ। হয়তো লাখো লোকের জমায়েতের মধ্যে ফিরে আসার পরিকল্পনা আছে।”
তিনি আরও বলেন, “যদি নিশ্চিত না থাকেন যে তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তাহলে হয়তো এই নির্বাসিত জীবনের আরাম ছেড়ে আসার প্রয়োজনীয়তা তিনি দেখবেন না।”
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারেকের
বিএনপির নেতারা বলছেন, কবে ফিরবেন, সেই সিদ্ধান্ত একান্তভাবেই তারেক রহমানের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “দেশ, দল এবং জনগণ—তিনটিই তার প্রয়োজন অনুভব করে। তবে কিছু টেকনিক্যাল বিষয় আছে, যেগুলো প্রকাশযোগ্য নয়। সবদিক বিবেচনায় নিয়ে তিনি সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন।”
এদিকে তার ঢাকায় অবস্থানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে একটি বাড়িও, যেটি ঘিরে দেখা গেছে বাড়তি নিরাপত্তা।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
২ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
২ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে