ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইউক্রেনের জন্য অস্ত্র সহায়তার আরও একটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কার্যভার গ্রহণের আগে ওয়াশিংটন কিয়েভকে শক্তিশালী করার জন্য এ সহায়তা ঘোষণা করে।
বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ৫০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এই প্যাকেজটি ঘোষণা করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই খবর জানিয়েছে।
অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বিবৃতিতে বলেছেন, রাশিয়ার চলমান আক্রমণের বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে রক্ষার জরুরিভাবে প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও সরঞ্জামের জন্য আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্যাকেজ এটি।
ব্লিঙ্কেন জানান, বৃহস্পতিবারের প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মূল্যের প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম, আর্টিলারি গোলাবারুদ, ড্রোন, সাঁজোয়া যান, রাসায়নিক, জৈবিক, রেডিওলজিক্যাল এবং পারমাণবিক হামলা থেকে রক্ষার অন্যান্য সরঞ্জাম।
ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, রিপাবলিকান বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সম্ভবত ইউক্রেনে সহায়তা কমিয়ে দেবে। প্রায় তিন বছর আগে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে ওয়াশিংটন ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে আসছে।
এই মাসের শুরুতে ইউক্রেনের নিরাপত্তার জন্য আমেরিকা নতুন করে ৭২ কোট ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার পরে ৯৮ কোটি ৮০ লক্ষ মার্কিন ডলারের সামরিক সহযোগিতা ঘোষণা করে।
ট্রাম্প বারবার কিয়েভের জন্য মার্কিন সহায়তার সমালোচনা করেছেন। তাই বিদায়ী মার্কিন প্রশাসন ইউক্রেনে যতটা সম্ভব সাহায্য দিতে কাজ করছে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, প্রসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন চাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার আগে যতটা সম্ভব ইউক্রেনকে সহায়তা করতে।
২০২২ সালে রাশিয়া আগ্রাসন শুরু করার পর ইউক্রেনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভকে সমর্থন দেওয়ার জন্য একটি জোট গঠন করে। ইউক্রেনের আন্তর্জাতিক সমর্থকরা তখন থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র, গোলাবারুদ, প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সুরক্ষা সহায়তা প্রদান করেছে যা কিয়েভকে রাশিয়ান বাহিনীকে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করেছে।
ইউক্রেনের জন্য অস্ত্র সহায়তার আরও একটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কার্যভার গ্রহণের আগে ওয়াশিংটন কিয়েভকে শক্তিশালী করার জন্য এ সহায়তা ঘোষণা করে।
বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ৫০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এই প্যাকেজটি ঘোষণা করেছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই খবর জানিয়েছে।
অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বিবৃতিতে বলেছেন, রাশিয়ার চলমান আক্রমণের বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে রক্ষার জরুরিভাবে প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও সরঞ্জামের জন্য আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্যাকেজ এটি।
ব্লিঙ্কেন জানান, বৃহস্পতিবারের প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মূল্যের প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম, আর্টিলারি গোলাবারুদ, ড্রোন, সাঁজোয়া যান, রাসায়নিক, জৈবিক, রেডিওলজিক্যাল এবং পারমাণবিক হামলা থেকে রক্ষার অন্যান্য সরঞ্জাম।
ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, রিপাবলিকান বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সম্ভবত ইউক্রেনে সহায়তা কমিয়ে দেবে। প্রায় তিন বছর আগে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে ওয়াশিংটন ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে আসছে।
এই মাসের শুরুতে ইউক্রেনের নিরাপত্তার জন্য আমেরিকা নতুন করে ৭২ কোট ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার পরে ৯৮ কোটি ৮০ লক্ষ মার্কিন ডলারের সামরিক সহযোগিতা ঘোষণা করে।
ট্রাম্প বারবার কিয়েভের জন্য মার্কিন সহায়তার সমালোচনা করেছেন। তাই বিদায়ী মার্কিন প্রশাসন ইউক্রেনে যতটা সম্ভব সাহায্য দিতে কাজ করছে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, প্রসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন চাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার আগে যতটা সম্ভব ইউক্রেনকে সহায়তা করতে।
২০২২ সালে রাশিয়া আগ্রাসন শুরু করার পর ইউক্রেনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভকে সমর্থন দেওয়ার জন্য একটি জোট গঠন করে। ইউক্রেনের আন্তর্জাতিক সমর্থকরা তখন থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র, গোলাবারুদ, প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সুরক্ষা সহায়তা প্রদান করেছে যা কিয়েভকে রাশিয়ান বাহিনীকে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করেছে।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃষি, বাগান ও খনি খাতসহ মোট ১৩টি উপখাতে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে সার্ভিস সেক্টরের হোলসেল এন্ড রিটেল, ল্যান্ড ওয়্যারহাউস, সিকিউরিটি গার্ডস, মেটাল এন্ড স্ক্রাপ ম্যাটেরিয়ালস, রেস্তোরাঁস, লন্ড্রি, কার্গো, এন্ড বিল্ডিং ক্লিনিং খাতে শ্রমিক নিয়
১ দিন আগেআগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
২ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
২ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
২ দিন আগে