
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ক্যাম্পাসের ৭ পয়েন্টে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী উপস্থিত থাকবে। এ ছাড়া ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত ব্যালট বাক্স সেনা তত্ত্বাবধানে থাকবে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ডাকসুতে বিভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নিয়ে আচরণবিধি সংক্রান্ত এক আলোচনা সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক জসিম উদ্দিন এ তথ্য জানান।
অধ্যাপক জসিম বলেন, ভোটের সাত দিন আগে থেকে হলে কোনো বহিরাগত থাকতে পারবে না। এ ছাড়া ভোটের দিন বৈধ ভোটার ছাড়া ক্যাম্পাসে কেউ থাকতে পারবে না।
ডাকসু নির্বাচনের সময় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কাজ করবে জানিয়ে অধ্যাপক জসিম বলেন, ডিএমপি কমিশনারসহ অন্যদের সঙ্গে উচ্চতর নিরাপত্তা বৈঠক হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার আমাদের অধীনে কাজ করার কথা জানিয়েছেন।
বহিরাগতদের প্রবেশ রোধে মেট্রো স্টেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন ৮ সেপ্টেম্বর ও ৯ সেপ্টেম্বর বন্ধ থাকবে।
ডাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা নিয়ে জসিম উদ্দিন বলেন, যে কেন্দ্রের ফলাফল, সে কেন্দ্রেই ঘোষণা করা হবে। ফলে অফিশিয়ালি নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে শিক্ষার্থীরা সব কেন্দ্রের ভোট যোগ করে একটি আনঅফিশিয়াল তথ্য পেয়ে যাবেন।
বৈঠকে প্রার্থীদের একাংশ ডাকসু নির্বাচন চলাকালীন পরীক্ষা পেছানোর দাবি জানান। তবে রিটার্নিং কর্মকতা কাজী মারুফুল ইসলাম তাদের সে দাবি নাকচ করে দেন।
কাজী মারুফুল বলেন, পরীক্ষা পিছিয়ে কোনো ডাকসু নির্বাচন হবে না। নির্বাচন নির্বাচনের গতিতে চলবে। তবে মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের শহিদদের অবমাননা করে কোনো প্রচার প্রার্থীরা চালাতে পারবেন না।
তফসিল অনুযায়ী আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে। এরই মধ্যে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমার কার্যক্রম শেষ হয়েছে। প্রার্থীরা নির্বাচনি প্রচারও শুরু করে দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ক্যাম্পাসের ৭ পয়েন্টে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী উপস্থিত থাকবে। এ ছাড়া ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত ব্যালট বাক্স সেনা তত্ত্বাবধানে থাকবে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ডাকসুতে বিভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নিয়ে আচরণবিধি সংক্রান্ত এক আলোচনা সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক জসিম উদ্দিন এ তথ্য জানান।
অধ্যাপক জসিম বলেন, ভোটের সাত দিন আগে থেকে হলে কোনো বহিরাগত থাকতে পারবে না। এ ছাড়া ভোটের দিন বৈধ ভোটার ছাড়া ক্যাম্পাসে কেউ থাকতে পারবে না।
ডাকসু নির্বাচনের সময় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কাজ করবে জানিয়ে অধ্যাপক জসিম বলেন, ডিএমপি কমিশনারসহ অন্যদের সঙ্গে উচ্চতর নিরাপত্তা বৈঠক হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার আমাদের অধীনে কাজ করার কথা জানিয়েছেন।
বহিরাগতদের প্রবেশ রোধে মেট্রো স্টেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন ৮ সেপ্টেম্বর ও ৯ সেপ্টেম্বর বন্ধ থাকবে।
ডাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা নিয়ে জসিম উদ্দিন বলেন, যে কেন্দ্রের ফলাফল, সে কেন্দ্রেই ঘোষণা করা হবে। ফলে অফিশিয়ালি নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে শিক্ষার্থীরা সব কেন্দ্রের ভোট যোগ করে একটি আনঅফিশিয়াল তথ্য পেয়ে যাবেন।
বৈঠকে প্রার্থীদের একাংশ ডাকসু নির্বাচন চলাকালীন পরীক্ষা পেছানোর দাবি জানান। তবে রিটার্নিং কর্মকতা কাজী মারুফুল ইসলাম তাদের সে দাবি নাকচ করে দেন।
কাজী মারুফুল বলেন, পরীক্ষা পিছিয়ে কোনো ডাকসু নির্বাচন হবে না। নির্বাচন নির্বাচনের গতিতে চলবে। তবে মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের শহিদদের অবমাননা করে কোনো প্রচার প্রার্থীরা চালাতে পারবেন না।
তফসিল অনুযায়ী আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে। এরই মধ্যে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমার কার্যক্রম শেষ হয়েছে। প্রার্থীরা নির্বাচনি প্রচারও শুরু করে দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। আন্দোলন-সংগ্রামে পাশে থাকা সমমনা দলগুলোর জন্য বাকি আসনগুলোর বেশিরভাগ ফাঁকা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় অনেক আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়নি। পরে এসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে জানা
৪৪ মিনিট আগে
ঘোষণা অনুযায়ী যে তিনটি আসন থেকে খালেদা জিয়া প্রার্থী হবেন সেগুলো হলো— দিনাজপুর-৩ (দিনাজপুর সদর উপজেলা), বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাজাহানপুর উপজেলা) এবং ফেনী-১ (পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ফুলগাজী উপজেলা)।
১ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমরা বিশেষভাবে উল্লেখ কর চাই, আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছে, যেসব আসনে তারা (নির্বাচন করতে আগ্রহী) সেসব আসনে আমরা কোনো প্রার্থী দিইনি। আমরা আশা করছি, তারা তাদের (প্রার্থীদের) নাম ঘোষণা করবেন। আলোচনার মাধ্যমে আমরা এগুলো চূড়ান্ত করব।
১ ঘণ্টা আগে
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ২৩২টি আসনের জন্য দলীয় সম্ভাব্য প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। বাকি ৬৮টি আসনের প্রার্থীদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে