বাসস
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দুবাই সফর বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সম্পর্ক জোরদার করতে সাহায্য করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সফরে আমাদের বড় অর্জন হলো— এতে আমিরাতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল, তা কাটিয়ে উঠতে এ সফর সহায়তা করবে।
দুবাইয়ে প্রধান উপদেষ্টার সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ বার্তা পাঠানো হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে এক ধরনের দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। এ কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাত দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশিদের ভিসা দেয়নি।
তিনি আরও বলেন, তাই সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশিদের জন্য একটি বড় কর্মসংস্থানের জায়গা ছিল। দুই দেশের মধ্যে দূরত্বের কারণে সেখানকার চাকরির বাজারে বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের প্রবেশাধিকার ধীরে ধীরে কমছিল।
প্রধান উপদেষ্টার সফরে এসব সমস্যা সমাধানের পথ তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রেস সচিব শফিকুল। বলেন, এসব সমস্যা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আমিরাতের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা সবাই ইতিবাচক প্রতিক্রিয়অ জানিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা মূলত ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে (ডব্লিউজিএস) যোগ দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে যান। ওই শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সাইডলাইনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসউইং জানিয়েছে, এসব সাক্ষাতে বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা, ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যবসায়িক বিনিয়োগের পরিকল্পনা এবং খেলাধুলা ও শিক্ষা সম্পর্ক জোরদারসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা আমিরাত কর্তৃপক্ষের প্রতি বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগের আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দুবাই সফর বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সম্পর্ক জোরদার করতে সাহায্য করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সফরে আমাদের বড় অর্জন হলো— এতে আমিরাতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল, তা কাটিয়ে উঠতে এ সফর সহায়তা করবে।
দুবাইয়ে প্রধান উপদেষ্টার সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ বার্তা পাঠানো হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে এক ধরনের দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। এ কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাত দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশিদের ভিসা দেয়নি।
তিনি আরও বলেন, তাই সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশিদের জন্য একটি বড় কর্মসংস্থানের জায়গা ছিল। দুই দেশের মধ্যে দূরত্বের কারণে সেখানকার চাকরির বাজারে বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের প্রবেশাধিকার ধীরে ধীরে কমছিল।
প্রধান উপদেষ্টার সফরে এসব সমস্যা সমাধানের পথ তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রেস সচিব শফিকুল। বলেন, এসব সমস্যা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আমিরাতের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা সবাই ইতিবাচক প্রতিক্রিয়অ জানিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা মূলত ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে (ডব্লিউজিএস) যোগ দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে যান। ওই শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে সাইডলাইনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেসউইং জানিয়েছে, এসব সাক্ষাতে বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা, ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ব্যবসায়িক বিনিয়োগের পরিকল্পনা এবং খেলাধুলা ও শিক্ষা সম্পর্ক জোরদারসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা আমিরাত কর্তৃপক্ষের প্রতি বাংলাদেশি নাগরিকদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে