
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনীতির কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। লক্ষ্মীপুরে এক অনুষ্ঠানে চরমোনাই পীরকে ‘ভণ্ড’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি। ছেড়ে কথা বলেননি জামায়াতকেও। দলটিকে এ্যানি ‘জাতীয় বেইমান’ আখ্যা দিয়েছেন।
এ্যানির এ বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে চরমোনাই পীরের রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটি এ্যানিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বলেছে। জামায়াতের তরফ থেকে অবশ্য এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
সোমবার দুপুরে জেলা আউটার স্টেডিয়ামে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা (পূর্ব) বিএনপির সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। তিনি বলেন, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করেছেন এই চরমোনাই পীর, এই ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। হাসিনার স্থায়িত্ব বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এই পাখা মার্কা ছিল বাংলাদেশের মানুষের আরেকটি জাতীয় বেইমান। চরমোনাই পীর বলে, পীর নয় ভণ্ড।
সোমবার রাতেই এক যৌথ বিবৃতিতে এ্যানির বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ এবং সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মাদ আরিফুল ইসলাম।
যৌথ বিবৃতিতে ইসলামী আন্দোলনের এই নেতারা বলেন, এ্যানি এক জনসভায় ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) সম্পর্কে অশালীন ও মিথ্যা বক্তব্য দিয়েছেন, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য রাজনৈতিক ও সচেতন মহলকে ব্যথিত করেছে।
বিবৃতিতে উলটো বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেন মাওলানা মাসউদ ও মাওলানা আরিফুল। বলেন, বিএনপি ডিরেক্ট স্বৈরাচারের সঙ্গী। কারণ তারা ২০১৮ সালের অবৈধ নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়ে সংসদে তাদের ছয়জন এমপি পাঠিয়েছে। এখন তারা পাগলের মতো আবোল তাবোল বলে উঁদুর পিণ্ডি বুধুর ঘাড়ে চাপাতে চাচ্ছে। অর্থাৎ নিজেদের দোষ আড়াল করার হীন চেষ্টা করছে। পাবলিক সেন্টিমেন্টকে ভিন্ন দিকে ডাইভার্ট করার পাঁয়তারা করছে।
বিএনপি নেতাদের ‘জাতীয় চাঁদাবাজ’রা অভিহিত করে তারা বলেন, জাতীয় চাঁদাবাজরা মিথ্যা ছাড়া কিছু বলতে পারে না। মিথ্যা কথা বলাই এ্যানি চৌধুরীদের পুঁজি, যা বাংলাদেশের মানুষ এখন বুঝে গেছে। আমরা তার মিথ্যা কথা প্রত্যাহারের আহ্বান জানাই।
ইসলামপন্থিদের ঐক্যের প্রসঙ্গ টেনে ইসলামী আন্দোলনের দুই নেতা বলেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী ইসলামপন্থিদের ঐক্য এবং এক বাক্সে ভোটের প্রক্রিয়াকে বিএনপি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। নির্বাচনে বিএনপির জন্য একমাত্র বাধা ‘ইসলামী জোট’।
তারা বলেন, এতে তাদের ভরাডুবি হবে জেনে তারা ইসলামপন্থি রাজনৈতিক দল এবং জাতীয় ব্যক্তিদের নিয়ে মিথ্যাচার ও কুৎসা রটনায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। বেইমান তো তারা, যারা শহিদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, লুটপাট, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে।
এদিকে একই অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামীরও সমালোচনা করেছেন এ্যানি। তিনি বলেন, তারা ১৯৮৬ ও ১৯৯৬ সালে বিভিন্নভাবে শুধু আমাদের অসহযোগিতা করে নাই, পুরো জাতিকে অসহযোগিতা করেছে। শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে তাদের সঙ্গে থেকে জাতীয় বেইমান হিসেবে, আত্মস্বীকৃত বেঈমান হিসবে তারা বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনীতির কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। লক্ষ্মীপুরে এক অনুষ্ঠানে চরমোনাই পীরকে ‘ভণ্ড’ বলে অভিহিত করেছেন তিনি। ছেড়ে কথা বলেননি জামায়াতকেও। দলটিকে এ্যানি ‘জাতীয় বেইমান’ আখ্যা দিয়েছেন।
এ্যানির এ বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে চরমোনাই পীরের রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটি এ্যানিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বলেছে। জামায়াতের তরফ থেকে অবশ্য এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
সোমবার দুপুরে জেলা আউটার স্টেডিয়ামে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা (পূর্ব) বিএনপির সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। তিনি বলেন, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে সহযোগিতা করেছেন এই চরমোনাই পীর, এই ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। হাসিনার স্থায়িত্ব বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এই পাখা মার্কা ছিল বাংলাদেশের মানুষের আরেকটি জাতীয় বেইমান। চরমোনাই পীর বলে, পীর নয় ভণ্ড।
সোমবার রাতেই এক যৌথ বিবৃতিতে এ্যানির বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ এবং সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মাদ আরিফুল ইসলাম।
যৌথ বিবৃতিতে ইসলামী আন্দোলনের এই নেতারা বলেন, এ্যানি এক জনসভায় ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) সম্পর্কে অশালীন ও মিথ্যা বক্তব্য দিয়েছেন, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য রাজনৈতিক ও সচেতন মহলকে ব্যথিত করেছে।
বিবৃতিতে উলটো বিএনপির কঠোর সমালোচনা করেন মাওলানা মাসউদ ও মাওলানা আরিফুল। বলেন, বিএনপি ডিরেক্ট স্বৈরাচারের সঙ্গী। কারণ তারা ২০১৮ সালের অবৈধ নির্বাচনকে স্বীকৃতি দিয়ে সংসদে তাদের ছয়জন এমপি পাঠিয়েছে। এখন তারা পাগলের মতো আবোল তাবোল বলে উঁদুর পিণ্ডি বুধুর ঘাড়ে চাপাতে চাচ্ছে। অর্থাৎ নিজেদের দোষ আড়াল করার হীন চেষ্টা করছে। পাবলিক সেন্টিমেন্টকে ভিন্ন দিকে ডাইভার্ট করার পাঁয়তারা করছে।
বিএনপি নেতাদের ‘জাতীয় চাঁদাবাজ’রা অভিহিত করে তারা বলেন, জাতীয় চাঁদাবাজরা মিথ্যা ছাড়া কিছু বলতে পারে না। মিথ্যা কথা বলাই এ্যানি চৌধুরীদের পুঁজি, যা বাংলাদেশের মানুষ এখন বুঝে গেছে। আমরা তার মিথ্যা কথা প্রত্যাহারের আহ্বান জানাই।
ইসলামপন্থিদের ঐক্যের প্রসঙ্গ টেনে ইসলামী আন্দোলনের দুই নেতা বলেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী ইসলামপন্থিদের ঐক্য এবং এক বাক্সে ভোটের প্রক্রিয়াকে বিএনপি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না। নির্বাচনে বিএনপির জন্য একমাত্র বাধা ‘ইসলামী জোট’।
তারা বলেন, এতে তাদের ভরাডুবি হবে জেনে তারা ইসলামপন্থি রাজনৈতিক দল এবং জাতীয় ব্যক্তিদের নিয়ে মিথ্যাচার ও কুৎসা রটনায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। বেইমান তো তারা, যারা শহিদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, লুটপাট, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করছে।
এদিকে একই অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামীরও সমালোচনা করেছেন এ্যানি। তিনি বলেন, তারা ১৯৮৬ ও ১৯৯৬ সালে বিভিন্নভাবে শুধু আমাদের অসহযোগিতা করে নাই, পুরো জাতিকে অসহযোগিতা করেছে। শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে তাদের সঙ্গে থেকে জাতীয় বেইমান হিসেবে, আত্মস্বীকৃত বেঈমান হিসবে তারা বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৪ ঘণ্টা আগে
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, 'আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্য প্রযুক্তগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।'
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা ৮টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আরো দুটি দল যুক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি জানান, দলগুলো হলো এলডিপি ও এনসিপি।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। দলটির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে