
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আগমনকে কেন্দ্র করে সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাকে স্বাগত জানানো এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্য বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জেএফকে বিমানবন্দরে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। এ কারণে বিমানবন্দরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের ড্রাইভ সিটি প্লাজায় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
ড. ইউনূসকে স্বাগত জানাতে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি এবং তার সমমনা সংগঠনগুলো ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। একই সময়ে, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো তার বিরুদ্ধে ‘যেখানে ইউনূস-সেখানেই প্রতিরোধ’ শীর্ষক তুমুল বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে।
এ কারণে জেএফকে বিমানবন্দরে সম্ভাব্য বড় ধরনের অঘটনের আশঙ্কায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ কর্মসূচিতে যোগ দিতে ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, মিশিগান, শিকাগো, বস্টন, পেনসিলভানিয়া, ভার্জিনিয়া, ম্যারিল্যান্ড, নিউজার্সি এবং কানেকটিকাট থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সমর্থকরা নিউইয়র্কে জড়ো হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক সামাদ আজাদ জানিয়েছেন, তারা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবেন।
আওয়ামী লীগ তাদের প্রতিবাদ কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিদিন ড. ইউনূস যে হোটেলে অবস্থান করবেন, তার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন এবং কালো পতাকা প্রদর্শন করার ঘোষণা দিয়েছে। এছাড়াও, আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ড. ইউনূসের ভাষণের সময়ও বাইরে কালো পতাকা প্রদর্শন ও বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। অন্যদিকে, বিএনপি ড. ইউনূস ছাড়াও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
এই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কমিউনিটিতে এক ধরনের থমথমে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এবং সবাই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন।

নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আগমনকে কেন্দ্র করে সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাকে স্বাগত জানানো এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্য বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জেএফকে বিমানবন্দরে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। এ কারণে বিমানবন্দরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের ড্রাইভ সিটি প্লাজায় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
ড. ইউনূসকে স্বাগত জানাতে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি এবং তার সমমনা সংগঠনগুলো ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। একই সময়ে, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো তার বিরুদ্ধে ‘যেখানে ইউনূস-সেখানেই প্রতিরোধ’ শীর্ষক তুমুল বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে।
এ কারণে জেএফকে বিমানবন্দরে সম্ভাব্য বড় ধরনের অঘটনের আশঙ্কায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ কর্মসূচিতে যোগ দিতে ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, মিশিগান, শিকাগো, বস্টন, পেনসিলভানিয়া, ভার্জিনিয়া, ম্যারিল্যান্ড, নিউজার্সি এবং কানেকটিকাট থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সমর্থকরা নিউইয়র্কে জড়ো হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক সামাদ আজাদ জানিয়েছেন, তারা বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবেন।
আওয়ামী লীগ তাদের প্রতিবাদ কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রতিদিন ড. ইউনূস যে হোটেলে অবস্থান করবেন, তার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন এবং কালো পতাকা প্রদর্শন করার ঘোষণা দিয়েছে। এছাড়াও, আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে ড. ইউনূসের ভাষণের সময়ও বাইরে কালো পতাকা প্রদর্শন ও বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। অন্যদিকে, বিএনপি ড. ইউনূস ছাড়াও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
এই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কমিউনিটিতে এক ধরনের থমথমে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এবং সবাই পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৩ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৩ ঘণ্টা আগে