
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে কি না, সে বিষয়ে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। তবে দলটি ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে বলে জানিয়েছে। একই সঙ্গে এ নির্বাচন ‘পাতানো’ হতে পারে বলে শঙ্কাও প্রকাশ করেছে।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে জাতীয় পার্টি। দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক শেষে এ দিন সন্ধ্যায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী এসব তথ্য জানান।
জাপা মহাসচিব বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি, একটি পাতানো নির্বাচন বা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং হতে পারে। ভোটের পর ভোট বা মিডিয়া ভোট হতে পারে। কোনো আশঙ্কাই উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
এমন শঙ্কা সত্ত্বেও এ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় পার্টি। শামীম হায়দার পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা ভোটমুখী দল। নেতাকর্মীরা ভোট করতে আগ্রহী। আমাদের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা যদি সরকার ও নির্বাচন কমিশন দিতে না পারে, তাহলে আমরা আমাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে দেশে ‘গৃহযুদ্ধ’ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেন জাপা মহাসচিব। বলেন, ‘একটা গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা আমরা করছি। সামনের ভোটটি যদি সুষ্ঠ না হয়, গ্রহণযোগ্য না হয়, ক্রেডিবল না হয়, রিফ্লেক্টিভ না হয়, তাহলে দেশে ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধ হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে কি না, সে বিষয়ে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। তবে দলটি ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে বলে জানিয়েছে। একই সঙ্গে এ নির্বাচন ‘পাতানো’ হতে পারে বলে শঙ্কাও প্রকাশ করেছে।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে জাতীয় পার্টি। দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক শেষে এ দিন সন্ধ্যায় কাকরাইলে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী এসব তথ্য জানান।
জাপা মহাসচিব বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি, একটি পাতানো নির্বাচন বা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং হতে পারে। ভোটের পর ভোট বা মিডিয়া ভোট হতে পারে। কোনো আশঙ্কাই উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
এমন শঙ্কা সত্ত্বেও এ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় পার্টি। শামীম হায়দার পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা ভোটমুখী দল। নেতাকর্মীরা ভোট করতে আগ্রহী। আমাদের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা যদি সরকার ও নির্বাচন কমিশন দিতে না পারে, তাহলে আমরা আমাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে দেশে ‘গৃহযুদ্ধ’ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেন জাপা মহাসচিব। বলেন, ‘একটা গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা আমরা করছি। সামনের ভোটটি যদি সুষ্ঠ না হয়, গ্রহণযোগ্য না হয়, ক্রেডিবল না হয়, রিফ্লেক্টিভ না হয়, তাহলে দেশে ভবিষ্যতে গৃহযুদ্ধ হবে।’

এবারের বিজয় দিবসের আবহ, রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য ও মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্লোগান ও আচরণে স্পষ্ট, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্য এখন ভেঙে গিয়ে আদর্শিক অবস্থান ও রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের তীব্র দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে।
১ দিন আগে
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘একটি আধিপত্যবাদী শক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। সেই কারণেই আজও দেশের মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত।’
১ দিন আগে
মাসুদ সাঈদী বলেন, প্রতিটি আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে যারা নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তাদের একটিই চাওয়া ছিল আর তা হলো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, একটি মর্যাদাশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
১ দিন আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ‘আগ্রাসন বিরোধী’ যাত্রা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলা মোটর এলাকা থেকে মিছিলটি শুরু হয়। শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হবে বলে জানা গেছে।
১ দিন আগে