
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই আগস্ট গণ অভ্যুত্থানে সংঘঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ‘প্রত্যাখ্যান’ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি চলমান বিচারকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে মন্তব্য করেছেন।
ভারতের নয়াদিল্লিতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার আজ বুধবার রয়টার্স, এএফপি ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টে প্রকাশ হয়। সাক্ষাৎকারে এএফপির কাছে শেখ হাসিনা দাবি করেছেন, অডিওটির কথাগুলো ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ—আমি নিজে বাহিনীগুলোকে আন্দোলনে গুলি চালাতে বলেছি— এটা মিথ্যা,’— বলেন তিনি।
যদিও তিনি স্বীকার করে বলেছেন যে, ‘চেইন অব কমান্ডের ভেতরে কিছু ভুল অবশ্যই হয়েছিল।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আগামী ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার তারিখ জানাবে।
হাসিনার অভিযোগ, তাকে ‘আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়নি।’ তবে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি কিংবা কোনো আইনজীবীও নিয়োগ দেননি।
শেখ হাসিনা রয়টার্সকে বলেন, ‘ক্যাঙ্গারু কোর্টে মামলা চলছে, অপরাধী বানিয়ে রায় আগেই নির্ধারিত হয়ে গেছে।’মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হলে তিনি ‘অবাক বা ভীত হবেন না’ বলেও উল্লেখ করেন।
দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টকে হাসিনা বলেন, ‘আমি নিহত প্রতিটি শিশু, ভাইবোন, আত্মীয় ও বন্ধুর জন্য শোক জানাই।’ কিন্তু এ জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। তার দাবি, সরকার উৎখাতের জন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা অস্থিরতা তৈরি করে চক্রান্ত করেছিল।
‘নিহতদের জন্য আমি শোক জানাই। কিন্তু বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশকে গুলি চালাতে বলেছিলাম— এই মিথ্যা অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করি,’ বলেন শেখ হাসিনা।
রয়টার্সকে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা শুধু অন্যায় নয়, এটি আত্মঘাতীও।’ উল্লেখ্য, হাসিনা সরকার ২০২৪ সালে পতনের মাত্র কয়েকদিন আগে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করেছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগসহ প্রধান সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য হবে না। কার্যকর রাজনৈতিক ব্যবস্থা চাইলে, আপনি লাখ লাখ মানুষকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারেন না।’

জুলাই আগস্ট গণ অভ্যুত্থানে সংঘঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ‘প্রত্যাখ্যান’ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি চলমান বিচারকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে মন্তব্য করেছেন।
ভারতের নয়াদিল্লিতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার আজ বুধবার রয়টার্স, এএফপি ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টে প্রকাশ হয়। সাক্ষাৎকারে এএফপির কাছে শেখ হাসিনা দাবি করেছেন, অডিওটির কথাগুলো ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ—আমি নিজে বাহিনীগুলোকে আন্দোলনে গুলি চালাতে বলেছি— এটা মিথ্যা,’— বলেন তিনি।
যদিও তিনি স্বীকার করে বলেছেন যে, ‘চেইন অব কমান্ডের ভেতরে কিছু ভুল অবশ্যই হয়েছিল।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আগামী ১৩ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার তারিখ জানাবে।
হাসিনার অভিযোগ, তাকে ‘আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়নি।’ তবে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি কিংবা কোনো আইনজীবীও নিয়োগ দেননি।
শেখ হাসিনা রয়টার্সকে বলেন, ‘ক্যাঙ্গারু কোর্টে মামলা চলছে, অপরাধী বানিয়ে রায় আগেই নির্ধারিত হয়ে গেছে।’মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হলে তিনি ‘অবাক বা ভীত হবেন না’ বলেও উল্লেখ করেন।
দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টকে হাসিনা বলেন, ‘আমি নিহত প্রতিটি শিশু, ভাইবোন, আত্মীয় ও বন্ধুর জন্য শোক জানাই।’ কিন্তু এ জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। তার দাবি, সরকার উৎখাতের জন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা অস্থিরতা তৈরি করে চক্রান্ত করেছিল।
‘নিহতদের জন্য আমি শোক জানাই। কিন্তু বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশকে গুলি চালাতে বলেছিলাম— এই মিথ্যা অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করি,’ বলেন শেখ হাসিনা।
রয়টার্সকে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা শুধু অন্যায় নয়, এটি আত্মঘাতীও।’ উল্লেখ্য, হাসিনা সরকার ২০২৪ সালে পতনের মাত্র কয়েকদিন আগে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করেছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগসহ প্রধান সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য হবে না। কার্যকর রাজনৈতিক ব্যবস্থা চাইলে, আপনি লাখ লাখ মানুষকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারেন না।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর দক্ষিণাঞ্চলের মূখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সরকারের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে রূপরেখা সুপারিশ করেছে, তা এনসিপির ‘আপোষহীন অবস্থানের’ কারণেই সম্ভব হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নভেম্বরে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত ইসলামীসহ আন্দোলনরত আটটি রাজনৈতিক দল। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করতে দ্রুত গণভোটের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে আটটি রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, গণভোটের তারিখ ঘোষণায় সরকার যত দেরি করবে, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংকট ততই ঘনীভূত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন কোনো কারণে নাও হতে পারে। কিন্তু জুলাই সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল, এটা সবার আগে হতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে