প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
থাইল্যান্ডে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এক মাস আগে চিকিৎসার জন্য দেশটিতে গিয়েছিলেন তিনি। একটি মামলা থাকা সত্ত্বেও ওই সময় তার দেশত্যাগ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। ওই ঘটনয় অন্তর্বর্তী সরকার তিন পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়।
শুধু তাই নয়, আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা ঘিরেই আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) বেশকিছু দল ও সংগঠন। পরে আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করে সরকার।
রোববার (৮ জুন) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান আবদুল হামিদ।
বিমানবন্দর ও ইমিগ্রেশনের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাত ১টা ৪৫ মিনিটে হুইল চেয়ারে করে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যান সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। প্রায় এক ঘণ্টা পর রাত পৌনে ৩টার দিকে তার ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া শেষ হয়। রাত ৩টায় তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগীব সামাদ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে এবং তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেছেন।
এর আগে গত ৮ মে রাতে থাই এয়ারওয়েজের টিজি-৩৪০ ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন আবদুল হামিদ। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে ইমিগ্রেশন ও সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা দাবি করেছিলেন, তার নামে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল না এবং তিনি চিকিৎসার জন্য যাচ্ছিলেন।
ওই সময় সরকার যে তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ব্যবস্থা নেয় তারা হলেন— ইমিগ্রেশন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাহসিনা আরিফ, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. আজহারুল ইসলাম ও এসবির এটিএসআই মো. সোলায়মান।
আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের হয় গত ১৪ জানুয়ারি। হত্যা মামলাটিতে তিনি ছাড়াও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের আসামি করা হয়েছিল।
আবদুল হামিদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালের মার্চে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যু হলে ওই সময় স্পিকারের দায়িত্বে থাকা আবদুল হামিদ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন।
ওই বছরেরই এপ্রিলে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। পরে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল তার রাষ্ট্রপতি পদে মেয়াদ শেষ হয়। তার স্থলাভিষিক্ত হন বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
থাইল্যান্ডে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এক মাস আগে চিকিৎসার জন্য দেশটিতে গিয়েছিলেন তিনি। একটি মামলা থাকা সত্ত্বেও ওই সময় তার দেশত্যাগ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। ওই ঘটনয় অন্তর্বর্তী সরকার তিন পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেয়।
শুধু তাই নয়, আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা ঘিরেই আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) বেশকিছু দল ও সংগঠন। পরে আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করে সরকার।
রোববার (৮ জুন) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান আবদুল হামিদ।
বিমানবন্দর ও ইমিগ্রেশনের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাত ১টা ৪৫ মিনিটে হুইল চেয়ারে করে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যান সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। প্রায় এক ঘণ্টা পর রাত পৌনে ৩টার দিকে তার ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া শেষ হয়। রাত ৩টায় তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এস এম রাগীব সামাদ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়েছে এবং তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেছেন।
এর আগে গত ৮ মে রাতে থাই এয়ারওয়েজের টিজি-৩৪০ ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন আবদুল হামিদ। এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে ইমিগ্রেশন ও সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা দাবি করেছিলেন, তার নামে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল না এবং তিনি চিকিৎসার জন্য যাচ্ছিলেন।
ওই সময় সরকার যে তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ব্যবস্থা নেয় তারা হলেন— ইমিগ্রেশন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাহসিনা আরিফ, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. আজহারুল ইসলাম ও এসবির এটিএসআই মো. সোলায়মান।
আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের হয় গত ১৪ জানুয়ারি। হত্যা মামলাটিতে তিনি ছাড়াও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের আসামি করা হয়েছিল।
আবদুল হামিদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালের মার্চে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের মৃত্যু হলে ওই সময় স্পিকারের দায়িত্বে থাকা আবদুল হামিদ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন।
ওই বছরেরই এপ্রিলে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। পরে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল তার রাষ্ট্রপতি পদে মেয়াদ শেষ হয়। তার স্থলাভিষিক্ত হন বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জ
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যদি তাদের পছন্দের প্রতীক ‘শাপলা’ না পায়, তাহলে কঠোর আন্দোলনে যাবে এবং প্রয়োজন হলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘেরাও করার মতো কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে—হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দলের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন।
১ দিন আগে