
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা ও নয়া দিল্লি তথা বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নানা চ্যালেঞ্জের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মো. তৌহিদ হোসেন ও এস জয়শঙ্কর। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার প্রত্যয়ও জানিয়েছেন তারা।
ওমানের রাজধানী মাসকাটে রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) তৌহিদ হোসেন ও এস জয়শঙ্করের মধ্যে এক বৈঠকে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার আলোচনা হয়। দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীই অষ্টম ভারত মহাসাগর সম্মেলনে (আইওসি) অংশ নিতে মাসকাটে অবস্থান করছেন।
সম্মেলনের ফাঁকে সাইডলাইনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে উভয় পক্ষই স্বীকার করেছে, প্রতিবেশী দুটি দেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন এবং সেগুলো মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন।
বৈঠকে তৌহিদ হোসেন গঙ্গা নদীর পানি চুক্তির নবায়নের বিষয়ে আলোচনা শুরুর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। তিনি দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) স্থায়ী কমিটির বৈঠক আহ্বানের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং এ বিষয়ে ভারতের সমর্থন চান।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১৮ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্ত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় সমাধানের ব্যাপারে দুপক্ষই আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়েও মতবিনিময় করেন।
এর আগে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ চলাকালেও সাইডলাইনে বৈঠক করেছিলেন তৌহিদ হোসেন ও জয়শঙ্কর। ওই সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে তারা বলেন, এরপর থেকে দুই দেশ একাধিক দ্বিপাক্ষিক সংলাপে অংশ নিয়েছে, যার মধ্যে গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের পররাষ্ট্র দপ্তর পরামর্শ বৈঠকও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া তারা ১০-১১ ফেব্রুয়ারি নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ‘ইন্ডিয়া এনার্জি উইক’ আয়োজনে বাংলাদেশের জ্বালানি উপদেষ্টার অংশগ্রহণের বিষয়টিও স্মরণ করেন।
আইওসির সাইডলাইনে তৌহিদ হোসেন ব্রুনাইয়ের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ভিয়েতনামের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ও তানজানিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। সোমবার ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও তার বৈঠক করার কথা রয়েছে।

ঢাকা ও নয়া দিল্লি তথা বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নানা চ্যালেঞ্জের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মো. তৌহিদ হোসেন ও এস জয়শঙ্কর। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার প্রত্যয়ও জানিয়েছেন তারা।
ওমানের রাজধানী মাসকাটে রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) তৌহিদ হোসেন ও এস জয়শঙ্করের মধ্যে এক বৈঠকে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার আলোচনা হয়। দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীই অষ্টম ভারত মহাসাগর সম্মেলনে (আইওসি) অংশ নিতে মাসকাটে অবস্থান করছেন।
সম্মেলনের ফাঁকে সাইডলাইনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে উভয় পক্ষই স্বীকার করেছে, প্রতিবেশী দুটি দেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন এবং সেগুলো মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন।
বৈঠকে তৌহিদ হোসেন গঙ্গা নদীর পানি চুক্তির নবায়নের বিষয়ে আলোচনা শুরুর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। তিনি দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) স্থায়ী কমিটির বৈঠক আহ্বানের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং এ বিষয়ে ভারতের সমর্থন চান।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১৮ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্ত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় সমাধানের ব্যাপারে দুপক্ষই আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়েও মতবিনিময় করেন।
এর আগে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ চলাকালেও সাইডলাইনে বৈঠক করেছিলেন তৌহিদ হোসেন ও জয়শঙ্কর। ওই সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে তারা বলেন, এরপর থেকে দুই দেশ একাধিক দ্বিপাক্ষিক সংলাপে অংশ নিয়েছে, যার মধ্যে গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের পররাষ্ট্র দপ্তর পরামর্শ বৈঠকও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া তারা ১০-১১ ফেব্রুয়ারি নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ‘ইন্ডিয়া এনার্জি উইক’ আয়োজনে বাংলাদেশের জ্বালানি উপদেষ্টার অংশগ্রহণের বিষয়টিও স্মরণ করেন।
আইওসির সাইডলাইনে তৌহিদ হোসেন ব্রুনাইয়ের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী, ভিয়েতনামের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ও তানজানিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। সোমবার ওমানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও তার বৈঠক করার কথা রয়েছে।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৬ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৭ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে