প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে সংস্কারের রূপরেখা চূড়ান্ত করতে এবারে যাত্রা শুরু করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খোদ প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন এই কমিশন সব রাজনৈতিক দল ও সংগঠনসহ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক ও আলোচনার ভিত্তিতে এই রূপরেখা চূড়ান্ত হবে।
আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকের মাধ্যমে ঐকমত্য কমিশন যাত্রা শুরু করবে। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টিসহ রাজনৈতিক দলগুলো এই বৈঠকের আমন্ত্রণ পেয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত বৈঠক হবে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে বক্তব্য রাখবেন।
গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারে প্রথম ধাপে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে দেয়— পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, নির্বাচনব্যবস্থা ও সংবিধান সংস্কার কমিশন। এরই মধ্যে এই ছয় কমিশন সুপারিশসহ পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদনগুলো অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলোর মধ্যে কোনগুলো গ্রহণ করা হবে ও কোনগুলো গ্রহণ করা হবে না, সেসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে ঐকমত্য কমিশন গঠনের কথা সরকার আগেই জানিয়েছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে গত বুধবার এই কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে কমিশনের সহসভাপতি করা হয়েছে। কমিশনের সদস্য হিসেবে রয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনপ্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফররাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক।
কার্যক্রম শুরুর সময় থেকে ছয় মাস সময় পাবে এই ঐকমত্য কমিশন। সে হিসাবে আজ শনিবার বিকেলের বৈঠকের মাধ্যমেই ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শুরু হচ্ছে, যা শেষ হবে মধ্য আগস্টে।
সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, নবগঠিত এ কমিশনের বৈঠকে অংশ নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে সরকার। বৈঠকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের রাজনৈতিক দলসহ জাতীয় নাগরিক কমিটি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। সর্বদলীয় এ বৈঠকের পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠকও হবে।
বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধি দলের অংশগ্রহণের তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কর খান জানিয়েছেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন।
আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও বৈঠকে আমন্ত্রণ পাওয়ার তথ্য জানিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারের রূপরেখা চূড়ান্ত করার উদ্যোগে সামিল করার প্রক্রিয়াকে তারা স্বাগত জানিয়েছে।
ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে সংস্কারের রূপরেখা চূড়ান্ত করতে এবারে যাত্রা শুরু করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খোদ প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন এই কমিশন সব রাজনৈতিক দল ও সংগঠনসহ অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক ও আলোচনার ভিত্তিতে এই রূপরেখা চূড়ান্ত হবে।
আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকের মাধ্যমে ঐকমত্য কমিশন যাত্রা শুরু করবে। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টিসহ রাজনৈতিক দলগুলো এই বৈঠকের আমন্ত্রণ পেয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত বৈঠক হবে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে বক্তব্য রাখবেন।
গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাত সংস্কারে প্রথম ধাপে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে দেয়— পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, নির্বাচনব্যবস্থা ও সংবিধান সংস্কার কমিশন। এরই মধ্যে এই ছয় কমিশন সুপারিশসহ পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদনগুলো অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলোর মধ্যে কোনগুলো গ্রহণ করা হবে ও কোনগুলো গ্রহণ করা হবে না, সেসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে ঐকমত্য কমিশন গঠনের কথা সরকার আগেই জানিয়েছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে গত বুধবার এই কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে কমিশনের সহসভাপতি করা হয়েছে। কমিশনের সদস্য হিসেবে রয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনপ্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফররাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক।
কার্যক্রম শুরুর সময় থেকে ছয় মাস সময় পাবে এই ঐকমত্য কমিশন। সে হিসাবে আজ শনিবার বিকেলের বৈঠকের মাধ্যমেই ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শুরু হচ্ছে, যা শেষ হবে মধ্য আগস্টে।
সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, নবগঠিত এ কমিশনের বৈঠকে অংশ নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে সরকার। বৈঠকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের রাজনৈতিক দলসহ জাতীয় নাগরিক কমিটি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। সর্বদলীয় এ বৈঠকের পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠকও হবে।
বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধি দলের অংশগ্রহণের তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কর খান জানিয়েছেন, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে তারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন।
আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও বৈঠকে আমন্ত্রণ পাওয়ার তথ্য জানিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে সংস্কারের রূপরেখা চূড়ান্ত করার উদ্যোগে সামিল করার প্রক্রিয়াকে তারা স্বাগত জানিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে