প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক এবং কোটা বিরোধীদের চলমান আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করেছে সরকার বিরোধী রাজনৈতিক জোট ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’।
শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে মঞ্চের সমন্বয়কারী গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি এই ঘোষণার কথা জানান।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে সম্পাদিত দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন সমঝোতা স্মারকের প্রতিবাদে এই সমাবেশ হয়। সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিল পুরানা পল্টনে মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
গণতন্ত্র মঞ্চের সকল নেতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের প্রতি তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেন।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘‘ সরকারের একটাই লক্ষ্য ক্ষমতায় থাকবে যেকোনো প্রকারে, যেকোনো ভাবে। গুন্ডাবাহিনী লাগবে… আওয়ামী গুন্ডা দিয়ে চলে না। অতএব পুলিশকে লাঠিয়াল বাহিনী বানাচ্ছে। সেজন্যই বেনজীর(সাবেক পুলিশ প্রধান) একের পর এক সম্পত্তি দখল করেছে…হিন্দু-মুসলমান মানে নাই…দেখেনি কেউ এতোগুলো বছর ধরে… তখন চুপচাপ ছিলেন। এখন সংসদের মধ্যে বক্তৃতা করে বলেন, আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেহাদ শুরু চাই, কোনো দুর্নীতি আমি সহ্য করব না।”
‘‘ এসব কিছুর প্রেক্ষিতে আমরা একটাই কথা বলতে চাই, আমরা অনেক দিন ধরে বলছি, এই সরকারের সাথে আমাদের কোনো আপস হবে না। এই সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে," বলেন তিনি।
মান্না বলেন, ‘‘ মাঝেমধ্যে অনেকে বলেন, অনেক দিন ধরে লড়াই করছেন পারলেন না তো। আমি বলি, কাল পারিনি, আজ পারব, আজ পারিনি, কাল পারব… লড়াইটা চলবে যতদিন পর্যন্ত তাদের পরাস্ত করতে না পারি।”
তিনি বলেন, "দুঃখের বিষয় হলো এখানে যা কিছু বলেন না কেনো সরকারের কানে তো বাতাস যাবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ট্রানজিট দিয়ে কি অন্যায় করলাম? আমি ওইরকম করে যদি পাল্টা প্রশ্ন করি ট্রানজিট দিয়ে কি পেলেন?”
‘‘ আগে বলা হয়েছিলো আমাদের… ট্রানজিট দিলে অনেক টাকা-পয়সা পাওয়া যাবে, ওরা (ভারত) মাশুল দেবে, ট্রানজিট ফি দেবে… আমাদের দেশ সেই টাকায় সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক অন্যান্য উন্নত দেশ হয়ে যাবে। বহুবার আমরা জানতে চেয়েছি, এই পর্যন্ত ট্রানজিট খাতে আমাদের ইনকাম কত? জবাব নাই। বাজেটটা পুরো পড়ে দেখেন আমাদের সরকার কত ইনকাম করছে, তার মধ্যে ট্রানজিটের মাশুলের কথা নাই।”
তিনি বলেন, ‘‘ এবার যেটা করলো সেটা আপনি আপনার নিজের দেশকে বিপদে ফেললেন। সরকার তো স্বীকার করে না, বলে না। সংসদের মধ্যে বিদেশের সাথে সম্পাদিত চুক্তি বা মেমোরেন্ডাম (সমঝোতা স্মারক) এটা উপস্থাপনের নিয়ম আছে… আপনারা সেটা উপস্থাপন কখনো করেননি। আমরা পরিপূর্ণভাবে জানিই না সম্পাদিত চুক্তির বিবরণগুলো?”
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘‘ এই যে ছাত্র-ছাত্রীরা নেমেছে কোটা সংস্কারের জন্য, এই যে শিক্ষকরা আন্দোলন নেমেছেন। এসব আন্দোলন ফুঁসে উঠছে বলে এখন আবার ছাত্রলীগের গুন্ডা বাহিনী, হেলমেট বাহিনী হলে হলে পাহারাদার বসিয়েছে এবং আন্দোলন দমনপীড়ন করে পণ্ড করতে চাইছে।”
‘‘এই ছাত্রদের আন্দোলনে বিরোধী দল কোনো ষড়যন্ত্র করছে না। আমরা ছাত্রদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাই, শিক্ষকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাই। এই শিক্ষক আমাদের, এই ছাত্র আমাদের, এই শ্রমিক আমাদের, এই দেশের কৃষক আমাদের, এই দেশের জনগন আমাদের… তাদের প্রতিটি আন্দোলনে আমরা আছি, থাকব।”
সাকি বলেন, ‘‘ সব বিরোধী দলকে আমরা ঐক্যবদ্ধ করে গণআন্দোলন, গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই আমরা সরকারের পতন ঘটাব, তার জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করুন। গণতন্ত্র মঞ্চ লড়বে সেই লড়াইয়ে আপনারা যোগ দেবেন।”
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘‘ বাংলাদেশের লাভটা কি? এর আগে আপনি ট্রানজিট দিয়েছেন, করিডোর দিয়েছেন। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীকে পরিস্কার জিজ্ঞেস করতে চাই যে, আপনি যে ট্রানজিট-করিডোর দিয়েছেন সেখানে বাংলাদেশের লাভের জায়গাটা কি? আমাদের জাতীয় স্বার্থটা কি…. কোনও কিছু বলতে পারবেন।”
‘‘ সরকারের কোনো মন্ত্রীরা, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী আপনি কি বলতে পারবেন এই পর্যন্ত ট্রানজিট বা করিডোর দিয়েছেন তাতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে কিভাবে লাভবান হয়েছে, বানিজ্যিকভাবে কিভাবে লাভবান হয়েছে, নিরাপত্তার দিক থেকে কিভাবে লাভবান হয়েছে? কোনভাবেই বাংলাদেশ লাভবান হয় নাই। রবঞ্চ আপনার অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান বলেছেন, ট্রানজিট বা করিডোরের জন্য যদি টাকা চাই সেটা নাকি অসভ্যতা হবে। এই হচ্ছে সরকারের নমুনা। এসবের পরও এবার আপনি ভারতকে বিনা শুল্কে রেল সুবিধা দিয়েছেন। এর বিনিময়ে বাংলাদেশ কি পাবে?এই সরকারকে কি কোনো স্বাধীন দেশের সরকার বলা যাবে না।”
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবু ইউসুফ সেলিমের সঞ্চালনায় সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী হাসনাত কাইয়ুম ও জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব বক্তব্য রাখেন।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক এবং কোটা বিরোধীদের চলমান আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করেছে সরকার বিরোধী রাজনৈতিক জোট ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’।
শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে মঞ্চের সমন্বয়কারী গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি এই ঘোষণার কথা জানান।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে সম্পাদিত দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন সমঝোতা স্মারকের প্রতিবাদে এই সমাবেশ হয়। সমাবেশের পর বিক্ষোভ মিছিল পুরানা পল্টনে মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
গণতন্ত্র মঞ্চের সকল নেতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের প্রতি তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেন।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘‘ সরকারের একটাই লক্ষ্য ক্ষমতায় থাকবে যেকোনো প্রকারে, যেকোনো ভাবে। গুন্ডাবাহিনী লাগবে… আওয়ামী গুন্ডা দিয়ে চলে না। অতএব পুলিশকে লাঠিয়াল বাহিনী বানাচ্ছে। সেজন্যই বেনজীর(সাবেক পুলিশ প্রধান) একের পর এক সম্পত্তি দখল করেছে…হিন্দু-মুসলমান মানে নাই…দেখেনি কেউ এতোগুলো বছর ধরে… তখন চুপচাপ ছিলেন। এখন সংসদের মধ্যে বক্তৃতা করে বলেন, আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে জেহাদ শুরু চাই, কোনো দুর্নীতি আমি সহ্য করব না।”
‘‘ এসব কিছুর প্রেক্ষিতে আমরা একটাই কথা বলতে চাই, আমরা অনেক দিন ধরে বলছি, এই সরকারের সাথে আমাদের কোনো আপস হবে না। এই সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে," বলেন তিনি।
মান্না বলেন, ‘‘ মাঝেমধ্যে অনেকে বলেন, অনেক দিন ধরে লড়াই করছেন পারলেন না তো। আমি বলি, কাল পারিনি, আজ পারব, আজ পারিনি, কাল পারব… লড়াইটা চলবে যতদিন পর্যন্ত তাদের পরাস্ত করতে না পারি।”
তিনি বলেন, "দুঃখের বিষয় হলো এখানে যা কিছু বলেন না কেনো সরকারের কানে তো বাতাস যাবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ট্রানজিট দিয়ে কি অন্যায় করলাম? আমি ওইরকম করে যদি পাল্টা প্রশ্ন করি ট্রানজিট দিয়ে কি পেলেন?”
‘‘ আগে বলা হয়েছিলো আমাদের… ট্রানজিট দিলে অনেক টাকা-পয়সা পাওয়া যাবে, ওরা (ভারত) মাশুল দেবে, ট্রানজিট ফি দেবে… আমাদের দেশ সেই টাকায় সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক অন্যান্য উন্নত দেশ হয়ে যাবে। বহুবার আমরা জানতে চেয়েছি, এই পর্যন্ত ট্রানজিট খাতে আমাদের ইনকাম কত? জবাব নাই। বাজেটটা পুরো পড়ে দেখেন আমাদের সরকার কত ইনকাম করছে, তার মধ্যে ট্রানজিটের মাশুলের কথা নাই।”
তিনি বলেন, ‘‘ এবার যেটা করলো সেটা আপনি আপনার নিজের দেশকে বিপদে ফেললেন। সরকার তো স্বীকার করে না, বলে না। সংসদের মধ্যে বিদেশের সাথে সম্পাদিত চুক্তি বা মেমোরেন্ডাম (সমঝোতা স্মারক) এটা উপস্থাপনের নিয়ম আছে… আপনারা সেটা উপস্থাপন কখনো করেননি। আমরা পরিপূর্ণভাবে জানিই না সম্পাদিত চুক্তির বিবরণগুলো?”
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘‘ এই যে ছাত্র-ছাত্রীরা নেমেছে কোটা সংস্কারের জন্য, এই যে শিক্ষকরা আন্দোলন নেমেছেন। এসব আন্দোলন ফুঁসে উঠছে বলে এখন আবার ছাত্রলীগের গুন্ডা বাহিনী, হেলমেট বাহিনী হলে হলে পাহারাদার বসিয়েছে এবং আন্দোলন দমনপীড়ন করে পণ্ড করতে চাইছে।”
‘‘এই ছাত্রদের আন্দোলনে বিরোধী দল কোনো ষড়যন্ত্র করছে না। আমরা ছাত্রদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাই, শিক্ষকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাই। এই শিক্ষক আমাদের, এই ছাত্র আমাদের, এই শ্রমিক আমাদের, এই দেশের কৃষক আমাদের, এই দেশের জনগন আমাদের… তাদের প্রতিটি আন্দোলনে আমরা আছি, থাকব।”
সাকি বলেন, ‘‘ সব বিরোধী দলকে আমরা ঐক্যবদ্ধ করে গণআন্দোলন, গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই আমরা সরকারের পতন ঘটাব, তার জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করুন। গণতন্ত্র মঞ্চ লড়বে সেই লড়াইয়ে আপনারা যোগ দেবেন।”
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘‘ বাংলাদেশের লাভটা কি? এর আগে আপনি ট্রানজিট দিয়েছেন, করিডোর দিয়েছেন। সেখানে আমি প্রধানমন্ত্রীকে পরিস্কার জিজ্ঞেস করতে চাই যে, আপনি যে ট্রানজিট-করিডোর দিয়েছেন সেখানে বাংলাদেশের লাভের জায়গাটা কি? আমাদের জাতীয় স্বার্থটা কি…. কোনও কিছু বলতে পারবেন।”
‘‘ সরকারের কোনো মন্ত্রীরা, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী আপনি কি বলতে পারবেন এই পর্যন্ত ট্রানজিট বা করিডোর দিয়েছেন তাতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে কিভাবে লাভবান হয়েছে, বানিজ্যিকভাবে কিভাবে লাভবান হয়েছে, নিরাপত্তার দিক থেকে কিভাবে লাভবান হয়েছে? কোনভাবেই বাংলাদেশ লাভবান হয় নাই। রবঞ্চ আপনার অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান বলেছেন, ট্রানজিট বা করিডোরের জন্য যদি টাকা চাই সেটা নাকি অসভ্যতা হবে। এই হচ্ছে সরকারের নমুনা। এসবের পরও এবার আপনি ভারতকে বিনা শুল্কে রেল সুবিধা দিয়েছেন। এর বিনিময়ে বাংলাদেশ কি পাবে?এই সরকারকে কি কোনো স্বাধীন দেশের সরকার বলা যাবে না।”
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবু ইউসুফ সেলিমের সঞ্চালনায় সমাবেশে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী হাসনাত কাইয়ুম ও জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব বক্তব্য রাখেন।
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত কোমো তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে মাহিন সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের জন্য স্বতন্ত্রদের একটি প্যানেল 'ডিইউ ফার্স্টে'র হয়ে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) হিসাবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহীরা মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আজকে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদ এবং কেন্দ্রীয় ডাকসুর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের শেষ দিন। তারই ধারাবাহিকতায় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ছাত্রদলের কিছু শিক্ষার্থী এবং কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে যায় বিকাল সাড়ে ৩টার পরে। ঠিক সেই সময় ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের একদল উগ্র শ
১৯ ঘণ্টা আগেএর বাইরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিচিতমুখ উমামা ফাতেমার নেতৃত্বে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল। ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ স্লোগান নিয়ে ছাত্র অধিকার পরিষদ সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা লড়বেন আরেকটি প্যানেল নিয়ে। রয়েছে আরও কিছু স্বতন্ত্র প্যানেল, যেগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
২১ ঘণ্টা আগে