প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জনগণের সমস্যা সমাধানে ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমাদের কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, বিএনপি ও আমাদের জোট কেউ সহিংস আন্দোলনে বিশ্বাস করি না। সহিংসতা সরকার করে এবং সেটার দায় অতীতে আমাদের ওপর চাপিয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীকে হত্যা করছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রনি করেছে। কিন্তু তারা যে অপরাধ করে তার দায় বিরোধীদের ওপর চাপাতে চায়। আগামীদিনে সে রকম চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্র আছে তাদের। সেটা আগেই বলার চেষ্টা করছে তারা। তবে এতে আমরা ভীত নই। জনগণের সম্যা সমাধানে ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমাদের কার্যক্রম চলবে।
সোমবার (১৩ মে) বিকেলে গুলশান চেয়ারপার্সন অফিসে লিয়াঁজো কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদেও প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সসমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। দ্রব্যমূল্যের ঊধ্বগতিতে জনজীবন বিপর্যস্ত এ নিয়ে আলোচনা করেছি। বিদ্যুৎ, পানি সংকট ও যোগাযোগ সীমিত এ সব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সর্বোপরি অর্থনীতি নিয়ে দেশের যে সংকট, টাকা অবমূল্যায়ন, ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট, রাষ্ট্রীয় ঋণের দ্রুত বৃদ্ধি এ বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে।
এ ছাড়া সীমান্তে মানুষ হত্যা, মায়ানমার সীমান্তে যে বিষয়গুলো ঘটছে, তা নিয়ে আলোচনায় এক মত হয়েছি জনগণকে সম্পৃকতা করে আমরা কীভাবে আগামীদিনে অগ্রসর হতে পারি। আমরা কর্মসূচি গ্রহণ করার চিন্তা করছি। আমাদের জোটগুলো নিজেরা বসবেন এবং আলোচনা করবেন। তারা আমাদের সঙ্গে আবার বসবেন। আরো যেসব জোটের সঙ্গে বসছি বা বসবো তারপরে কর্মসূচির কথা আপনাদের জানাবো। সমগ্র বিষয়গুলোতে একমত হয়েছি, যে দেশ ও দেশের মানুষ আজ আরো বেশি করে সংকট ও সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। তারা এ অবস্থা থেকে মুক্তি চায়।
তিনি বলেন, ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু আসে যায় না। লু’র আসাটা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ না। কুকি চীনের আচারণ নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা সংকিত দেশের অবস্থা নিয়ে। বাংলাদেশের মানুষ তাদের সমস্যা সব সময়ে নিজেরা করেছে। ৬৯ এ গণঅভ্যুত্থান, ৯০ এর গণঅভ্যুত্থান, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ আমরাই করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলন সমার্থন করতে চায় আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে তার নিন্দা জানাই।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান।
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের উপস্থিতি ছিলেন, এনপিপি চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্পধারা বাংলাদেশ মহাসচিব শাহ আহমেদ বাদল, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান ক্বারী মো. আবু তাহের, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান এম এন শাওন সাদেকী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল সাধারণ সম্পাদক কমরেড. ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম।
জনগণের সমস্যা সমাধানে ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমাদের কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, বিএনপি ও আমাদের জোট কেউ সহিংস আন্দোলনে বিশ্বাস করি না। সহিংসতা সরকার করে এবং সেটার দায় অতীতে আমাদের ওপর চাপিয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীকে হত্যা করছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রনি করেছে। কিন্তু তারা যে অপরাধ করে তার দায় বিরোধীদের ওপর চাপাতে চায়। আগামীদিনে সে রকম চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্র আছে তাদের। সেটা আগেই বলার চেষ্টা করছে তারা। তবে এতে আমরা ভীত নই। জনগণের সম্যা সমাধানে ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমাদের কার্যক্রম চলবে।
সোমবার (১৩ মে) বিকেলে গুলশান চেয়ারপার্সন অফিসে লিয়াঁজো কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদেও প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সসমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। দ্রব্যমূল্যের ঊধ্বগতিতে জনজীবন বিপর্যস্ত এ নিয়ে আলোচনা করেছি। বিদ্যুৎ, পানি সংকট ও যোগাযোগ সীমিত এ সব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সর্বোপরি অর্থনীতি নিয়ে দেশের যে সংকট, টাকা অবমূল্যায়ন, ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট, রাষ্ট্রীয় ঋণের দ্রুত বৃদ্ধি এ বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে।
এ ছাড়া সীমান্তে মানুষ হত্যা, মায়ানমার সীমান্তে যে বিষয়গুলো ঘটছে, তা নিয়ে আলোচনায় এক মত হয়েছি জনগণকে সম্পৃকতা করে আমরা কীভাবে আগামীদিনে অগ্রসর হতে পারি। আমরা কর্মসূচি গ্রহণ করার চিন্তা করছি। আমাদের জোটগুলো নিজেরা বসবেন এবং আলোচনা করবেন। তারা আমাদের সঙ্গে আবার বসবেন। আরো যেসব জোটের সঙ্গে বসছি বা বসবো তারপরে কর্মসূচির কথা আপনাদের জানাবো। সমগ্র বিষয়গুলোতে একমত হয়েছি, যে দেশ ও দেশের মানুষ আজ আরো বেশি করে সংকট ও সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। তারা এ অবস্থা থেকে মুক্তি চায়।
তিনি বলেন, ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু আসে যায় না। লু’র আসাটা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ না। কুকি চীনের আচারণ নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা সংকিত দেশের অবস্থা নিয়ে। বাংলাদেশের মানুষ তাদের সমস্যা সব সময়ে নিজেরা করেছে। ৬৯ এ গণঅভ্যুত্থান, ৯০ এর গণঅভ্যুত্থান, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ আমরাই করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলন সমার্থন করতে চায় আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে তার নিন্দা জানাই।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান।
জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের উপস্থিতি ছিলেন, এনপিপি চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্পধারা বাংলাদেশ মহাসচিব শাহ আহমেদ বাদল, গণদলের চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান ক্বারী মো. আবু তাহের, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান এম এন শাওন সাদেকী, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল সাধারণ সম্পাদক কমরেড. ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে