ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, ‘সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়া গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগসহ সব বড় দলের অংশগ্রহণই নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য করবে।’
সম্প্রতি দল ভাঙন, রাজনৈতিক অবস্থান ও আগামী নির্বাচন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মুখে থাকা সত্ত্বেও এতদিন কোনো মন্তব্য না করলেও এবার একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তিনি নিজের এবং দলের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
সাক্ষাৎকারে জি এম কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সমর্থকরা কি ভোটার নয়? তাদের নাগরিকত্ব কি বাতিল করা হয়েছে? তারা কি ভোট দিতে পারবে না? যদি তারা আমাদের দলকে ভোট দেয়, তাহলে এ নিয়ে আপত্তি কোথায়?
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ভোটাররা আমাদেরও ভোট দিতে পারে। আবার বিএনপি যদি ভালো সুযোগ-সুবিধা দেয়, ক্ষমতায় গেলে বিরক্ত না করার প্রতিশ্রুতি দেয়- তাহলে তাদেরও ভোট দিতে পারে মানুষ। তবে জামায়াতকে কেউ ভোট দেবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তখনো আমরা এর বিরোধিতা করেছি। কারণ, এসব পদক্ষেপ দেশের জন্য মঙ্গল আনেনি। রাজনৈতিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে কখনোই স্থিতিশীলতা আসবে না।’
ড. ইউনূসের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে দুর্বল করে জামায়াতকে সামনে আনার একটি চেষ্টাও চলছে। তবে আমরা মনে করি, নির্বাচন কোনো অন্তর্বর্তী নয়, নতুন সরকারের অধীনেই হওয়া উচিত।’
এ সময় জাতীয় পার্টির সাম্প্রতিক ভাঙন প্রসঙ্গে জি এম কাদের দাবি করেন, ‘দলে কিছু নেতার বিদায়ের মধ্য দিয়ে জাতীয় পার্টি আরও ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী হয়েছে।’
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, ‘সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়া গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগসহ সব বড় দলের অংশগ্রহণই নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য করবে।’
সম্প্রতি দল ভাঙন, রাজনৈতিক অবস্থান ও আগামী নির্বাচন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মুখে থাকা সত্ত্বেও এতদিন কোনো মন্তব্য না করলেও এবার একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তিনি নিজের এবং দলের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
সাক্ষাৎকারে জি এম কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সমর্থকরা কি ভোটার নয়? তাদের নাগরিকত্ব কি বাতিল করা হয়েছে? তারা কি ভোট দিতে পারবে না? যদি তারা আমাদের দলকে ভোট দেয়, তাহলে এ নিয়ে আপত্তি কোথায়?
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ভোটাররা আমাদেরও ভোট দিতে পারে। আবার বিএনপি যদি ভালো সুযোগ-সুবিধা দেয়, ক্ষমতায় গেলে বিরক্ত না করার প্রতিশ্রুতি দেয়- তাহলে তাদেরও ভোট দিতে পারে মানুষ। তবে জামায়াতকে কেউ ভোট দেবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তখনো আমরা এর বিরোধিতা করেছি। কারণ, এসব পদক্ষেপ দেশের জন্য মঙ্গল আনেনি। রাজনৈতিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে কখনোই স্থিতিশীলতা আসবে না।’
ড. ইউনূসের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘বিএনপিকে দুর্বল করে জামায়াতকে সামনে আনার একটি চেষ্টাও চলছে। তবে আমরা মনে করি, নির্বাচন কোনো অন্তর্বর্তী নয়, নতুন সরকারের অধীনেই হওয়া উচিত।’
এ সময় জাতীয় পার্টির সাম্প্রতিক ভাঙন প্রসঙ্গে জি এম কাদের দাবি করেন, ‘দলে কিছু নেতার বিদায়ের মধ্য দিয়ে জাতীয় পার্টি আরও ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী হয়েছে।’
জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের নিইউয়র্ক থেকে মির্জা ফখরুল কালবেলাকে বলেন, ‘এই সময়’ কে আমি কোনো সাক্ষাৎকার দেইনি। কথা হয়েছে, কিন্ত এ ধরনের কোনো কথাই আমি বলিনি।
২০ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, ‘এনসিপির মার্কা শাপলাই হতে হবে। অন্য কোনো অপশন নাই। না হলে কোনো নির্বাচন কীভাবে হয় আর কে কীভাবে ক্ষমতায় গিয়ে মধু খাওয়ার স্বপ্ন দেখে, সেটা আমরাও দেখে নেব।’
২১ ঘণ্টা আগেপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার অনুযায়ী, মির্জা ফখরুল ‘এই সময়’কে বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির কাছে ৩০টি আসন চেয়েছিল। বিএনপি এতে রাজি না হলে জামায়াত সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে।
১ দিন আগে