প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আবদুল মোমেন বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি ১১ হাজার প্রবাসী কারাবন্দি রয়েছে। সবচেয়ে বেশি কারাবন্দি আছেন সৌদি আরবে। সেখানে প্রায় ৬ হাজারের মতো প্রবাসী কারাগারে রয়েছে। সৌদির পরে সবচেয়ে বেশি বন্দি রয়েছে কাতার ও কুয়ালালামপুরে।
রোববার কক্সবাজারে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
মোমেন বলেন, যেসব দেশে বাংলাদেশি কারাবন্দি রয়েছেন, সেসব দেশের দূতাবাসকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে প্রতি মাসে একাধিকবার কারাগার পরিদর্শন করার জন্য। তারা পরিদর্শন করে বন্দিদের তথ্য সংগ্রহ করবেন এবং তাদের দেশে ছাড়িয়ে আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। এর আগে ড. মোমেনের নেতৃত্বে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প, ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্প এবং খুরুশকুল আশ্রয়ণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন কমিটির সদস্যরা। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সরেজমিন চিত্র সরকারের কাছে সুপারিশ হিসেবে তুলে ধরা হবে। সরকার পরবর্তীতে সেই বিষয়গুলো বিবেচনা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে মন্তব্য করেন ড. মোমেন।
এ সময় তিনি হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, ক্যাম্পে যেসব এনজিও স্থানীয়দের বাদ দিয়ে রোহিঙ্গাদের চাকরি দেবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আবদুল মোমেন বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি ১১ হাজার প্রবাসী কারাবন্দি রয়েছে। সবচেয়ে বেশি কারাবন্দি আছেন সৌদি আরবে। সেখানে প্রায় ৬ হাজারের মতো প্রবাসী কারাগারে রয়েছে। সৌদির পরে সবচেয়ে বেশি বন্দি রয়েছে কাতার ও কুয়ালালামপুরে।
রোববার কক্সবাজারে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
মোমেন বলেন, যেসব দেশে বাংলাদেশি কারাবন্দি রয়েছেন, সেসব দেশের দূতাবাসকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে প্রতি মাসে একাধিকবার কারাগার পরিদর্শন করার জন্য। তারা পরিদর্শন করে বন্দিদের তথ্য সংগ্রহ করবেন এবং তাদের দেশে ছাড়িয়ে আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। এর আগে ড. মোমেনের নেতৃত্বে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প, ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্প এবং খুরুশকুল আশ্রয়ণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন কমিটির সদস্যরা। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সরেজমিন চিত্র সরকারের কাছে সুপারিশ হিসেবে তুলে ধরা হবে। সরকার পরবর্তীতে সেই বিষয়গুলো বিবেচনা করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে মন্তব্য করেন ড. মোমেন।
এ সময় তিনি হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, ক্যাম্পে যেসব এনজিও স্থানীয়দের বাদ দিয়ে রোহিঙ্গাদের চাকরি দেবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে