
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিগত সময়ে শেয়ারবাজার লুটপাটকারীদের চিহ্নিত ও শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, যারা স্টক মার্কেট লুটপাট করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করেছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। তাদেরকে শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে এরাই প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে এই কাজ চালিয়ে যাবে।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর নিকুঞ্জে অবস্থিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ভবনের হলরুমে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ পথরেখা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেয়ার মার্কেটের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে স্বাধীন কমিশন গঠনের ওপর জোর দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খসরু।তিনি বলেন, শেয়ার মার্কেটকে ডি রেগুলেশন না করা গেলে সামনে এই সেক্টরের অনেক ঝুঁকি রয়েছে। স্টক মার্কেটে যদি স্বচ্ছতা থাকে তবে সাধারণ মানুষ এতে বিনিয়োগে আস্থা পাবে। সেই সঙ্গে ব্রোকার হাউসগুলো কার্যক্রম শুরু করলে সেখানে শিক্ষিত যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হবে।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে স্টক মার্কেটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামীতে যদি নির্বাচিত সরকার আসে আর আমরা সেই সুযোগ পাই, তাহলে আমরা পুঁজিবাজারকে ধারণ করব। স্বচ্ছতা ফিরে এলে এখানে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী এমন অনেকেই তাকিয়ে আছেন।
আয়োজনের মূল বক্তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রাশেদ মাহমুদ তিতুমীর বলেন, দেশের অর্থনীতি ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৩২২.২ শতাংশ বেশি ঋণাত্মক হতে থাকে। এতে আর্থিক হিসাবের ক্ষত তৈরি হয়েছে।
স্টক মার্কেটে জনগণের মালিকানা, রাজনৈতিক বন্দোবস্ত নির্ধারণ, মধ্যশ্রেণির সুবিধা নিশ্চিতকরণ, সমতাভিত্তিক অর্থনীতি ব্যবস্থা প্রণয়নসহ স্টক মার্কেটকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সভায় প্রাইভেট সেক্টরে বিনিয়োগ মাত্র ৭ শতাংশ জানিয়ে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকি বলেন, ইন্টেরিম গভর্নমেন্টে (অন্তর্বর্তী সরকার) লংটার্ম বিনিয়োগ সম্ভব নয়। স্টক মার্কেটে গত ১৫ বছরে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। দেড় বছর ধরে পুঁজিবাজার স্থবির। এর পেছনে রাজনৈতিক কারণ ছিল।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারকে বাঁচাতে হলে মানি মার্কেট থেকে ক্যাপিটাল মার্কেটে ফান্ড আনা প্রয়োজন। বর্তমান কমিশনকে আরও বেশি সক্রিয় হওয়ার পাশাপাশি টাস্কফোর্সের ধীরগতি নিয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন বিএসইসির সাবেক এই চেয়ারম্যান।
এ সময় অতিথির মধ্যে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিজিআইসি পরিচালক শাকিল রিজভী চৌধুরী, সিএসই পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানি, ইআরএফ সভাপতি দৌলত আক্তার মালা, ডিবিএ সাবেক সভাপতি আহমেদ রশিদ লালী প্রমুখ।

বিগত সময়ে শেয়ারবাজার লুটপাটকারীদের চিহ্নিত ও শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, যারা স্টক মার্কেট লুটপাট করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব করেছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। তাদেরকে শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে এরাই প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে এই কাজ চালিয়ে যাবে।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর নিকুঞ্জে অবস্থিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ভবনের হলরুমে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ পথরেখা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেয়ার মার্কেটের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে স্বাধীন কমিশন গঠনের ওপর জোর দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমির খসরু।তিনি বলেন, শেয়ার মার্কেটকে ডি রেগুলেশন না করা গেলে সামনে এই সেক্টরের অনেক ঝুঁকি রয়েছে। স্টক মার্কেটে যদি স্বচ্ছতা থাকে তবে সাধারণ মানুষ এতে বিনিয়োগে আস্থা পাবে। সেই সঙ্গে ব্রোকার হাউসগুলো কার্যক্রম শুরু করলে সেখানে শিক্ষিত যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হবে।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে স্টক মার্কেটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামীতে যদি নির্বাচিত সরকার আসে আর আমরা সেই সুযোগ পাই, তাহলে আমরা পুঁজিবাজারকে ধারণ করব। স্বচ্ছতা ফিরে এলে এখানে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী এমন অনেকেই তাকিয়ে আছেন।
আয়োজনের মূল বক্তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রাশেদ মাহমুদ তিতুমীর বলেন, দেশের অর্থনীতি ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৩২২.২ শতাংশ বেশি ঋণাত্মক হতে থাকে। এতে আর্থিক হিসাবের ক্ষত তৈরি হয়েছে।
স্টক মার্কেটে জনগণের মালিকানা, রাজনৈতিক বন্দোবস্ত নির্ধারণ, মধ্যশ্রেণির সুবিধা নিশ্চিতকরণ, সমতাভিত্তিক অর্থনীতি ব্যবস্থা প্রণয়নসহ স্টক মার্কেটকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সভায় প্রাইভেট সেক্টরে বিনিয়োগ মাত্র ৭ শতাংশ জানিয়ে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকি বলেন, ইন্টেরিম গভর্নমেন্টে (অন্তর্বর্তী সরকার) লংটার্ম বিনিয়োগ সম্ভব নয়। স্টক মার্কেটে গত ১৫ বছরে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। দেড় বছর ধরে পুঁজিবাজার স্থবির। এর পেছনে রাজনৈতিক কারণ ছিল।
তিনি বলেন, পুঁজিবাজারকে বাঁচাতে হলে মানি মার্কেট থেকে ক্যাপিটাল মার্কেটে ফান্ড আনা প্রয়োজন। বর্তমান কমিশনকে আরও বেশি সক্রিয় হওয়ার পাশাপাশি টাস্কফোর্সের ধীরগতি নিয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেন বিএসইসির সাবেক এই চেয়ারম্যান।
এ সময় অতিথির মধ্যে আরও বক্তব্য দেন- বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিজিআইসি পরিচালক শাকিল রিজভী চৌধুরী, সিএসই পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানি, ইআরএফ সভাপতি দৌলত আক্তার মালা, ডিবিএ সাবেক সভাপতি আহমেদ রশিদ লালী প্রমুখ।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৭ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৮ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে