
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহিল কাইয়ূমসহ অন্যদের ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত প্রকাশ্য সভা থেকে আটকের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। কাইয়ূমসহ অন্যদের আটকের পর সন্ত্রাস দমন আইনের ‘মিথ্যা মামলা’য় জড়ানো ও জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদও জানিয়েছে দলটি।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) এক বিবৃতিতে জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ডিআরইউ মিলনায়তন থেকে কাইয়ূমসহ অন্যদের নিয়ে যায় পুলিশ।
এ দিন ‘মঞ্চ ৭১’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক হাফিজুর রহমান কার্জনসহ আরও কয়েকজন অতিথিকে অবরুদ্ধ করে একদল ব্যক্তি। খবর পেয়ে ১৬ জনকে নিজেদের হেফাজতে নেয় পুলিশ।
পরে তাদের সন্ত্রাস দমন আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে উপস্থাপন করা হয়। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ১৬ জনকেই কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে জাসদ বলছে, ‘মঞ্চ ৭১’ সংগঠনের এক অনুষ্ঠানে ‘মব হামলা’র মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মারধর এবং পরে তাদের পুলিশের মাধ্যমে গ্রেপ্তার ও সন্ত্রাস দমন আইনের মিথ্যা মামলায় জড়ানোর ঘটনাগুলো গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের অন্তরায়।
বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা, সভা-সমিতি করার মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি ‘মব সন্ত্রাস’ দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে নাজুক অবস্থায় ফেলে দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।
জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, মুক্তিযোদ্ধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, সাংবাদিকসহ অন্যান্য গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি, সন্ত্রাস দমন আইনে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের আইনি অধিকার নিশ্চিত করার জন্য অন্তবর্তী সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয় বিবৃতিতে।

কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহিল কাইয়ূমসহ অন্যদের ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত প্রকাশ্য সভা থেকে আটকের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। কাইয়ূমসহ অন্যদের আটকের পর সন্ত্রাস দমন আইনের ‘মিথ্যা মামলা’য় জড়ানো ও জামিন না দিয়ে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদও জানিয়েছে দলটি।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) এক বিবৃতিতে জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ডিআরইউ মিলনায়তন থেকে কাইয়ূমসহ অন্যদের নিয়ে যায় পুলিশ।
এ দিন ‘মঞ্চ ৭১’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক হাফিজুর রহমান কার্জনসহ আরও কয়েকজন অতিথিকে অবরুদ্ধ করে একদল ব্যক্তি। খবর পেয়ে ১৬ জনকে নিজেদের হেফাজতে নেয় পুলিশ।
পরে তাদের সন্ত্রাস দমন আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে উপস্থাপন করা হয়। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ১৬ জনকেই কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে জাসদ বলছে, ‘মঞ্চ ৭১’ সংগঠনের এক অনুষ্ঠানে ‘মব হামলা’র মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মারধর এবং পরে তাদের পুলিশের মাধ্যমে গ্রেপ্তার ও সন্ত্রাস দমন আইনের মিথ্যা মামলায় জড়ানোর ঘটনাগুলো গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের অন্তরায়।
বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতা, সভা-সমিতি করার মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি ‘মব সন্ত্রাস’ দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে নাজুক অবস্থায় ফেলে দিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।
জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম, মুক্তিযোদ্ধা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, সাংবাদিকসহ অন্যান্য গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি, সন্ত্রাস দমন আইনে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের আইনি অধিকার নিশ্চিত করার জন্য অন্তবর্তী সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয় বিবৃতিতে।

নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
২০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
২০ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
২১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
২১ ঘণ্টা আগে