প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের শপথ নিতে হবে, আমরা কোনোদিনই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেবো না। আমরা কারও কাছে মাথা নত করবো না। আমরা আমাদের দেশকে নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলবো।
রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে বিএনপির মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল বলেন, নতুন একটা সূর্য উঠেছে। এই সূর্য আলোকিত করবে আমাদের সবাইকে। এই সূর্য একটা নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। নতুন স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেছে। আমাদের সামনে একটি নতুন সুযোগ এসে উপস্থিত হয়েছে, আমাদের এই বাংলাদেশকে নতুন করে তৈরি করার।
তিনি বলেন, আমাদের ছাত্র ভাইয়রা অনেক রক্ত দিয়েছে। অনেক নির্যাতন সহ্য করেছে, বারবার কারাগারে গেছে। আমার মনে হয়, ছাত্রদলের এমন কোনো ছাত্র ভাই নেই যারা বার বার কারাগারে যায়নি, নির্যাতন সহ্য করেনি। আজ অত্যন্ত আনন্দের এবং একই সঙ্গে একটি কষ্টের দিন। আমরা এক বছর আগে আজকের এই দিনটিতে আমাদের ভাইদের হারিয়েছি।
শেখ হাসিনার বিষয়ে মহাসচিব বলেন, আমাদের পাশের দেশে, ভারতবর্ষে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা তার লোকবল নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখান থেকে মাঝে মধ্যেই হুমকি দিচ্ছে যে তারা বাংলাদেশে আক্রমণ করবে। শুধু তাই নয়, এখানে তারা বিভিন্ন গোলযোগ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। আজকের এই সমাবেশ থেকে আমাদের শপথ নিতে হবে, আমরা কোনোদিনই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেবো না। আমরা কারও কাছে মাথা নত করবো না। আমরা আমাদের দেশকে নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলবো।
এ সময় তিনি আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সেই নির্বাচনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশে এসে অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের শপথ নিতে হবে, আমরা কোনোদিনই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেবো না। আমরা কারও কাছে মাথা নত করবো না। আমরা আমাদের দেশকে নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলবো।
রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে বিএনপির মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল বলেন, নতুন একটা সূর্য উঠেছে। এই সূর্য আলোকিত করবে আমাদের সবাইকে। এই সূর্য একটা নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। নতুন স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেছে। আমাদের সামনে একটি নতুন সুযোগ এসে উপস্থিত হয়েছে, আমাদের এই বাংলাদেশকে নতুন করে তৈরি করার।
তিনি বলেন, আমাদের ছাত্র ভাইয়রা অনেক রক্ত দিয়েছে। অনেক নির্যাতন সহ্য করেছে, বারবার কারাগারে গেছে। আমার মনে হয়, ছাত্রদলের এমন কোনো ছাত্র ভাই নেই যারা বার বার কারাগারে যায়নি, নির্যাতন সহ্য করেনি। আজ অত্যন্ত আনন্দের এবং একই সঙ্গে একটি কষ্টের দিন। আমরা এক বছর আগে আজকের এই দিনটিতে আমাদের ভাইদের হারিয়েছি।
শেখ হাসিনার বিষয়ে মহাসচিব বলেন, আমাদের পাশের দেশে, ভারতবর্ষে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা তার লোকবল নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখান থেকে মাঝে মধ্যেই হুমকি দিচ্ছে যে তারা বাংলাদেশে আক্রমণ করবে। শুধু তাই নয়, এখানে তারা বিভিন্ন গোলযোগ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। আজকের এই সমাবেশ থেকে আমাদের শপথ নিতে হবে, আমরা কোনোদিনই ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেবো না। আমরা কারও কাছে মাথা নত করবো না। আমরা আমাদের দেশকে নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলবো।
এ সময় তিনি আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সেই নির্বাচনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশে এসে অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল।
সৈয়দ তাহের বলেন, সংসদে উচ্চ কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে ভোটের ব্যাপারে আমরা একমত হয়েছি। কিন্তু আমাদের দাবি, পিআর হতে হবে উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ— উভয় কক্ষেই। সেই ইস্যুতে আমরা আন্দোলন করব।
১ দিন আগেমানবাধিকার সংস্থার তথ্য তুলে ধরে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ২০০৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, পুলিশি নির্যাতনসহ নানা প্রতিহিংসামূলক হামলায় ৭,১৮৮ জন ভুক্তভোগী হয়েছেন। এর মধ্যে ৭০৯ জন গুমের শিকার, তার মধ্যে অনেকে এখনো ফিরে আসেননি, তারা আমার মতো সৌভাগ্যবান নয়। ২,৬৯৩ জন বিচারবহির্ভূত
১ দিন আগেএরশাদবিরোধী আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে নুর বলেন, ‘সেই সময় রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হতে পারেনি। যখন ছাত্রসংগঠনগুলো সর্বদলীয় ছাত্রঐক্য গঠন করেছিল, তখন রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানেও রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। এখন যদি আসল কথা বলি, অনেকের সাংগঠনিক শক্তি, জনশক্তি আমার বি
১ দিন আগেআজ রোববার বিকেলে রাজশাহী মহানগর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। প্রায় আধাঘণ্টার বক্তব্যে তিনি নেতা-কর্মীদের মধ্যে ঐক্যের গুরুত্ব ও রাষ্ট্র সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
১ দিন আগে