প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীতে 'শান্তি ও গণতন্ত্র' সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। আগামী ১৭ জানুয়ারি শনিবার অনুষ্ঠিতব্য এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
মঙ্গলবার রাতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ শনিবার বিকাল ৩টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশ করবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশ সঞ্চালনা করবেন সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখবেন বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
রাজধানীতে 'শান্তি ও গণতন্ত্র' সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। আগামী ১৭ জানুয়ারি শনিবার অনুষ্ঠিতব্য এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
মঙ্গলবার রাতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ শনিবার বিকাল ৩টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশ করবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশ সঞ্চালনা করবেন সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির। সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখবেন বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
দুদু বলেন, আমার কাছে মনে হয়, নির্বাচন অনেক আগেই (প্রথম তিন মাসের মধ্যেই) হতে পারত। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচনের সময় পিছিয়ে গেছে। তবে এই নির্বাচন যখনই হোক না কেন, মানুষ প্রত্যাশা করে ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—বিএনপি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে এক ভ
১৪ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৫ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৬ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
২ দিন আগে