
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গাজার জলসীমায় গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার মিকেনো জাহাজকে আটকে দিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। পাশাপাশি জাহাজটিতে থাকা সব অধিকারকর্মীকে গ্রেপ্তার করে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যাচ্ছে তারা। তুরস্ক ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইয়েনি শাফাক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
বৃহস্পতিবার ফ্লোটিলার লাইভ ট্র্যাকার জানায়, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা নৌবহরে থাকা অন্তত ২৪টি নৌযান এখনো ইসরায়েলি বাহিনীর হস্তক্ষেপের বাইরে আছে। চলমান এসব নৌযানের মধ্যে মিকেনো নামের একটি জাহাজ বর্তমানে গাজার আঞ্চলিক জলসীমায় অবস্থান করছে। জাহাজটি ইসরায়েলি বাহিনী আটক করেছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। আর বাকি ২৩টি নৌযান গাজা উপকূলের কাছাকাছি প্রায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।
এর আগে গাজাবাসীর জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়া ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ নৌবহরে থাকা ১৩টি নৌযান বুধবার রাতে সাগরে আটকে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। আটক করা হয়েছে বহরে থাকা ৩৭ দেশের দুই শতাধিক অধিকারকর্মীকে। গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার মুখপাত্র সাইফ আবুকেশেক ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ওই ১৩টি নৌযানে ৩৭ দেশের ২০১ জনের বেশি ছিলেন। তাদের মধ্যে স্পেনের ৩০ জন, ইতালির ২২ জন, তুরস্কের ২১ জন এবং মালয়েশিয়ার ১২ জন আছেন। নৌযানগুলো থেকে আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সুইডিশ অধিকারকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও রয়েছেন।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা সমুদ্রপথে গাজায় ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার একটি বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এই নৌবহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এই বহরে প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ মানুষের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়ামসহ ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার প্রথম বহর ৩১ আগস্ট স্পেনের বার্সেলোনা থেকে যাত্রা শুরু করে। এরপর ১৩ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর তিউনিসিয়া ও ইতালির সিসিলি দ্বীপ থেকে আরও নৌযান এই বহরে যুক্ত হয়। এ ছাড়া গ্রিসের সাইরাস দ্বীপ থেকে পরবর্তী সময়ে আরও কিছু নৌযান ত্রাণ নিয়ে বহরে যুক্ত হয়।

গাজার জলসীমায় গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার মিকেনো জাহাজকে আটকে দিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। পাশাপাশি জাহাজটিতে থাকা সব অধিকারকর্মীকে গ্রেপ্তার করে আশদোদ বন্দরে নিয়ে যাচ্ছে তারা। তুরস্ক ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইয়েনি শাফাক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
বৃহস্পতিবার ফ্লোটিলার লাইভ ট্র্যাকার জানায়, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা নৌবহরে থাকা অন্তত ২৪টি নৌযান এখনো ইসরায়েলি বাহিনীর হস্তক্ষেপের বাইরে আছে। চলমান এসব নৌযানের মধ্যে মিকেনো নামের একটি জাহাজ বর্তমানে গাজার আঞ্চলিক জলসীমায় অবস্থান করছে। জাহাজটি ইসরায়েলি বাহিনী আটক করেছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। আর বাকি ২৩টি নৌযান গাজা উপকূলের কাছাকাছি প্রায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।
এর আগে গাজাবাসীর জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়া ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ নৌবহরে থাকা ১৩টি নৌযান বুধবার রাতে সাগরে আটকে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। আটক করা হয়েছে বহরে থাকা ৩৭ দেশের দুই শতাধিক অধিকারকর্মীকে। গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার মুখপাত্র সাইফ আবুকেশেক ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ওই ১৩টি নৌযানে ৩৭ দেশের ২০১ জনের বেশি ছিলেন। তাদের মধ্যে স্পেনের ৩০ জন, ইতালির ২২ জন, তুরস্কের ২১ জন এবং মালয়েশিয়ার ১২ জন আছেন। নৌযানগুলো থেকে আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সুইডিশ অধিকারকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও রয়েছেন।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা সমুদ্রপথে গাজায় ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার একটি বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এই নৌবহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এই বহরে প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ মানুষের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়ামসহ ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক।
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার প্রথম বহর ৩১ আগস্ট স্পেনের বার্সেলোনা থেকে যাত্রা শুরু করে। এরপর ১৩ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর তিউনিসিয়া ও ইতালির সিসিলি দ্বীপ থেকে আরও নৌযান এই বহরে যুক্ত হয়। এ ছাড়া গ্রিসের সাইরাস দ্বীপ থেকে পরবর্তী সময়ে আরও কিছু নৌযান ত্রাণ নিয়ে বহরে যুক্ত হয়।

২০২৪ সালের নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং কৌশলগত বলে বিবেচিত পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
১ দিন আগে
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
১ দিন আগে
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘আজ রাতে কমান্ডার ইন চিফ হিসেবে আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তরপশ্চিম নাইজেরিয়ায় আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী এবং মারাত্মক হামলা শুরু করেছে। আইএস যোদ্ধারা নিরীহ খ্রিষ্টানদের লক্ষ্যবস্তু
১ দিন আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই যোদ্ধা ওসমান হাদিকে হত্যার দায়ে ভারতকে অভিযুক্ত করে বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ করেছে শিখ সম্প্রদায়ের মানুষ। শিখ ফর জাস্টিস (এসএফজে) নামে একটি সংগঠনের নামে যুক্তরাষ্ট্রেরও ওয়াশিংটন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, কানাডার টরেন্টো, ভ্যানকুভার, ইতালির মিলান এবং অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে তারা
২ দিন আগে