ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানে হামলা তথা ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত করার বিষয়ে কী করতে হবে, সেটি স্পষ্ট জানেন বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত করেননি তিনি। বলেছেন, যখন যেটি করার প্রয়োজন, সেই সঠিক সময়ের পূর্ব মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নিতে পছন্দ করেন তিনি।
ট্রাম্প আরও বলেছেন, শিগগিরই তিনি তার নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সঙ্গে ‘সিচুয়েশন রুমে’ বসে এ বিষয়ে আলোচনা করবেন। ট্রাম্পের এ বক্তব্যে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ার দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে বুধবার (১৮ জুন) স্থানীয় সময় বিকেলের দিকে সিএনএনের কেইটলান কলিন্সকে এ কথা বলেন তিনি। এর আগে এ দিন সকালে তিনি হোয়াইট হাউজে বলেছিলেন, ইরানে তিনি হামলা করতেও পারেন, নাও করতে পারেন।
সিএনএনের ওই প্রতিবেদককে ট্রাম্প বলেন, কী করতে হবে তা নিয়ে আমার ধারণা আছে। তবে কিছু চূড়ান্ত করিনি এখনো। ঠিক যখন প্রয়োজন, সেই শেষ মুহূর্তেই আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পছন্দ করি। কারণ পরিস্থিতি বদলাতেই থাকে, বিশেষ করে যুদ্ধের সময় তো বটেই। কোনো একটি চরমাবস্থা থেকে অন্য একটি চরমাবস্থায় পৌঁছাতে সময়ই লাগে না।
কেইটলান কলিন্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে প্রথম রাতের হামলাগুলো ছিল ধ্বংসাত্মক। তাতে ইরান অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ে।
ইরানের ক্ষমতাসীন সরকারের পতন হলে কী হবে— এ প্রশ্নের জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রত্যেকটি বিষয় নিয়েই আমার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে আমরা দেখব কী ঘটে। কিছু না কিছু করার তো থাকবেই। এ সময় ইরানের আরও আগেই পরমাণু চুক্তি করে ফেলা উচিত ছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে ইরানে অতর্কিতে হামলা শুরু করে ইসরায়েল। তাদের দাবি ছিল, ইরানের সন্দেহভাজন পারমাণবিক স্থাপনা ও সামরিক ঘাঁটিতেই কেবল হামলা চালানো হচ্ছে। তবে হামলা সেখানেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ইরানের দাবি, বেসরকারি স্থান-স্থাপনাতেও হামলা হয়েছে।
ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় ড্রোন দিয়ে আক্রমণ শুরু করে ইরান। পরে তারা দূরপাল্লার বিভিন্ন ক্ষেপণাস্ত্রও ব্যবহার করেছে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে হামলার জন্য। দুপক্ষই জানায়, অন্য পক্ষ না থামলে তারাও থামবে না।
ছয় দিন ধরে চলতে থাকা এই সংঘাতে ইরান জুড়ে অন্তত ৫৮৫ জন নিহত এবং এক হাজার ৩২৬ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্টস। সরকারিভাবে অবশ্য নিহতের সংখ্যা আড়াই শর আশপাশে বলা হচ্ছে।
চলমান সংঘাতে ইসরায়েল হতাহতের সংখ্যা খুব একটা প্রকাশ্য হয়নি। সরকারিভাবে ২০ জনের মতো নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
ইরানে হামলা তথা ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত করার বিষয়ে কী করতে হবে, সেটি স্পষ্ট জানেন বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত করেননি তিনি। বলেছেন, যখন যেটি করার প্রয়োজন, সেই সঠিক সময়ের পূর্ব মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নিতে পছন্দ করেন তিনি।
ট্রাম্প আরও বলেছেন, শিগগিরই তিনি তার নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সঙ্গে ‘সিচুয়েশন রুমে’ বসে এ বিষয়ে আলোচনা করবেন। ট্রাম্পের এ বক্তব্যে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ার দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে বুধবার (১৮ জুন) স্থানীয় সময় বিকেলের দিকে সিএনএনের কেইটলান কলিন্সকে এ কথা বলেন তিনি। এর আগে এ দিন সকালে তিনি হোয়াইট হাউজে বলেছিলেন, ইরানে তিনি হামলা করতেও পারেন, নাও করতে পারেন।
সিএনএনের ওই প্রতিবেদককে ট্রাম্প বলেন, কী করতে হবে তা নিয়ে আমার ধারণা আছে। তবে কিছু চূড়ান্ত করিনি এখনো। ঠিক যখন প্রয়োজন, সেই শেষ মুহূর্তেই আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পছন্দ করি। কারণ পরিস্থিতি বদলাতেই থাকে, বিশেষ করে যুদ্ধের সময় তো বটেই। কোনো একটি চরমাবস্থা থেকে অন্য একটি চরমাবস্থায় পৌঁছাতে সময়ই লাগে না।
কেইটলান কলিন্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে প্রথম রাতের হামলাগুলো ছিল ধ্বংসাত্মক। তাতে ইরান অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ে।
ইরানের ক্ষমতাসীন সরকারের পতন হলে কী হবে— এ প্রশ্নের জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রত্যেকটি বিষয় নিয়েই আমার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে আমরা দেখব কী ঘটে। কিছু না কিছু করার তো থাকবেই। এ সময় ইরানের আরও আগেই পরমাণু চুক্তি করে ফেলা উচিত ছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে ইরানে অতর্কিতে হামলা শুরু করে ইসরায়েল। তাদের দাবি ছিল, ইরানের সন্দেহভাজন পারমাণবিক স্থাপনা ও সামরিক ঘাঁটিতেই কেবল হামলা চালানো হচ্ছে। তবে হামলা সেখানেই সীমাবদ্ধ ছিল না। ইরানের দাবি, বেসরকারি স্থান-স্থাপনাতেও হামলা হয়েছে।
ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় ড্রোন দিয়ে আক্রমণ শুরু করে ইরান। পরে তারা দূরপাল্লার বিভিন্ন ক্ষেপণাস্ত্রও ব্যবহার করেছে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে হামলার জন্য। দুপক্ষই জানায়, অন্য পক্ষ না থামলে তারাও থামবে না।
ছয় দিন ধরে চলতে থাকা এই সংঘাতে ইরান জুড়ে অন্তত ৫৮৫ জন নিহত এবং এক হাজার ৩২৬ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্টস। সরকারিভাবে অবশ্য নিহতের সংখ্যা আড়াই শর আশপাশে বলা হচ্ছে।
চলমান সংঘাতে ইসরায়েল হতাহতের সংখ্যা খুব একটা প্রকাশ্য হয়নি। সরকারিভাবে ২০ জনের মতো নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
লিবিয়া থেকে বিপদগ্রস্ত ১২৩ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। স্থানীয় সময় বুধবার (১৮ জুন) বিকেল ৬টা ২৫ মিনিটে তারা ত্রিপলীর মিতিগা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। বিমানটি বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগত বছরই সিদ্ধান্ত হয়েছিল, ইউএসএস ফোর্ড জুনের শেষ ভাগে ইউরোপীয় কমান্ড থিয়েটারে মোতায়েন করা হবে। তবে সূত্রগুলো বলছে, এখন মার্কিন নৌ বাহিনীর এ রণতরীকে ভূমধ্যসাগরের দিকে ইসরায়েলের কাছে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেআল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের এ ইঙ্গিত সরাসরি উড়িয়ে দিয়েছে ইরান। দেশটির জাতিসংঘ মিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, কোনো ইরানি কর্মকর্তা কখনো হোয়াইট হাউসের দরজায় মাথা নোয়াতে যায়নি। জোর করে ইরানকে কোনো আলোচনায় নেওয়া যায়নি, চাপিয়ে দিলে ইরান শান্তিও গ্রহণ করবে না।
৯ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘ইরানের বিরুদ্ধে যেকোনো সামরিক অভিযান চালালে যুক্তরাষ্ট্রকে ‘অপূরণীয় ক্ষতির’ মুখে পড়তে হবে। কারণ ইরানি জাতি কখনোই আত্মসমর্পণ করবে না।’
১৭ ঘণ্টা আগে