ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
অভ্যুত্থান এবং গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা উৎখাতের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোকে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
বৃহস্পতিবার দেওয়া এ রায়ে পাঁচ বিচারপতির মধ্যে চারজনই তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন। ২০২২ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর তিনি সরকার উৎখাতের চেষ্টা করেছিলেন বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালের নির্বাচনে বামপন্থী প্রার্থী লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভার কাছে পরাজয় এড়াতে ষড়যন্ত্রের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বলসোনারো। তাকে বিরুদ্ধে পাঁচটি গুরুতর অভিযোগ আনা হয়, যার সবগুলোতেই তিনি দোষী সাব্যস্ত হন।
অভিযোগগুলো হলো— সশস্ত্র অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ধ্বংসের চেষ্টা, অভ্যুত্থানের ষড়যন্ত্র, সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস ও সংরক্ষিত জাতীয় ঐতিহ্যবাহী স্থানে ক্ষতি সাধন।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি শান্তিপূর্ণভাবে লুলা দা সিলভা প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন। তবে এক সপ্তাহ পর, ৮ জানুয়ারি হাজার হাজার বলসোনারো সমর্থক রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় হামলা চালায়। তারা কংগ্রেস, সুপ্রিম কোর্ট এবং প্রেসিডেন্ট ভবনসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবনে ভাঙচুর করে। নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুত হস্তক্ষেপ করে প্রায় ১,৫০০ জনকে গ্রেফতার করে।
অভ্যুত্থান এবং গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা উৎখাতের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোকে ২৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
বৃহস্পতিবার দেওয়া এ রায়ে পাঁচ বিচারপতির মধ্যে চারজনই তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন। ২০২২ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর তিনি সরকার উৎখাতের চেষ্টা করেছিলেন বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২২ সালের নির্বাচনে বামপন্থী প্রার্থী লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভার কাছে পরাজয় এড়াতে ষড়যন্ত্রের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বলসোনারো। তাকে বিরুদ্ধে পাঁচটি গুরুতর অভিযোগ আনা হয়, যার সবগুলোতেই তিনি দোষী সাব্যস্ত হন।
অভিযোগগুলো হলো— সশস্ত্র অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ধ্বংসের চেষ্টা, অভ্যুত্থানের ষড়যন্ত্র, সরকারি সম্পত্তি ধ্বংস ও সংরক্ষিত জাতীয় ঐতিহ্যবাহী স্থানে ক্ষতি সাধন।
২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি শান্তিপূর্ণভাবে লুলা দা সিলভা প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন। তবে এক সপ্তাহ পর, ৮ জানুয়ারি হাজার হাজার বলসোনারো সমর্থক রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় হামলা চালায়। তারা কংগ্রেস, সুপ্রিম কোর্ট এবং প্রেসিডেন্ট ভবনসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবনে ভাঙচুর করে। নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুত হস্তক্ষেপ করে প্রায় ১,৫০০ জনকে গ্রেফতার করে।
এক বিবৃতিতে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউত বলেন, আন্দোলন-বিক্ষোভে আদালতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র এবং আদালতের সরঞ্জামের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। নেপালের বিচারিক ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
২১ ঘণ্টা আগে