প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সতর্ক করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আধিপত্যবাদী শক্তি এবং আধিপত্যবাদী শক্তির দালালরা গভীর চক্রান্ত করছে। তাদের পাতানো ষড়যন্ত্রের জালে আমাদের নেতাকর্মী বা আমাদের পক্ষের সমর্থক, পেশাজীবী সংগঠন কাউকে পা দেওয়া যাবে না।’
সোমবার (১৪ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আধিপত্যবাদী শক্তি জাতীয়তাবাদী শক্তিকে কখনোই পছন্দ করে না। তারা জানে জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে কোনো আপস করবে না। এই কারণেই একের পর এক সংঘাতমূলক ও সহিংস ঘটনা এবং রক্তপাত ঘটানো হচ্ছে।’
তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ‘কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে শুরু করে সাম্য হত্যা ও মিটফোর্ডের ঘটনায় এমন শক্তি জড়িত, যারা ‘তাঁবেদার শক্তির এ দেশীয় ধারক ও বাহক’। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে দুর্বল করার লক্ষ্যেই এসব হামলা চালানো হচ্ছে।’
রিজভী বলেন, ‘আমাদের চেয়ারম্যান ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সমস্ত অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র আমরা সামাল দিতে পারব, কারণ জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। শাসকগোষ্ঠী জনগণকে ভয় পাচ্ছে। যদি জনগণ তাদের সঙ্গে থাকত, তাহলে তারা কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বা পিআরের কথা বলত না। তারা ধোঁয়াশা তৈরি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন প্রোপাগান্ডা ও কন্টেন্ট তৈরি করে ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। কুমিল্লার মুরাদনগরে এক হিন্দু মেয়ে ধর্ষণের ঘটনায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যুবদলকে দায়ী করা হয়েছে। যদিও ভুক্তভোগীর স্বামী নিজেই বলেছেন, এতে বিএনপির কেউ জড়িত ছিল না; বরং স্থানীয় এক উপদেষ্টার লোকজন জড়িত ছিল।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোবাইল চুরির দায়ে এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে পিটিয়ে হত্যা এবং ছাত্রদলের সাম্যকে হত্যার ঘটনা উল্লেখ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘এগুলো কীসের আলামত? লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক ও একটি যুক্ত বিবৃতি প্রকাশের পর থেকেই বাংলাদেশে পিআর (প্রতিনিধিত্বমূলক) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি শুরু হয়েছে। এর উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার।’
দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সতর্ক করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আধিপত্যবাদী শক্তি এবং আধিপত্যবাদী শক্তির দালালরা গভীর চক্রান্ত করছে। তাদের পাতানো ষড়যন্ত্রের জালে আমাদের নেতাকর্মী বা আমাদের পক্ষের সমর্থক, পেশাজীবী সংগঠন কাউকে পা দেওয়া যাবে না।’
সোমবার (১৪ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আধিপত্যবাদী শক্তি জাতীয়তাবাদী শক্তিকে কখনোই পছন্দ করে না। তারা জানে জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকারের প্রশ্নে কোনো আপস করবে না। এই কারণেই একের পর এক সংঘাতমূলক ও সহিংস ঘটনা এবং রক্তপাত ঘটানো হচ্ছে।’
তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ‘কুমিল্লার মুরাদনগর থেকে শুরু করে সাম্য হত্যা ও মিটফোর্ডের ঘটনায় এমন শক্তি জড়িত, যারা ‘তাঁবেদার শক্তির এ দেশীয় ধারক ও বাহক’। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে দুর্বল করার লক্ষ্যেই এসব হামলা চালানো হচ্ছে।’
রিজভী বলেন, ‘আমাদের চেয়ারম্যান ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সমস্ত অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র আমরা সামাল দিতে পারব, কারণ জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। শাসকগোষ্ঠী জনগণকে ভয় পাচ্ছে। যদি জনগণ তাদের সঙ্গে থাকত, তাহলে তারা কখনোই নির্বাচন পেছানোর কথা বা পিআরের কথা বলত না। তারা ধোঁয়াশা তৈরি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন প্রোপাগান্ডা ও কন্টেন্ট তৈরি করে ফেসবুকে ছড়াচ্ছে। কুমিল্লার মুরাদনগরে এক হিন্দু মেয়ে ধর্ষণের ঘটনায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যুবদলকে দায়ী করা হয়েছে। যদিও ভুক্তভোগীর স্বামী নিজেই বলেছেন, এতে বিএনপির কেউ জড়িত ছিল না; বরং স্থানীয় এক উপদেষ্টার লোকজন জড়িত ছিল।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোবাইল চুরির দায়ে এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে পিটিয়ে হত্যা এবং ছাত্রদলের সাম্যকে হত্যার ঘটনা উল্লেখ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘এগুলো কীসের আলামত? লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক ও একটি যুক্ত বিবৃতি প্রকাশের পর থেকেই বাংলাদেশে পিআর (প্রতিনিধিত্বমূলক) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি শুরু হয়েছে। এর উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার।’
জয়নুল আবদিন বলেন, ‘কেউ কেউ বলে নির্বাচন কমিশন পরিবর্তন না করলে নির্বাচন হবে না। আবার কেউ কেউ বলে, শাপলা না দিলে ধানের শীষও বাদ দিতে হবে। খবরদার, খবরদার, শহীদ জিয়ার ধানের শীষ নিয়ে কোনো কথা বলা যাবে না।’
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু অভিযোগ করে বলেছেন, নির্বাচন যেন না হয় সেজন্য মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ডটি পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, চাঁদপুরে মসজিদে ইমামের ওপর হামলা, খুলনায় যুবদল নেতাকে গুলি ও পায়ের রগ কেটে হত্যা। সবই নির্বাচন বানচাল ও দেশে গণতন্ত্র যাতে প্রতিষ্ঠিত না হয় সেজ
৮ ঘণ্টা আগেসাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে যে নেতারা বিভিন্ন সময়ে নানা দল তৈরি করেছেন, তারা ফের একজোটে আসতে চান ৷ বিগত কয়েক বছরে জাতীয় পার্টি থেকে যে নেতারা নানা কারণে বহিষ্কৃত হয়েছেন, তারা সেই সাবেক নেতাদের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ জাতীয় পার্টি গড়ে তুলতে চান।
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করে বলেন, এই হত্যাকাণ্ডে প্রত্যক্ষ সংশ্লিষ্টতা বা উপস্থিতির প্রমাণ না থাকা স্বত্ত্বেও ঘটনার সাথে জড়িত বলে যাদের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলার আলোকে আজীবন বহিষ্কারের মতো সর্বোচ্চ সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে