ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চার দিন ধরে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরান তার সবচেয়ে শক্তিশালী হাইপারসনিক মিসাইল ‘ফাতাহ’ ইসরায়েলে নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছে। চলমান পালটা হামলার মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি সোমবার (১৬ জুন) ভোরে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। রাষ্ট্রায়াত্ত বার্তা সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, এ দফায় ইরান আরও বেশি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে।
তাসনিমের খবর বলছে, আইআরজিসির মহাকাশ শাখা এবার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংস ক্ষমতা ও গতি আরও বাড়িয়েছে। এ অভিযানে ইরানের সর্বাধুনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘ফাত্তাহ’ ব্যবহৃত হয়েছে, যা ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে অতিক্রম করতে সক্ষম।
সোমবার রাতে চালানো হামলায় তেল আবিব, হাইফা ও ইসরায়েল অধিকৃত মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের শহরগুলো লক্ষ্য করে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। সবশেষ ধাপে ইসরায়েলের বিদ্যুৎকেন্দ্র ও তেল শোধনাগারেও আঘাত হানে ইরান। দেশটি বলছে, চার দিনের মধ্যে এই আঘাতেই সবচেয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ তৈরি করা সম্ভব হয়েছে ইসরায়েলে।
তাসনিম জানিয়েছে, ‘ফাত্তাহ’ ক্ষেপণাস্ত্রে দিক পরিবর্তনযোগ্য নজল আছে। ফলে মিসাইলটি যেকোনো সময় দিক পরিবর্তন করতে পারে। এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের নিচে ও ওপরে ম্যাক ১৩ থেকে ১৫ তথা ঘণ্টা ১৬ হাজার থেকে ১৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত গতিতে চলতে পারে।
চার দিন ধরে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরান তার সবচেয়ে শক্তিশালী হাইপারসনিক মিসাইল ‘ফাতাহ’ ইসরায়েলে নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছে। চলমান পালটা হামলার মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি সোমবার (১৬ জুন) ভোরে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। রাষ্ট্রায়াত্ত বার্তা সংস্থা তাসনিম জানিয়েছে, এ দফায় ইরান আরও বেশি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে।
তাসনিমের খবর বলছে, আইআরজিসির মহাকাশ শাখা এবার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংস ক্ষমতা ও গতি আরও বাড়িয়েছে। এ অভিযানে ইরানের সর্বাধুনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘ফাত্তাহ’ ব্যবহৃত হয়েছে, যা ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে অতিক্রম করতে সক্ষম।
সোমবার রাতে চালানো হামলায় তেল আবিব, হাইফা ও ইসরায়েল অধিকৃত মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের শহরগুলো লক্ষ্য করে একাধিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। সবশেষ ধাপে ইসরায়েলের বিদ্যুৎকেন্দ্র ও তেল শোধনাগারেও আঘাত হানে ইরান। দেশটি বলছে, চার দিনের মধ্যে এই আঘাতেই সবচেয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ তৈরি করা সম্ভব হয়েছে ইসরায়েলে।
তাসনিম জানিয়েছে, ‘ফাত্তাহ’ ক্ষেপণাস্ত্রে দিক পরিবর্তনযোগ্য নজল আছে। ফলে মিসাইলটি যেকোনো সময় দিক পরিবর্তন করতে পারে। এটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের নিচে ও ওপরে ম্যাক ১৩ থেকে ১৫ তথা ঘণ্টা ১৬ হাজার থেকে ১৮ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত গতিতে চলতে পারে।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানে অন্তত ২২৪ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে দেশটির বিজ্ঞানী ও সামরিক কর্মকর্তারাও রয়েছেন। জবাবে ইরান ইসরায়েলের ওপর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এতে ইসরায়েলেও হতাহতের ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগেন্যায়বিচার চাওয়াকে জনগণের অধিকার হিসেবে উল্লেখ করে পেজেশকিয়ান বলেন, ‘এই আগ্রাসনের মুখে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ন্যায়বিচার চাওয়াটা আমাদের জাতির অধিকার। আমরা আমাদের অবস্থানে অটল থাকব।’
১৩ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় দেশটির অসংখ্য শিশু নিহত হয়েছে। হামলার লক্ষ্য ছিল তেহরানের হাকিম শিশু হাসপাতালও।
১৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার প্রধান রাফায়েল গ্রোসি শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে জানান, ইরানের ইসফাহান ও ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনা এবং নাতাঞ্জের প্রধান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র লক্ষ্য করে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে