প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ থিমে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করছেন দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এবারের ইশতেহারের স্লোগান রাখা হয়েছে 'উন্নয়ন দৃশ্যমান বাড়বে এবার কর্মসংস্থান'।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে ইশতেহার ঘোষণা আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। বেলা ১১টা ২০ মিনিটে দলীয় প্ইরধান শতেহার ঘোষণা শুরু করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বক্তব্য দেন ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রধান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। এরপর দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বক্তব্য রাখেন।
টানা তিন মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনা করা আওয়ামী লীগ প্রায় ১২ কোটি ভোটারকে সামনে রেখে এ ইশতেহার প্রণয়ন করেছে।
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য, দুর্নীতি রোধ, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি থাকছে এবারের ইশতেহারে। বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছ ১১টি বিষয়ে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের রূপরেখা সম্বলিত ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের স্লোগান ছিল ‘দিন বদলের সনদ’। এরপর ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’।
২০১৮ সালে একাদশ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটির ইশতেহারে স্লোগান ছিলো, ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’।
আওয়ামী লীগ প্রেসিডেন্ট সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে আহ্বায়ক করে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে কাজ শুরু করেছে ২৫ সদস্যের ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি। কমিটির তৈরি খসড়া থেকে প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশনায় তৈরি হয়েছে- চূড়ান্ত ইশতেহার।
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ থিমে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করছেন দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এবারের ইশতেহারের স্লোগান রাখা হয়েছে 'উন্নয়ন দৃশ্যমান বাড়বে এবার কর্মসংস্থান'।
রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে ইশতেহার ঘোষণা আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। বেলা ১১টা ২০ মিনিটে দলীয় প্ইরধান শতেহার ঘোষণা শুরু করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বক্তব্য দেন ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির প্রধান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। এরপর দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বক্তব্য রাখেন।
টানা তিন মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনা করা আওয়ামী লীগ প্রায় ১২ কোটি ভোটারকে সামনে রেখে এ ইশতেহার প্রণয়ন করেছে।
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য, দুর্নীতি রোধ, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি থাকছে এবারের ইশতেহারে। বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছ ১১টি বিষয়ে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের রূপরেখা সম্বলিত ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের স্লোগান ছিল ‘দিন বদলের সনদ’। এরপর ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’।
২০১৮ সালে একাদশ নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটির ইশতেহারে স্লোগান ছিলো, ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’।
আওয়ামী লীগ প্রেসিডেন্ট সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে আহ্বায়ক করে গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে কাজ শুরু করেছে ২৫ সদস্যের ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি। কমিটির তৈরি খসড়া থেকে প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশনায় তৈরি হয়েছে- চূড়ান্ত ইশতেহার।
বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে হাসপাতালের পথে রওয়ানা দেন খালেদা জিয়া। দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনি সেখানে পৌঁছান।
৯ ঘণ্টা আগেআগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের কথা থাকলেও এতদিন ধরে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে আসা সব রাজনৈতিক দল এতে আসলেই সই করবে কি না, বুধবার (১৫ অক্টোবর) রাত পর্যন্ত তা নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
১০ ঘণ্টা আগেসনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।
১৩ ঘণ্টা আগেএদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।
১৩ ঘণ্টা আগে