বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশের উন্নয়ন চায় : আইনমন্ত্রী

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ছবি: সংগৃহীত

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যখনই ভোট হয় তখনই বিএনপি-জামায়াত বলে আমরা ভোট করব না। কারণ, বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশের উন্নয়ন চায় না। দেশের মানুষ সুখে-শান্তিতে থাকুক সেটা চায় না।

শুক্রবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনের কসবা উপজেলার আকছিনা বাজার মাঠে নির্বাচনী জনসভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন ভণ্ডুল করার জন্য সারাবিশ্বে টাকা ছড়াচ্ছে এবং দেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে কাউকে বা কোনো রাজনৈতিক দলকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। যদি বাংলাদেশের ভূখণ্ডে কেউ অপরাধ করে তাহলে দেশের আইনে তার বিচার হবে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আপনারা ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন। আপনাদের প্রতিনিধি ভবিষ্যৎ দেখবে।

এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া ও কসবা পৌরসভার মেয়র গোলাম হাক্কানিসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জুলাই সনদের নোট অব ডিসেন্ট ও গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট নয়: আখতার

সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।

১০ ঘণ্টা আগে

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হওয়া ছাড়া উপায় নেই: রিজভী

এদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।

১০ ঘণ্টা আগে

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন করতে হবে, বিকল্প নেই: সালাহউদ্দিন

বুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।

১১ ঘণ্টা আগে

‘অশান্তির জন্য নোবেল থাকলে বাংলাদেশ উপযুক্ত বিবেচিত হতো’

জিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক

১২ ঘণ্টা আগে