অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী গবেষক ও লেখক
সকল লেখা
রোমান টেলিস্কোপের কাজ প্রায় শেষ। নাসা ঘোষণা দিয়েছিল, এটি ২০২৭ সালে মহাকাশে পাঠানো হবে। কিন্তু কাজ এতটাই এগিয়ে গেছে যে ২০২৬ সালের শেষের দিকেই এটি উৎক্ষেপণের জন্য প্রস্তুত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ক্যাপসুলটি ভেনাসের কঠিন পরিবেশ সহ্য করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। তাই এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের সময়ও টিকে থাকতে পারে। যদি এটি মাটিতে পড়ে, তবে এর গতিবেগ হবে ঘন্টায় ২৪০ কিলোমিটার, যেটা একটি মাঝারি সাইজের উল্কা খন্ডের মতো প্রভাব ফেলতে পারে।
বিজ্ঞানীরা বহুদিন ধরেই এই ফিউশন প্রক্রিয়াকে রপ্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। কারণ, এই নিউক্লিয়ার ফিউশন যদি আয়ত্ত করা যায়, তাহলে শক্তির সমস্যা থেকে মানবজাতি চিরতরে মুক্তি পেতে পারে। আর সেটাই করে দেখিয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা।
এই বইয়ের সবচেয়ে বড় মেসেজ হলো, জীবনের প্রকৃতি আসলে প্রবাহের মতো। জীবন কখনোই থেমে থাকে না। জীবন সবসময় চলছে, রূপ বদলাচ্ছে এবং নিজের ভেতরেই নতুন সম্ভাবনার জন্ম দিচ্ছে।
তখন বিজ্ঞানী মহলে নক্ষত্রের জীবন চক্র নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে। বিজ্ঞানীরা জানতে চান একটি নক্ষত্রের জন্ম এবং মৃত্যু হয় কিভাবে।
এই গবেষণায় ব্যবহৃত হয়েছে একটি বিশেষ স্ফটিক পদার্থ, KV₃Sb₅, এটি একটি কাগোমে ল্যাটিস টপোলজিক্যাল উপকরণ। এই স্ফটিকের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আগে থেকেই অনেক গবেষণা হয়েছে, কিন্তু এতদিন এর মধ্যে কেউ কাইরাল বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি শনাক্ত করতে পারেননি।