প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
যতক্ষণ পর্যন্ত জনগণের প্রত্যক্ষ প্রতিনিধি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব না পাবে, তাদের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব না আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনোভাবেই সংস্কার পূর্ণ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ কর্তৃক আয়োজিত ২৪’র গণঅভ্যুত্থানে আহত বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ফটোসাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
জনগণের প্রত্যক্ষ প্রতিনিধি ছাড়া কেন সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব নয় তার ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, কারণ, যাদের সঙ্গে জনগণের সরাসরি সম্পৃক্ততা আছে তারাই কেবল জনগণের কথা তুলে ধরতে পারবেন। তারাই কেবল আকাঙ্খা অনুযায়ী সামগ্রিকভাবে দেশকে সামনের দিকে পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন।
তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার আগে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক স্বাধীনতা না পেলে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করা যাবে না৷ রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হলে ভোটের অধিকার অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
যারা আন্দোলনকে সফল করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত উল্লেখ করে বিএনপির দ্বিতীয় শীর্ষ এই নেতা বলেন, কয়দিন আগে আমরা দেখেছি যে, ছাত্র সমাজের বেশ কিছু সদস্য রাস্তা বন্ধ করে রেখেছেন, কেন? তারা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। জুলাই-আগস্ট মাসে যারা আন্দোলনকে সফল করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত। এই ঘটনা একবার না একাধিকবার ঘটেছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমার প্রশ্ন, আমরা যদি প্রতিদিনের (ডে টু ডে এফেয়ার) কিছু কাজ করার চেষ্টা করি তাহলে কি সঠিকভাবে, সঠিক সময়ে অধিকাংশ মানুষের কাছে সহযোগিতা পৌঁছানো সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব না। তাই সংস্কারকে সফল করার জন্যই এমন মানুষের দরকার যারা সরাসরিভাবে জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তা না হলে কোনো সংস্কারই সফল করা সম্ভব হবে না।
সংস্কারের প্রস্তাবনা দু বছর আগে এই দেশের রাজনীতিবিদরাই জনগণের সামনে তুলে ধরেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কারের প্রস্তাবনা দু বছর আগে এই দেশের রাজনীতিবিদরাই এদেশের মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন, রাজনৈতিক কর্মীরাই এদেশের মানুষের সামনে সংস্কার তুলে ধরেছেন। কাজেই এই দেশে প্রকৃত সংস্কার যদি করতে হয় রাজনীতিবিদদের মাধ্যমেই করতে হবে। অবশ্যই রাজনীতিবিদদের বাইরে দেশে বহু মানুষ আছেন, বহু শ্রেণি পেশার মানুষ আছেন, বুদ্ধিজীবীরা আছেন, আইনজীবীরা আছেন, সিভিল সোসাইটির মানুষ আছেন, আমরা অবশ্যই তাদের পরামর্শ নেবো, তার ভিত্তিতেই আমরা ধীরে ধীরে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
তারেক রহমান বলেন, শুধু ভোটের অধিকার নিশ্চিত করলে চলবে না, ভোট প্রয়োগের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। অর্থাৎ আমি একজন ভোটার, আমার যেমন ভোটের অধিকার থাকবে তেমনি ভোট প্রয়োগে যেন স্বাধীন ও নির্ভয়ে আমাদের পছন্দের প্রতিনিধিকে ভোটের মাধ্যমে আনতে সক্ষম হয়, সে অধিকারও নিশ্চিত করতে হবে।
বৈষম্যহীন সমাজের কথা বিএনপি অনেক আগেই বলেছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এখন যারা বৈষমহীনের কথা বলছেন, আমরা অনেক আগেই সে কথা বলেছিলাম, বৈষম্যহীনের কথা বলেছিলাম। আমরা আমাদের ৩১ দফা নিয়ে মানুষের ঘরে ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করছি, আমরা মানুষকে বলার চেষ্টা করছি, কি আমাদের ৩১ দফা। ৩১ দফার মূল কথা একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশের প্রত্যাশা প্রত্যেকটি মানুষের। যে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অধিকার থাকবে৷ যেখানে মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকবে। কারণ একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি মানুষের রাজনৈতিক অধিকার ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা যদি নিশ্চিত করা না যায় তাহলে সব কিছুই নষ্ট হয়ে যাবে।
যতক্ষণ পর্যন্ত জনগণের প্রত্যক্ষ প্রতিনিধি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব না পাবে, তাদের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব না আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনোভাবেই সংস্কার পূর্ণ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ কর্তৃক আয়োজিত ২৪’র গণঅভ্যুত্থানে আহত বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ফটোসাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
জনগণের প্রত্যক্ষ প্রতিনিধি ছাড়া কেন সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্ভব নয় তার ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, কারণ, যাদের সঙ্গে জনগণের সরাসরি সম্পৃক্ততা আছে তারাই কেবল জনগণের কথা তুলে ধরতে পারবেন। তারাই কেবল আকাঙ্খা অনুযায়ী সামগ্রিকভাবে দেশকে সামনের দিকে পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন।
তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার আগে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক স্বাধীনতা না পেলে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করা যাবে না৷ রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হলে ভোটের অধিকার অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
যারা আন্দোলনকে সফল করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত উল্লেখ করে বিএনপির দ্বিতীয় শীর্ষ এই নেতা বলেন, কয়দিন আগে আমরা দেখেছি যে, ছাত্র সমাজের বেশ কিছু সদস্য রাস্তা বন্ধ করে রেখেছেন, কেন? তারা সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। জুলাই-আগস্ট মাসে যারা আন্দোলনকে সফল করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত। এই ঘটনা একবার না একাধিকবার ঘটেছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমার প্রশ্ন, আমরা যদি প্রতিদিনের (ডে টু ডে এফেয়ার) কিছু কাজ করার চেষ্টা করি তাহলে কি সঠিকভাবে, সঠিক সময়ে অধিকাংশ মানুষের কাছে সহযোগিতা পৌঁছানো সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব না। তাই সংস্কারকে সফল করার জন্যই এমন মানুষের দরকার যারা সরাসরিভাবে জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তা না হলে কোনো সংস্কারই সফল করা সম্ভব হবে না।
সংস্কারের প্রস্তাবনা দু বছর আগে এই দেশের রাজনীতিবিদরাই জনগণের সামনে তুলে ধরেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংস্কারের প্রস্তাবনা দু বছর আগে এই দেশের রাজনীতিবিদরাই এদেশের মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন, রাজনৈতিক কর্মীরাই এদেশের মানুষের সামনে সংস্কার তুলে ধরেছেন। কাজেই এই দেশে প্রকৃত সংস্কার যদি করতে হয় রাজনীতিবিদদের মাধ্যমেই করতে হবে। অবশ্যই রাজনীতিবিদদের বাইরে দেশে বহু মানুষ আছেন, বহু শ্রেণি পেশার মানুষ আছেন, বুদ্ধিজীবীরা আছেন, আইনজীবীরা আছেন, সিভিল সোসাইটির মানুষ আছেন, আমরা অবশ্যই তাদের পরামর্শ নেবো, তার ভিত্তিতেই আমরা ধীরে ধীরে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
তারেক রহমান বলেন, শুধু ভোটের অধিকার নিশ্চিত করলে চলবে না, ভোট প্রয়োগের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। অর্থাৎ আমি একজন ভোটার, আমার যেমন ভোটের অধিকার থাকবে তেমনি ভোট প্রয়োগে যেন স্বাধীন ও নির্ভয়ে আমাদের পছন্দের প্রতিনিধিকে ভোটের মাধ্যমে আনতে সক্ষম হয়, সে অধিকারও নিশ্চিত করতে হবে।
বৈষম্যহীন সমাজের কথা বিএনপি অনেক আগেই বলেছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এখন যারা বৈষমহীনের কথা বলছেন, আমরা অনেক আগেই সে কথা বলেছিলাম, বৈষম্যহীনের কথা বলেছিলাম। আমরা আমাদের ৩১ দফা নিয়ে মানুষের ঘরে ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করছি, আমরা মানুষকে বলার চেষ্টা করছি, কি আমাদের ৩১ দফা। ৩১ দফার মূল কথা একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশের প্রত্যাশা প্রত্যেকটি মানুষের। যে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অধিকার থাকবে৷ যেখানে মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকবে। কারণ একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি মানুষের রাজনৈতিক অধিকার ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা যদি নিশ্চিত করা না যায় তাহলে সব কিছুই নষ্ট হয়ে যাবে।
রাত পোহালেই সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা চলবে সেই ভোট গ্রহণ। এই ভোটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের জন্য ২৬ জন ও হল সংসদের জন্য ১৪ জনসহ মোট ৪০ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন চবি
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রশংসা করলেও সামগ্রিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন ইকবাল করিম ভূঁইয়া। বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশ পুনর্গঠন করার সুযোগ পেলেও বিভিন্ন মহলের স্বার্থের সংঘাতে শেষ পর্যন্ত পুরনো ব্যবস্থাই বহাল রয়েছে, কেবল বদলেছে সেই ব্যবস্থার সুবিধাভোগ
১৯ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
২০ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
২০ ঘণ্টা আগে