প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
উন্নত চিকিৎসার জন্য গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নুরের স্ত্রী মারিয়া আক্তারসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতারা সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধান উপদেষ্টা নুরের শারীরিক অবস্থার কথা শুনে এ নির্দেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নুরুল হকের শারীরিক অবস্থার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তার স্ত্রী মারিয়া। তিনি জানান, নূরের মস্তিস্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে, নাকের হাড় ভেঙেছে, তিনি চোয়ালে ও মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়েছেন।
সুচিকিৎসার জন্য নুরকে বিদেশে নেওয়া প্রয়োজন বলে জানান তার স্ত্রী মারিয়া আক্তার। এ সময় তাৎক্ষণিকভাবে সুচিকিৎসার জন্য নুরকে বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা সবাই স্তম্ভিত। তার সুচিকিৎসায় আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি। এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত হচ্ছে।’
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, পরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন। গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান ও সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন।
মঙ্গলবার নুরুল হক নুরের স্ত্রী মারিয়া আক্তার এবং গণঅধিকার পরিষদের দুই নেতা রাশেদ খান ও হাসান আল মামুন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, হামলার ঘটনায় বিচারপতি আলী রেজার নেতৃত্বে এক সদস্যের একটি কমিটি করা হচ্ছে। আগামীকাল বুধবারের (৩ সেপ্টেম্বর) মধ্যেই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হবে। ১৫ দিনের মধ্যে কমিটি তদন্তকাজ শেষ করবে।
এর আগে গত শুক্রবার রাজধানীর পল্টন-কাকরাইল এলাকায় গণঅধিকার পরিষদ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেধড়ক মারধরের শিকার হন নুরুল হক নুর।
প্রথমে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হয় নুরকে। পরে তাকে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। সেখানে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি রেখে তার চিকিৎসা চলছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নুরের স্ত্রী মারিয়া আক্তারসহ গণঅধিকার পরিষদের নেতারা সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধান উপদেষ্টা নুরের শারীরিক অবস্থার কথা শুনে এ নির্দেশ দেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নুরুল হকের শারীরিক অবস্থার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তার স্ত্রী মারিয়া। তিনি জানান, নূরের মস্তিস্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে, নাকের হাড় ভেঙেছে, তিনি চোয়ালে ও মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়েছেন।
সুচিকিৎসার জন্য নুরকে বিদেশে নেওয়া প্রয়োজন বলে জানান তার স্ত্রী মারিয়া আক্তার। এ সময় তাৎক্ষণিকভাবে সুচিকিৎসার জন্য নুরকে বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা সবাই স্তম্ভিত। তার সুচিকিৎসায় আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি। এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত হচ্ছে।’
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, পরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন। গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান ও সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন।
মঙ্গলবার নুরুল হক নুরের স্ত্রী মারিয়া আক্তার এবং গণঅধিকার পরিষদের দুই নেতা রাশেদ খান ও হাসান আল মামুন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ছবি: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, হামলার ঘটনায় বিচারপতি আলী রেজার নেতৃত্বে এক সদস্যের একটি কমিটি করা হচ্ছে। আগামীকাল বুধবারের (৩ সেপ্টেম্বর) মধ্যেই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হবে। ১৫ দিনের মধ্যে কমিটি তদন্তকাজ শেষ করবে।
এর আগে গত শুক্রবার রাজধানীর পল্টন-কাকরাইল এলাকায় গণঅধিকার পরিষদ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেধড়ক মারধরের শিকার হন নুরুল হক নুর।
প্রথমে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হয় নুরকে। পরে তাকে নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। সেখানে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি রেখে তার চিকিৎসা চলছে।
আগামীকাল বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ফুলকোর্ট তথা পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির পর এ বিষয়ে আদেশ আসবে।
১০ ঘণ্টা আগেবিক্ষোভ মিছিলে ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’, ‘আলী হুসেনের ছাত্রত্ব, বাতিল করো করতে হবে’, ‘নিপীড়কের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’সহ নানা স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা। বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ও হল শাখা ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
১১ ঘণ্টা আগে